বাংলারজমিন
কলেজছাত্রীকে অপহরণের পর ধর্ষণ
পটুয়াখালী জেলা ছাত্রলীগ নেতার বিরুদ্ধে মামলা
কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
২৯ জুলাই ২০২১, বৃহস্পতিবার, ৮:৪৭ অপরাহ্ন
পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় এইচএসসি পড়ুয়া এক কলেজছাত্রীকে অপহরণের পর ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে পটুয়াখালী জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আবু বক্কর সিদ্দিকীর বিরুদ্ধে। সোমবার দুপুরের দিকে ধানখালী ইউনিয়নের পাঁচজুনিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ধর্ষিতা বাদী হয়ে মঙ্গলবার ধর্ষক আবু বক্কর সিদ্দিক (২৪)কে আসামি করে কলাপাড়া থানায় একটি মামলা দায়ের করেছে।
স্থানীয় ও মামলার বিবরণে জানা যায়, পার্শ্ববর্তী গলাচিপা সরকারি কলেজের এইচএসসি’র ওই শিক্ষার্থীর সঙ্গে কলাপাড়ার ধানখালী ইউনিয়নের পাঁচজুনিয়া গ্রামের বাসিন্দা মো. মহসিন হাওলাদারের ছেলে আবু বক্ককের সঙ্গে ফেসবুকের মাধ্যমে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এরপর আবু বক্কর সিদ্দিক তাকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে সুকৌশলে তাকে অপহরণ করে পাঁচজুনিয়া গ্রামে তার বাড়িতে নিয়ে আসে। একপর্যায়ে তাকে ধর্ষণ করে ওই বাড়িতে একা রেখে পালিয়ে যায়। এ সময় ওই বাড়িতে অন্য কোনো সদস্য ছিল না। পরে ৯৯৯ এ ফোন করে পুলিশের সহায়তায় ধর্ষিতা উদ্ধার হয়।
কলাপাড়া থানার ওসি (তদন্ত) মো. আসাদুর রহমান সাংবাদিকদের জানান, কলেজ ছাত্রীকে সুকৌশলে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে খালি বাড়িতে এনে ধষণ করে ধর্ষক। ভিকটিমকে উদ্ধার করে ডাক্তারি পরীক্ষার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পুলিশ উপ-পরিদর্শক মো. ইমরান হোসেন গণমাধ্যমকে জানান, ধর্ষক আবু বক্কর সিদ্দিককে আটকের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।
স্থানীয় ও মামলার বিবরণে জানা যায়, পার্শ্ববর্তী গলাচিপা সরকারি কলেজের এইচএসসি’র ওই শিক্ষার্থীর সঙ্গে কলাপাড়ার ধানখালী ইউনিয়নের পাঁচজুনিয়া গ্রামের বাসিন্দা মো. মহসিন হাওলাদারের ছেলে আবু বক্ককের সঙ্গে ফেসবুকের মাধ্যমে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এরপর আবু বক্কর সিদ্দিক তাকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে সুকৌশলে তাকে অপহরণ করে পাঁচজুনিয়া গ্রামে তার বাড়িতে নিয়ে আসে। একপর্যায়ে তাকে ধর্ষণ করে ওই বাড়িতে একা রেখে পালিয়ে যায়। এ সময় ওই বাড়িতে অন্য কোনো সদস্য ছিল না। পরে ৯৯৯ এ ফোন করে পুলিশের সহায়তায় ধর্ষিতা উদ্ধার হয়।
কলাপাড়া থানার ওসি (তদন্ত) মো. আসাদুর রহমান সাংবাদিকদের জানান, কলেজ ছাত্রীকে সুকৌশলে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে খালি বাড়িতে এনে ধষণ করে ধর্ষক। ভিকটিমকে উদ্ধার করে ডাক্তারি পরীক্ষার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পুলিশ উপ-পরিদর্শক মো. ইমরান হোসেন গণমাধ্যমকে জানান, ধর্ষক আবু বক্কর সিদ্দিককে আটকের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।