খেলা
অলিম্পিকসের ‘যৌন সংস্কৃতি’!
উদ্দাম অন্তরঙ্গতার অভিজ্ঞতা শোনালেন তারকারা
স্পোর্টস ডেস্ক
৩০ জুলাই ২০২১, শুক্রবার, ৯:২৭ অপরাহ্ন
অলিম্পিকসকে বলা হয় ‘গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ’। মাল্টি স্পোর্টসে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ইভেন্টে ‘সেক্স’ নাকি অবিচ্ছেদ্য! অনেকে মনে করেন সেক্স ছাড়া অলিম্পিক অসম্পূর্ণ। অলিম্পিকের মধ্যে নারী-পুরুষের মিলনের খেলা চলে কখনো প্রকাশ্যে তো কখনো গোপনে!
চলতি টোকিও অলিম্পিক শুরুর আগেই খবরের শিরোনামে এসেছিল কার্ডবোর্ডের তৈরি ‘অ্যান্টি-সেক্স’ খাট! অনেকের মতে, এবার অলিম্পিকে সঙ্গম থেকে প্রতিযোগীদের দূরে রাখার জন্যই নাকি আয়োজকদের ভাবনায় এসেছে এরকম খাটের কথা। তবে সেক্স থেকে অ্যাথলেটদের দূরে রাখার ভাবনা হেসে উড়িয়ে দিয়েছেন সাবেক জার্মান অলিম্পিয়ান সুজান টিয়েডকা।
১৯৯২ ও ২০০০ অলিম্পিকে অংশ নেয়া লং জাম্পার সুজান বলেন, ‘টোকিও অলিম্পিকে সেক্স নিষিদ্ধ শুনেই আমার খুব হাসি পেয়েছে । এসব কোনো কাজে দেয় না। গেমস ভিলেজে সেক্স বরাবর একটা ইস্যু। বহু মানুষ সেক্স করার জন্য মরিয়া হয়ে থাকে। একের পর এক পার্টিও হতে থাকে। এর সঙ্গে অ্যালকোহলও চলে আসে। এমনকী অনেক সময় ঘুমানোও যায় না ঠিক ভাবে। অনেকে ভোরের দিকে সেক্স করে।’
অলিম্পিকে অংশ নিতে এসেই সুজানের দেখা হয়ে গিয়েছিল জো গ্রিনের সঙ্গে। তিনিও লং জাম্পার। পরে সুজান ও জো বৈবাহিক সম্পর্কে আবদ্ধ হন। সুজান বলছেন, ‘সেক্স করলে শরীর রিচার্জ হয়ে যায় এনার্জি চলে আসে ভিতর থেকে। অলিম্পিকের রুমমেটরাও খুব সাহায্য করে। তারা ব্যাপারাটা বুঝে এবং সেক্স করার জন্য অন্য রুমমেটকে ঘর ছেড়ে দেয়।’
আমেরিকার দু’বারের স্বর্ণপদকজয়ী গোলকিপার হোপ সোলো ২০১২ সালে ইএসপিএন-এ দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে অলিম্পিকে সেক্সের অভিজ্ঞতা শুনিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন, ‘অলিম্পিকে প্রচুর সেক্স হয়। আমি লোককে প্রকাশ্যে সেক্স করতে দেখেছি। কেউ ঘাসের ওপর শুয়ে তো কেউ দু্থটো বিল্ডিংয়ের ফাঁকে ঢুকে সেক্স করে।’
