অনলাইন
স্কুল শিক্ষিকার মর্মান্তিক মৃত্যু
স্টাফ রিপোর্টার, ময়মনসিংহ থেকে
২৭ জুলাই ২০২১, মঙ্গলবার, ৭:০৩ অপরাহ্ন
সেলিনা পারভীন শেলী নামে এক শিক্ষিকা চলন্ত মোটরসাইকেলে শাড়ির আঁচল পেঁচিয়ে মৃত্যুবরণ করেছেন। আজ মঙ্গলবার দুপুরে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (মমেক) চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। এতথ্য নিশ্চিত করেছেন মমেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের কর্তব্যরত উপপরিদর্শক (এসআই) শফিকুল ইসলাম।
জানা গেছে, নেত্রকোনার দত্ত উচ্চ বিদ্যালয়ের সিনিয়র সহকারী শিক্ষক সেলিনা পারভীন শেলী সকালে নেত্রকোনা সদরের উপজেলার কাইলাটি ইউনিয়নের ফচিকা গ্রাম থেকে স্বামী শফিকুল ইসলামের সঙ্গে মোটরসাইকেলে করে নেত্রকোনা শহরে যাচ্ছিলেন। বিদ্যালয়ে জরুরি বৈঠকে অংশগ্রহণ করতে যাবার পথে পৌঁনে ১২টায় শহরের মোক্তারপাড়া এলাকায় পৌঁছাতেই শাড়ির আঁচল মোটরসাইকেলের চাকায় পেঁচিয়ে যায়। এতে গলায় ফাঁস লাগায় মোটরসাইকেল থেকে পড়ে যান তিনি।
স্থানীয়রা দ্রুত উদ্ধার করে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে আইসিইউতে নেন। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান সেলিনা পারভীন।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শাহজাহান কবির সাজু বলেন, সেলিনা পারভীন দশম শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট কমিটির আহ্বায়ক ছিলেন। তিনি আমাকে সকাল সাড়ে ৯টায় ফোন করেছিলেন। শ্রেণি শিক্ষকদের সঙ্গে সভায় বসার কথা ছিল। সেজন্য বিদ্যালয়ে আসছিলেন তিনি।
সেলিনা পারভীন শেলীর দেবর জহিরুল কবির শাহীন বলেন, ঈদে সবাই গ্রামের বাড়ি গিয়েছিলেন। আমাদের বাড়ির কাছাকাছি সদর উপজেলার কাইলাটি ইউনিয়নের ফচিকা গ্রামে ভাবির বাবার বাড়ি। সেখান থেকেই ফিরছিলেন তিনি।
জানা গেছে, নেত্রকোনার দত্ত উচ্চ বিদ্যালয়ের সিনিয়র সহকারী শিক্ষক সেলিনা পারভীন শেলী সকালে নেত্রকোনা সদরের উপজেলার কাইলাটি ইউনিয়নের ফচিকা গ্রাম থেকে স্বামী শফিকুল ইসলামের সঙ্গে মোটরসাইকেলে করে নেত্রকোনা শহরে যাচ্ছিলেন। বিদ্যালয়ে জরুরি বৈঠকে অংশগ্রহণ করতে যাবার পথে পৌঁনে ১২টায় শহরের মোক্তারপাড়া এলাকায় পৌঁছাতেই শাড়ির আঁচল মোটরসাইকেলের চাকায় পেঁচিয়ে যায়। এতে গলায় ফাঁস লাগায় মোটরসাইকেল থেকে পড়ে যান তিনি।
স্থানীয়রা দ্রুত উদ্ধার করে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে আইসিইউতে নেন। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান সেলিনা পারভীন।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শাহজাহান কবির সাজু বলেন, সেলিনা পারভীন দশম শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট কমিটির আহ্বায়ক ছিলেন। তিনি আমাকে সকাল সাড়ে ৯টায় ফোন করেছিলেন। শ্রেণি শিক্ষকদের সঙ্গে সভায় বসার কথা ছিল। সেজন্য বিদ্যালয়ে আসছিলেন তিনি।
সেলিনা পারভীন শেলীর দেবর জহিরুল কবির শাহীন বলেন, ঈদে সবাই গ্রামের বাড়ি গিয়েছিলেন। আমাদের বাড়ির কাছাকাছি সদর উপজেলার কাইলাটি ইউনিয়নের ফচিকা গ্রামে ভাবির বাবার বাড়ি। সেখান থেকেই ফিরছিলেন তিনি।