বাংলারজমিন
সংযোগ রাস্তা নেই সেতুর ছড়াছড়ি
চৌধুরী মাহমুদ আশরাফ টুটু, সালথা (ফরিদপুর) থেকে
২৮ জুলাই ২০২১, বুধবার, ৭:৪৭ অপরাহ্ন
ফরিদপুরের সালথা উপজেলার ভাওয়াল ইউনিয়নের অন্তত ১৩ গ্রামের মানুষের চলাচলের রাস্তা না থাকলেও সেতু নির্মাণ হয়েছে প্রায় ৩ বছর আগেই। ইউসুফদিয়া, আত্মপুরা, বারখাদিয়া, তুগোলদিয়া, নওপাড়া এবং মাঝারদিয়া ইউনিয়নের কুমারপট্টি, মাঝারদিয়া গ্রামের জনগণের ব্যবহারের জন্য দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের সেতু ও কালভার্ট নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় ২০১৮-২০১৯ অর্থবছরে তুগলদিয়া বেদাখালী খালের ওপর এ সেতুটি নির্মাণ করা হয়। আরেকটি সেতু একই ইউনিয়নের শিহিপুর ফসলি মাঠের মধ্যে। ফুলতলা, কাঁঠালবাড়ীয়া, পুরুরা, মিরাকান্দা, কামদিয়া, সালথার জনগণের চলাচলের জন্য শিহিপুরে দ্বিতীয় সেতুটি নির্মাণ করা হয়। কিন্তু সেখানেও নেই সংযোগ সড়ক। ফলে চলতি বর্ষা মৌসুমে সেতু থাকলেও চলাচলের একমাত্র ভরসা এখন নৌকা। এতে বিপাকে পড়েছে ১৩ গ্রামের হাজার হাজার মানুষ।
স্থানীয়দের অভিযোগ, সংযোগ সড়কের কথা জানতে চাইলে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা শুকনো মৌসুমে বলে, কিছুদিনের মধ্যে কাজ শুরু হবে, বর্ষায় বলে শুকনো মৌসুমেই কাজ শুরু হবে।
সরজমিন দেখা যায়, ভাওয়াল ইউনিয়নের তুগোলদিয়া বেদাখালী খালের উপর সেতুটি ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ৩০ লাখ ৭৭ হাজার টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয়। অপরটি ভাওয়াল ইউনিয়নের শিহিপুর মাঠের উপর নির্মাণ করা হয়। এ বিষয়ে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) পরিতোষ বাড়ই মুঠোফোনে বলেন, সেতুর দুইপাশে সংযোগ সড়ক নির্মাণের ব্যাপারে চেয়ারম্যান প্রকল্প নিয়েছে। পাট বড় হয়েছে এজন্য কাজটি শুরু করতে পারছে না। ভাওয়াল ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান ফারুকুজ্জামান ফকির মিয়া বলেন, বর্তমানে রাস্তার মাটি কাটার ব্যবস্থা নেই। শুকনো মৌসুমে আমি সাড়ে ৪ লাখ টাকা দিয়ে মাটি কেটে দেবো।
স্থানীয়দের অভিযোগ, সংযোগ সড়কের কথা জানতে চাইলে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা শুকনো মৌসুমে বলে, কিছুদিনের মধ্যে কাজ শুরু হবে, বর্ষায় বলে শুকনো মৌসুমেই কাজ শুরু হবে।
সরজমিন দেখা যায়, ভাওয়াল ইউনিয়নের তুগোলদিয়া বেদাখালী খালের উপর সেতুটি ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ৩০ লাখ ৭৭ হাজার টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয়। অপরটি ভাওয়াল ইউনিয়নের শিহিপুর মাঠের উপর নির্মাণ করা হয়। এ বিষয়ে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) পরিতোষ বাড়ই মুঠোফোনে বলেন, সেতুর দুইপাশে সংযোগ সড়ক নির্মাণের ব্যাপারে চেয়ারম্যান প্রকল্প নিয়েছে। পাট বড় হয়েছে এজন্য কাজটি শুরু করতে পারছে না। ভাওয়াল ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান ফারুকুজ্জামান ফকির মিয়া বলেন, বর্তমানে রাস্তার মাটি কাটার ব্যবস্থা নেই। শুকনো মৌসুমে আমি সাড়ে ৪ লাখ টাকা দিয়ে মাটি কেটে দেবো।