শেষের পাতা
লকডাউনের এক সপ্তাহ
সড়কে বেড়েছে মানুষ ও যানবাহন
স্টাফ রিপোর্টার
২৯ জুলাই ২০২১, বৃহস্পতিবার, ৯:৩১ অপরাহ্ন
দেশে চলছে দুই সপ্তাহের কঠোর বিধি-নিষেধ। গতকাল ছিল বিধি-নিষেধের ৬ষ্ঠ দিন। সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার পাড়া-মহল্লা ও বাসস্ট্যান্ড এলাকায় দেখা গেছে নানা অজুহাতে ঘরের বাইরে আসছে মানুষ। পাশাপাশি সড়কে বেড়েছে জনসমাগম ও যান চলাচল। যদিও রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার মোড়ে ছিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চেকপোস্ট।
এদিকে, করোনার সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে দেশব্যাপী চলমান কঠোর বিধি-নিষেধ অমান্য করায় রাজধানী থেকে গতকাল ৫৬২ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ডিএমপি’র মিডিয়া উইংয়ের তথ্য অনুযায়ী, লকডাউনের বিধি-নিষেধ অমান্য করায় রাজধানী থেকে ৫৬২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। একইসঙ্গে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে ২০৮ জনকে এক লাখ ৬১ হাজার ৩০০ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। এছাড়া, বিধিভঙ্গের জন্য আজ ৪৮৯টি গাড়িকে ১১ লাখ ৩৩ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ডিএমপি ট্রাফিক।
সরজমিন দেখা যায়, সড়কে আগের দিনের চেয়ে বেড়েছে রিকশা, মোটরসাইকেল ও ব্যক্তিগত গাড়ি চলাচল। তবে, মানুষ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বেড়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মামলা ও জরিমানা করার হার। হেঁটে, মোটরসাইকেলে, বাইসাইকেলে ও ব্যক্তিগত গাড়িতে করে বাইরে বের হচ্ছে মানুষ। তেজগাঁ জোনের একজন ট্রাফিক কর্মকর্তা জানান, অন্যান্য দিনের চেয়ে রিকশা ও ব্যক্তিগত গাড়ির চাপ বেড়েছে। আমরা সড়কে আছি, বাইরে বের হওয়া মানুষদের জিজ্ঞাসাবাদ করছি। বেশির ভাগই যৌক্তিক কারণ দেখাচ্ছে। যারা যৌক্তিক কারণ দেখাতে পারছেন না, তাদের মামলা দিচ্ছি। করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে চলমান ‘কঠোর’ লকডাউনের ষষ্ঠদিনেও মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া ও আরিচা ঘাট হয়ে কর্মজীবী মানুষদের ঢাকায় ফিরতে দেখা গেছে। এদিকে, প্রশাসনের তৎপরতার মধ্যেই ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের পাশাপাশি মানিকগঞ্জ-সিংগাইর-হেমায়েতপুর আঞ্চলিক মহাসড়ক ধরে অনেককে গতকাল রিকশা, অটোরিকশা, ভ্যান, ব্যক্তিগত গাড়ি ও মোটরসাইকেলে ঢাকায় ফিরতে দেখা যায়। এছাড়া, জেলার অভ্যন্তরীণ সড়কগুলোতে হালকা যানবাহন চলাচল ছিল স্বাভাবিক সময়ের মতোই। তবে সড়ক-মহাসড়কে বাস চলতে দেখা যায়নি। বেশির ভাগ দোকানপাট ছিল বন্ধ। রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ঘাট থেকে ফেরিতে মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া ঘাটে এসেছেন অনেক সাধারণ মানুষ। এছাড়াও, ছিল ব্যক্তিগত গাড়ি। একই রকম চিত্র ছিল পাবনার কাজীরহাট থেকে ছেড়ে আসা আরিচাগামী ফেরিগুলোতে। তবে অনেকে মহাসড়কে তল্লাশি চৌকিগুলোতে পুলিশের জেরার মুখে পড়েন। বিধি-নিষেধ ভঙ্গ করায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে তাদের অনেকের বিরুদ্ধে মামলা করে জরিমানা আদায় করা হয়। বিআইডব্লিউটিসি আরিচা আঞ্চলিক কার্যালয়ের উপ-মহাব্যবস্থাপক মো. জিল্লুর রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, ‘জরুরি পণ্য, রোগী ও লাশবাহী গাড়ি পার করার জন্য পাটুরিয়া- দৌলতদিয়া নৌপথের ১৬টির মধ্যে আটটি ফেরি চালু আছে। কিন্তু, সুযোগ বুঝে যাত্রী ও ছোট গাড়িও পার হয়ে যাচ্ছে। মানবিক কারণে তাদেরকে ফেরি থেকে নামিয়ে দেয়া যাচ্ছে না।
