বাংলারজমিন
মাগুরায় মোবাইলে গেম খেলা নিয়ে বন্ধুকে কুপিয়ে হত্যা
মাগুরা প্রতিনিধি
২৯ জুলাই ২০২১, বৃহস্পতিবার, ৮:২৪ অপরাহ্ন
মাগুরা সদরের বেরইলপলিতা এলাকায় ছুরিকাঘাতে স্কুলছাত্র কাজী গোলাম রসুল (১৫) নিহত হয়েছে। নিহত কাজী গোলাম রসুল বেরইলপলিতা গ্রামের কাজী রওনক হোসেনের ছেলে। তার বাবা স্থানীয় বাজারের চা বিক্রেতা। দুই বোন ও এক ভাইয়ের মধ্যে রসুল সবার ছোট। গত মঙ্গলবার রাত পৌনে ৯টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। কাজী গোলাম রসুল বেরইলপলিতা আলহাজ কাজী আব্দুল ওয়াহেদ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল।
বেরইলপলিতা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান খোন্দকার মহম্মদ আলী জানান, রসুল ঘটনার সময় রাত সাড়ে ৮টার দিকে বেরইলপলিতা দক্ষিণ পাড়ায় নূর আলমের বাড়ির সামনের সড়কে দাঁড়িয়েছিল। এ সময় অজ্ঞাত দুর্বৃত্তরা তাকে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয় লোকজন রসুলকে গুরুতর অবস্থায় উদ্ধার করে মাগুরা ২৫০ শয্যা সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানেই তার মৃত্যু হয়।
হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. এনামুল কবির জানান, হাসপাতালে আনার আগেই রসুলের মৃত্যু হয়েছে। তার বুকে ধারালো অস্ত্রের জখমের চিহ্ন রয়েছে।
মাগুরা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জয়নুল আবেদিন জানান, মাগুরা সদর হাসপাতালে নেয়ার পথে রসুলের মৃত্যু হয়। অনলাইনে ফ্রি ফায়ার ও পাবজি গেম খেলা নিয়ে বন্ধুদের সঙ্গে বিরোধের জের ধরে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। লাশ মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় তদন্ত চলছে।
বেরইলপলিতা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান খোন্দকার মহম্মদ আলী জানান, রসুল ঘটনার সময় রাত সাড়ে ৮টার দিকে বেরইলপলিতা দক্ষিণ পাড়ায় নূর আলমের বাড়ির সামনের সড়কে দাঁড়িয়েছিল। এ সময় অজ্ঞাত দুর্বৃত্তরা তাকে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয় লোকজন রসুলকে গুরুতর অবস্থায় উদ্ধার করে মাগুরা ২৫০ শয্যা সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানেই তার মৃত্যু হয়।
হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. এনামুল কবির জানান, হাসপাতালে আনার আগেই রসুলের মৃত্যু হয়েছে। তার বুকে ধারালো অস্ত্রের জখমের চিহ্ন রয়েছে।
মাগুরা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জয়নুল আবেদিন জানান, মাগুরা সদর হাসপাতালে নেয়ার পথে রসুলের মৃত্যু হয়। অনলাইনে ফ্রি ফায়ার ও পাবজি গেম খেলা নিয়ে বন্ধুদের সঙ্গে বিরোধের জের ধরে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। লাশ মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় তদন্ত চলছে।