নিরাপদ যৌনতা অর্থাৎ ‘সেফ সেক্স’ ও এইচআইভি প্রতিরোধের সচেতনা বাড়ানোর লক্ষ্য থাকে আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটিরও। সেই ১৯৮৮ সালে সিওল অলিম্পিকে বিনামূল্যে ৮৫০০ কনডম বিতরণ করা হয়েছিল। গতবছর রিওতে রেকর্ড ৪ লক্ষ ৫০ হাজার কনডম দেওয়া হয়েছিল তবে, টোকিও অলিম্পিকে দেড় লক্ষ কনডম দিয়েছেন আয়োজকরা। এই কয়েক বছরের কনডম বিতরণের পরিসংখ্যানই বলে দেয় যে, অলিম্পিকের সঙ্গে সেক্স জুড়েই রয়েছে।
চলতি টোকিও অলিম্পিক শুরুর আগেই খবরের শিরোনামে এসেছিল কার্ডবোর্ডের তৈরি ‘অ্যান্টি-সেক্স’ খাট! অনেকের মতে, এবার অলিম্পিকে সঙ্গম থেকে প্রতিযোগীদের দূরে রাখার জন্যই নাকি আয়োজকদের ভাবনায় এসেছে এরকম খাটের কথা। তবে সেক্স থেকে অ্যাথলেটদের দূরে রাখার ভাবনা হেসে উড়িয়ে দিয়েছেন সাবেক জার্মান অলিম্পিয়ান সুজান টিয়েডকা।
১৯৯২ ও ২০০০ অলিম্পিকে অংশ নেয়া লং জাম্পার সুজান বলেন, ‘টোকিও অলিম্পিকে সেক্স নিষিদ্ধ শুনেই আমার খুব হাসি পেয়েছে । এসব কোনো কাজে দেয় না। গেমস ভিলেজে সেক্স বরাবর একটা ইস্যু। বহু মানুষ সেক্স করার জন্য মরিয়া হয়ে থাকে। একের পর এক পার্টিও হতে থাকে। এর সঙ্গে অ্যালকোহলও চলে আসে। এমনকী অনেক সময় ঘুমানোও যায় না ঠিক ভাবে। অনেকে ভোরের দিকে সেক্স করে।’
অলিম্পিকে অংশ নিতে এসেই সুজানের দেখা হয়ে গিয়েছিল জো গ্রিনের সঙ্গে। তিনিও লং জাম্পার। পরে সুজান ও জো বৈবাহিক সম্পর্কে আবদ্ধ হন। সুজান বলছেন, ‘সেক্স করলে শরীর রিচার্জ হয়ে যায় এনার্জি চলে আসে ভিতর থেকে। অলিম্পিকের রুমমেটরাও খুব সাহায্য করে। তারা ব্যাপারাটা বুঝে এবং সেক্স করার জন্য অন্য রুমমেটকে ঘর ছেড়ে দেয়।’
আমেরিকার দু’বারের স্বর্ণপদকজয়ী গোলকিপার হোপ সোলো ২০১২ সালে ইএসপিএন-এ দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে অলিম্পিকে সেক্সের অভিজ্ঞতা শুনিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন, ‘অলিম্পিকে প্রচুর সেক্স হয়। আমি লোককে প্রকাশ্যে সেক্স করতে দেখেছি। কেউ ঘাসের ওপর শুয়ে তো কেউ দু্থটো বিল্ডিংয়ের ফাঁকে ঢুকে সেক্স করে।’
নিরাপদ যৌনতা অর্থাৎ ‘সেফ সেক্স’ ও এইচআইভি প্রতিরোধের সচেতনা বাড়ানোর লক্ষ্য থাকে আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটিরও। সেই ১৯৮৮ সালে সিওল অলিম্পিকে বিনামূল্যে ৮৫০০ কনডম বিতরণ করা হয়েছিল। গতবছর রিওতে রেকর্ড ৪ লক্ষ ৫০ হাজার কনডম দেওয়া হয়েছিল তবে, টোকিও অলিম্পিকে দেড় লক্ষ কনডম দিয়েছেন আয়োজকরা। এই কয়েক বছরের কনডম বিতরণের পরিসংখ্যানই বলে দেয় যে, অলিম্পিকের সঙ্গে সেক্স জুড়েই রয়েছে।