বিশ্বজমিন
ইতালিতে করোনায় মৃতদের শতকরা ৯৯ ভাগ পূর্ণাঙ্গ টিকা নেননি
মানবজমিন ডেস্ক
২৮ জুলাই ২০২১, বুধবার, ১:৫৭ অপরাহ্ন
ফেব্রুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত ইতালিতে যে পরিমাণ মানুষ করোনা ভাইরাসে মারা গেছেন, তার মধ্যে শতকরা ৯৯ ভাগ পূর্ণাঙ্গ টিকা নেননি। মঙ্গলবার এ তথ্য জানিয়েছে দেশটির ন্যাশনাল হেলথ ইনস্টিটিউট (আইএসএস)। এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। সরকারি স্বাস্থ্য বিষয়ক পরিষদ থেকে করোনায় মৃত্যুর যেসব তথ্য প্রকাশ করা হয় নিয়মিত, তা নিয়ে গবেষণা করে এ তথ্য দেয়া হয়েছে।
এতে আরো বলা হয়েছে, পূর্ণাঙ্গ টিকা দেয়া হয়েছে এমন হাতেগোণা দু’চারজন যা মারা গিয়েছেন, তারা পূর্ণাঙ্গ টিকা না নিয়ে মারা যাওয়া ব্যক্তিদের তুলনায় অনেক বেশি বয়সী। পূর্ণাঙ্গ টিকা নিয়ে যারা মারা গেছেন তাদের গড় বয়স ৮৮.৬ বছর। আর পূর্ণাঙ্গ টিকা না নিয়ে যারা মারা গেছেন তাদের বয়স ৮০ বছর। বেশি বয়সী ওইসব মানুষের করোনা সংক্রমণ হওয়ার আগেই বড় রকমের স্বাস্থ্য বিষয়ক সমস্যা ছিল।
ফ্রান্সের পথ অনুসরণ করে গত সপ্তাহে ইতালি ঘোষণা দেয় যে, যেকোনো কর্মকাণ্ডের ক্ষেত্রে টিকা নেয়া অথবা করোনায় রোগমুক্তি বিষয়ক প্রমাণ বাধ্যতামূলক করা হবে। তা সেটা ঘরের ভিতরে ডাইনিং হোক বা জিম, পুল, মিউজিয়া বা সিনেমায়ই হোক না কেন। এ ঘোষণা দেয়ার পর সেখানে টিকা দেয়ার বুকিং বুদ্ধি পেয়েছে। এখন পর্যন্ত ১২ বছর বয়সের ওপরে বয়স এমন মোট জনসংখ্যার শতকরা ৫৭ ভাগকে পূর্ণাঙ্গ টিকা দেয়া হয়েছে। মঙ্গলবার সেখানে একদিনে করোনা ভাইরাসে মারা গেছেন ২৪ জন। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলেছে, আগের দিন অর্থাৎ সোমবার মারা গিয়েছিলেন ২২ জন। দেশটিতে দৈনিক সংক্রমণ ৩১১৭ থেকে বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ৪৫২২।
১লা ফেব্রুয়ারি থেকে ২১ শে জুলাই পর্যন্ত সেখানে পূর্ণাঙ্গ টিকা দেয়া হয়েছিল এমন মানুষের মধ্যে ৪২৩ জন মারা গেছেন করোনায়। আইএসএস বিবৃতিতে বলেছে, ইতালিতে মোট করোনায় মৃতের সংখ্যা ৩৫,৭৭৬। এর মধ্যে পূর্ণাঙ্গ টিকা নিয়ে মারা যাওয়া ব্যক্তিদের শতকরা হার ১.২ ভাগ। এ দেশটিতে টিকা দেয়া শুরু হয় এ বছরের শুরুর দিকে। তারপর থেকে জনগণকে টিকা দেয়া হয়েছে ফাইজার বা মডার্নার।
এতে আরো বলা হয়েছে, পূর্ণাঙ্গ টিকা দেয়া হয়েছে এমন হাতেগোণা দু’চারজন যা মারা গিয়েছেন, তারা পূর্ণাঙ্গ টিকা না নিয়ে মারা যাওয়া ব্যক্তিদের তুলনায় অনেক বেশি বয়সী। পূর্ণাঙ্গ টিকা নিয়ে যারা মারা গেছেন তাদের গড় বয়স ৮৮.৬ বছর। আর পূর্ণাঙ্গ টিকা না নিয়ে যারা মারা গেছেন তাদের বয়স ৮০ বছর। বেশি বয়সী ওইসব মানুষের করোনা সংক্রমণ হওয়ার আগেই বড় রকমের স্বাস্থ্য বিষয়ক সমস্যা ছিল।
ফ্রান্সের পথ অনুসরণ করে গত সপ্তাহে ইতালি ঘোষণা দেয় যে, যেকোনো কর্মকাণ্ডের ক্ষেত্রে টিকা নেয়া অথবা করোনায় রোগমুক্তি বিষয়ক প্রমাণ বাধ্যতামূলক করা হবে। তা সেটা ঘরের ভিতরে ডাইনিং হোক বা জিম, পুল, মিউজিয়া বা সিনেমায়ই হোক না কেন। এ ঘোষণা দেয়ার পর সেখানে টিকা দেয়ার বুকিং বুদ্ধি পেয়েছে। এখন পর্যন্ত ১২ বছর বয়সের ওপরে বয়স এমন মোট জনসংখ্যার শতকরা ৫৭ ভাগকে পূর্ণাঙ্গ টিকা দেয়া হয়েছে। মঙ্গলবার সেখানে একদিনে করোনা ভাইরাসে মারা গেছেন ২৪ জন। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলেছে, আগের দিন অর্থাৎ সোমবার মারা গিয়েছিলেন ২২ জন। দেশটিতে দৈনিক সংক্রমণ ৩১১৭ থেকে বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ৪৫২২।
১লা ফেব্রুয়ারি থেকে ২১ শে জুলাই পর্যন্ত সেখানে পূর্ণাঙ্গ টিকা দেয়া হয়েছিল এমন মানুষের মধ্যে ৪২৩ জন মারা গেছেন করোনায়। আইএসএস বিবৃতিতে বলেছে, ইতালিতে মোট করোনায় মৃতের সংখ্যা ৩৫,৭৭৬। এর মধ্যে পূর্ণাঙ্গ টিকা নিয়ে মারা যাওয়া ব্যক্তিদের শতকরা হার ১.২ ভাগ। এ দেশটিতে টিকা দেয়া শুরু হয় এ বছরের শুরুর দিকে। তারপর থেকে জনগণকে টিকা দেয়া হয়েছে ফাইজার বা মডার্নার।