প্রথম পাতা
৭ই আগস্ট থেকে ইউনিয়ন কেন্দ্রে টিকাদান
স্টাফ রিপোর্টার
২৮ জুলাই ২০২১, বুধবার, ৯:৪০ অপরাহ্ন
আগামী ৭ই আগস্ট থেকে ইউনিয়ন পর্যায়ে করোনার টিকা দেয়া শুরু হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। গতকাল সচিবালয়ে করোনা প্রতিরোধে ঘোষিত লকডাউন বাস্তবায়ন বিষয়ে এক পর্যালোচনা সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ তথ্য জানান। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আগামী ৭ই আগস্ট থেকে ইউনিয়ন পর্যায়ে জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) দেখিয়ে করোনার টিকা নেয়া যাবে। এর আগে দেশের ইউনিয়ন পর্যায়ে টিকাকেন্দ্র স্থাপনের কাজ সম্পন্ন করা হবে। যাদের এনআইডি নেই তাদেরও বিশেষ পদ্ধতিতে রেজিস্ট্রেশনের আওতায় এনে টিকা দেয়া হবে। এ কাজের সঙ্গে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী এবং ধর্মীয় নেতাদের সম্পৃক্ত থাকতে হবে। আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, লকডাউন আগামী ৫ই আগস্ট পর্যন্তই চলবে। লকডাউন যাতে আরও কঠোর হয় সে বিষয়ে মাঠে কাজ করা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। তিনি বলেন, সবাইকে মাস্ক পরতেই হবে। স্বাস্থ্যবিধি মানতেই হবে। ফ্রন্টলাইনারদের পরিবারের সদস্য, যাদের বয়স ১৮ বছর, তারা সবাই টিকার আওতায় আসবে। মন্ত্রী বলেন, যাদের বয়স ৫০-এর বেশি তাদের সংক্রমণের হার ৭৫ শতাংশ; অথচ এদের মধ্যে টিকা নেননি ৯০ শতাংশ। ৫০ ঊর্ধ্ব সব নাগরিককে টিকার আওতায় আনতেই হবে।
সভা শেষে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, এবার টিকা দেয়ার বিষয়ে আমরা বেশি জোর দিচ্ছি। ইউনিয়ন পর্যায়ে ইউনিয়ন পরিষদে টিকা কেন্দ্র স্থাপন করছি। সেখান থেকে ইউনিয়নের সব লোকজন, যারা টিকা নিতে চায় বা প্রয়োজন, তারা ওখানে এসে টিকা নিতে পারবে। এই সুবিধা আমরা করে দিচ্ছি। তাদের যে আইডি কার্ড, তা নিয়ে এলে টিকা দিতে পারবে।
বৈঠকে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়সহ পুলিশ, বিজিবি, আনসার, চারটি গোয়েন্দা সংস্থার প্রধানরা উপস্থিত ছিলেন। সঙ্গে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনী প্রধানদের প্রতিনিধিরাও উপস্থিত ছিলেন।
সভা শেষে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, এবার টিকা দেয়ার বিষয়ে আমরা বেশি জোর দিচ্ছি। ইউনিয়ন পর্যায়ে ইউনিয়ন পরিষদে টিকা কেন্দ্র স্থাপন করছি। সেখান থেকে ইউনিয়নের সব লোকজন, যারা টিকা নিতে চায় বা প্রয়োজন, তারা ওখানে এসে টিকা নিতে পারবে। এই সুবিধা আমরা করে দিচ্ছি। তাদের যে আইডি কার্ড, তা নিয়ে এলে টিকা দিতে পারবে।
বৈঠকে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়সহ পুলিশ, বিজিবি, আনসার, চারটি গোয়েন্দা সংস্থার প্রধানরা উপস্থিত ছিলেন। সঙ্গে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনী প্রধানদের প্রতিনিধিরাও উপস্থিত ছিলেন।