এদিকে, করোনার সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে দেশব্যাপী চলমান কঠোর বিধি-নিষেধ অমান্য করায় রাজধানী থেকে গতকাল ৫৬২ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ডিএমপি’র মিডিয়া উইংয়ের তথ্য অনুযায়ী, লকডাউনের বিধি-নিষেধ অমান্য করায় রাজধানী থেকে ৫৬২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। একইসঙ্গে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে ২০৮ জনকে এক লাখ ৬১ হাজার ৩০০ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। এছাড়া, বিধিভঙ্গের জন্য আজ ৪৮৯টি গাড়িকে ১১ লাখ ৩৩ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ডিএমপি ট্রাফিক।
সরজমিন দেখা যায়, সড়কে আগের দিনের চেয়ে বেড়েছে রিকশা, মোটরসাইকেল ও ব্যক্তিগত গাড়ি চলাচল। তবে, মানুষ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বেড়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মামলা ও জরিমানা করার হার। হেঁটে, মোটরসাইকেলে, বাইসাইকেলে ও ব্যক্তিগত গাড়িতে করে বাইরে বের হচ্ছে মানুষ। তেজগাঁ জোনের একজন ট্রাফিক কর্মকর্তা জানান, অন্যান্য দিনের চেয়ে রিকশা ও ব্যক্তিগত গাড়ির চাপ বেড়েছে। আমরা সড়কে আছি, বাইরে বের হওয়া মানুষদের জিজ্ঞাসাবাদ করছি। বেশির ভাগই যৌক্তিক কারণ দেখাচ্ছে। যারা যৌক্তিক কারণ দেখাতে পারছেন না, তাদের মামলা দিচ্ছি। করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে চলমান ‘কঠোর’ লকডাউনের ষষ্ঠদিনেও মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া ও আরিচা ঘাট হয়ে কর্মজীবী মানুষদের ঢাকায় ফিরতে দেখা গেছে। এদিকে, প্রশাসনের তৎপরতার মধ্যেই ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের পাশাপাশি মানিকগঞ্জ-সিংগাইর-হেমায়েতপুর আঞ্চলিক মহাসড়ক ধরে অনেককে গতকাল রিকশা, অটোরিকশা, ভ্যান, ব্যক্তিগত গাড়ি ও মোটরসাইকেলে ঢাকায় ফিরতে দেখা যায়। এছাড়া, জেলার অভ্যন্তরীণ সড়কগুলোতে হালকা যানবাহন চলাচল ছিল স্বাভাবিক সময়ের মতোই। তবে সড়ক-মহাসড়কে বাস চলতে দেখা যায়নি। বেশির ভাগ দোকানপাট ছিল বন্ধ। রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ঘাট থেকে ফেরিতে মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া ঘাটে এসেছেন অনেক সাধারণ মানুষ। এছাড়াও, ছিল ব্যক্তিগত গাড়ি। একই রকম চিত্র ছিল পাবনার কাজীরহাট থেকে ছেড়ে আসা আরিচাগামী ফেরিগুলোতে। তবে অনেকে মহাসড়কে তল্লাশি চৌকিগুলোতে পুলিশের জেরার মুখে পড়েন। বিধি-নিষেধ ভঙ্গ করায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে তাদের অনেকের বিরুদ্ধে মামলা করে জরিমানা আদায় করা হয়। বিআইডব্লিউটিসি আরিচা আঞ্চলিক কার্যালয়ের উপ-মহাব্যবস্থাপক মো. জিল্লুর রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, ‘জরুরি পণ্য, রোগী ও লাশবাহী গাড়ি পার করার জন্য পাটুরিয়া- দৌলতদিয়া নৌপথের ১৬টির মধ্যে আটটি ফেরি চালু আছে। কিন্তু, সুযোগ বুঝে যাত্রী ও ছোট গাড়িও পার হয়ে যাচ্ছে। মানবিক কারণে তাদেরকে ফেরি থেকে নামিয়ে দেয়া যাচ্ছে না।