বাংলারজমিন
ভোটার তালিকায় মৃত, টিকার নিবন্ধন করতে পারছেন না আনোয়ার
ঝিনাইদহ প্রতিনিধি
৩০ জুলাই ২০২১, শুক্রবার, ৯:১৬ অপরাহ্ন
ভোটার তালিকায় ৩ বছর আগেই ‘মৃত’ আনোয়ার। এখন করোনার হাত থেকে বাঁচার জন্য টিকার দরকার। কিন্তু ভোটার তালিকায় মৃত থাকায় টিকার জন্য রেজিস্ট্রেশন করতে পারছেন না ঝিনাইদহের এসএম আনোয়ার হোসেন।
পৌরসভার ৬নং ওয়ার্ডের কাঞ্চন নগর গ্রামের মৃত শেখ মোহাম্মদ আলীর ছেলে আনোয়ার জানান, এসএম আনোয়ার ছোট-খাটো ঠিকাদারি কাজ করেন তিনি। করোনার ভ্যাকসিনের নিবন্ধন করতে গিয়ে জানতে পারেন নির্বাচন কমিশনের ডাটাবেইজে ২০১৮ সালের আগ থেকে তিনি মৃত। তার পরিচয়পত্রে এতবড় ভুল থাকার কারণে শতবার চেষ্টা করেও টিকা নিবন্ধন করা যায়নি। তিনি বলেন, ২০১৮ সালে সংসদ নির্বাচনের আগে পৌরসভা থেকে স্মার্টকার্ড গ্রহণ করেন। সেসময়ে ঝিনাইদহ ওয়াজির আলী স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক শরিফুল ইসলাম তার এলাকার ডাটাবেইজ তৈরি করেছিলেন। তিনিই তাকে ‘মৃত’ দেখিয়েছেন। তবে শরিফুল ইসলাম অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, বাড়ির লোকজনের দেয়া তথ্য নিয়ে তিনি ফরম পূরণ করেছেন। ইচ্ছাকৃত বা উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে এরকম করা হয়নি। ঝিনাইদহ সদর উপজেলা নির্বাচন অফিসার মো. মশিউর রহমান জানান, কোনো কোনো ক্ষেত্রে তথ্যগত ভুল হতেই পারে। তবে আবেদন করে সংশোধন করার সুযোগ রয়েছে।
ঝিনাইদহ সদর উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. শামীম কবির জানান, সরকার ৮০ শতাংশ লোককে টিকার আওতায় আনার চিন্তা করেছে। সে লক্ষ্যে নিবন্ধন না করে শুধুমাত্র জাতীয় পরিচয় পত্রের নাম্বার লিখে রেখে টিকা দেয়ার ব্যবস্থা করছে।
পৌরসভার ৬নং ওয়ার্ডের কাঞ্চন নগর গ্রামের মৃত শেখ মোহাম্মদ আলীর ছেলে আনোয়ার জানান, এসএম আনোয়ার ছোট-খাটো ঠিকাদারি কাজ করেন তিনি। করোনার ভ্যাকসিনের নিবন্ধন করতে গিয়ে জানতে পারেন নির্বাচন কমিশনের ডাটাবেইজে ২০১৮ সালের আগ থেকে তিনি মৃত। তার পরিচয়পত্রে এতবড় ভুল থাকার কারণে শতবার চেষ্টা করেও টিকা নিবন্ধন করা যায়নি। তিনি বলেন, ২০১৮ সালে সংসদ নির্বাচনের আগে পৌরসভা থেকে স্মার্টকার্ড গ্রহণ করেন। সেসময়ে ঝিনাইদহ ওয়াজির আলী স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক শরিফুল ইসলাম তার এলাকার ডাটাবেইজ তৈরি করেছিলেন। তিনিই তাকে ‘মৃত’ দেখিয়েছেন। তবে শরিফুল ইসলাম অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, বাড়ির লোকজনের দেয়া তথ্য নিয়ে তিনি ফরম পূরণ করেছেন। ইচ্ছাকৃত বা উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে এরকম করা হয়নি। ঝিনাইদহ সদর উপজেলা নির্বাচন অফিসার মো. মশিউর রহমান জানান, কোনো কোনো ক্ষেত্রে তথ্যগত ভুল হতেই পারে। তবে আবেদন করে সংশোধন করার সুযোগ রয়েছে।
ঝিনাইদহ সদর উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. শামীম কবির জানান, সরকার ৮০ শতাংশ লোককে টিকার আওতায় আনার চিন্তা করেছে। সে লক্ষ্যে নিবন্ধন না করে শুধুমাত্র জাতীয় পরিচয় পত্রের নাম্বার লিখে রেখে টিকা দেয়ার ব্যবস্থা করছে।