বাংলারজমিন
মুকসুদপুরে নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগ
মুকসুদপুর (গোপালগঞ্জ) প্রতিনিধি
৩১ জুলাই ২০২১, শনিবার, ৭:২২ অপরাহ্ন
চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলার কাশালিয়া ইউপি চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম মিয়ার বিরুদ্ধে নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগ উঠেছে। এ বিষয়ে সুনিল বাড়ৈ নামে এক ভুক্তভোগী প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়সহ বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ দায়ের করেছেন। অভিযোগে জানা যায়, বাঁশবাড়ীয়া-উজানী-কাশালিয়া (বিইউকে) উচ্চ বিদ্যালয়ের অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর পদে পছন্দের প্রার্থীকে নিয়োগ দিয়ে চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম বাণিজ্য করেছেন।
হাজরাগাতি গ্রামের সুদেব ঢালী মদন বলেন, আমার ছেলে দপ্তরি পদে চাকরি দেয়ার কথা বলে সিরাজ চেয়ারম্যান ১৬ লাখ ৬০ হাজার টাকা নেয়। কিন্তু চাকরি না দিয়ে সে ওই টাকাগুলো আত্মসাৎ করার চেষ্টা করছে। বিভিন্ন সালিশি বৈঠকে ৫ লাখ টাকা পেয়েছি। বাকি টাকা না দিয়ে আত্মসাৎ করার চেষ্টা করছে।
ননীক্ষির গ্রামের অভিযোগকারী সুনিল বাড়ৈ বলেন, সিরাজ চেয়ারম্যান আমার কাছে জমি বিক্রি করেন ২৫ বছর আগে। দলিল করে না দিয়ে জোর পূর্বক জমি দখল করে পাকা ধান কেটে নিয়ে গেছে। এছাড়া কাশালিয়া এমকেবিএইচ উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ইউপি চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম মিয়া ওই স্কুলের শিক্ষক-কর্মচারী নিয়োগেও নয়ছয় করেছেন বলেও অভিযোগ রয়েছে।
এ ব্যাপারে কাশালিয়া ইউপি চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম মিয়া জানান, আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগগুলো আনা হয়েছে তা শুধু এলাকার পক্ষ-বিপক্ষ থাকার কারণে হয়েছে। এতোদিন কোনো অভিযোগ তো কেউ করেনি। সামনে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন তাই মিথ্যা অভিযোগ করে আমার সম্মানহানি করার চেষ্টা করছে। কেউ আমার কাছে টাকা পাবে না, সুনিল বাড়ৈ আমার জমি লিজ নিয়ে চাষ করতো এখন সে জমি দাবি করছেন।
হাজরাগাতি গ্রামের সুদেব ঢালী মদন বলেন, আমার ছেলে দপ্তরি পদে চাকরি দেয়ার কথা বলে সিরাজ চেয়ারম্যান ১৬ লাখ ৬০ হাজার টাকা নেয়। কিন্তু চাকরি না দিয়ে সে ওই টাকাগুলো আত্মসাৎ করার চেষ্টা করছে। বিভিন্ন সালিশি বৈঠকে ৫ লাখ টাকা পেয়েছি। বাকি টাকা না দিয়ে আত্মসাৎ করার চেষ্টা করছে।
ননীক্ষির গ্রামের অভিযোগকারী সুনিল বাড়ৈ বলেন, সিরাজ চেয়ারম্যান আমার কাছে জমি বিক্রি করেন ২৫ বছর আগে। দলিল করে না দিয়ে জোর পূর্বক জমি দখল করে পাকা ধান কেটে নিয়ে গেছে। এছাড়া কাশালিয়া এমকেবিএইচ উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ইউপি চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম মিয়া ওই স্কুলের শিক্ষক-কর্মচারী নিয়োগেও নয়ছয় করেছেন বলেও অভিযোগ রয়েছে।
এ ব্যাপারে কাশালিয়া ইউপি চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম মিয়া জানান, আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগগুলো আনা হয়েছে তা শুধু এলাকার পক্ষ-বিপক্ষ থাকার কারণে হয়েছে। এতোদিন কোনো অভিযোগ তো কেউ করেনি। সামনে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন তাই মিথ্যা অভিযোগ করে আমার সম্মানহানি করার চেষ্টা করছে। কেউ আমার কাছে টাকা পাবে না, সুনিল বাড়ৈ আমার জমি লিজ নিয়ে চাষ করতো এখন সে জমি দাবি করছেন।