শেষের পাতা
লাফিয়ে বাড়ছে ডেঙ্গু ২৪ ঘণ্টায় ১২৩ রোগী
স্টাফ রিপোর্টার
২৭ জুলাই ২০২১, মঙ্গলবার, ৯:৩৬ অপরাহ্ন
করোনাভাইরাস সংক্রমণ পরিস্থিতিতে দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি দ্রুতই আরও অবনতি হচ্ছে। লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে ডেঙ্গু রোগী। দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ১২৩ জন নতুন ডেঙ্গু রোগী বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে রাজধানীতেই রয়েছেন গত ২৪ ঘণ্টায় ১২০ জন। জুলাই মাসেই হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার ৪৩০ জন ডেঙ্গু জ্বরের রোগী। আগের মাসে এই সংখ্যা ছিল ২৭২ জন। গতকাল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকার বাইরে নতুন ভর্তি রোগীর সংখ্যা ৩ জন। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে মোট ভর্তি ডেঙ্গু রোগী ৪৬৮ জন। ঢাকার ৪১টি সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে মোট ভর্তি রোগী আছেন ৪৬০ জন। অন্যান্য বিভাগে ভর্তি আছেন ৮ জন। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত হাসপাতালে মোট ভর্তি রোগীর সংখ্যা ১ হাজার ৮০২ জন। সুস্থ হয়ে বাসায় ফিরেছেন ১ হাজার ৩৩১ জন। জুন মাসে হাসপাতালে ভর্তি ছিল ২৭২ জন। মে মাসে ৪৩ জন, এপ্রিলে ৩ জন, মার্চে ১৩ জন, ফেব্রুয়ারিতে ৯ জন এবং জানুয়ারিতে ৩২ জন। এ বছর ডেঙ্গু সন্দেহে ৩টি মৃত্যুর ঘটনা যাচাই-বাছাইয়ের জন্য সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটে (আইইডিসিআর) পাঠানো হয়েছে।
গত সপ্তাহে লাইন ডিরেক্টর অধ্যাপক ডা. নাজমুল ইসলাম বলেছেন, এ অবস্থায় ডেঙ্গু পরিস্থিতিও যদি অবনতি হয় তাহলে আমাদের পক্ষে সামাল দেয়া কঠিন হবে। আর রাজধানীসহ সারা দেশের মশক নিয়ন্ত্রণে যারা দায়িত্বপ্রাপ্ত আছেন, তারা যদি নিজেদের জায়গা থেকে নিজেকে উজাড় করে না দেন তাহলে পরিস্থিতির অবনতি ঘটতে থাকবে। তিনি বলেন, ডেঙ্গু প্রতিরোধে সাধারণ মানুষকেও অনেক বেশি সচেতন হতে হবে। ছাদে ফুলের টব, বাসার আশেপাশের ড্রেনসহ সবকিছু পরিষ্কার রাখতে হবে। বাথরুমের কমোড, বালতিসহ কিছুতেই যেন পানি জমে না থাকে। বিশেষ করে তিনদিন বা তার অধিক সময়ের জন্য কোথাও চলে গেলে বাসায় কোনো পাত্রে পানি জমিয়ে রাখা যাবে না। লাইন ডিরেক্টর বলেন, আমরা জানি এডিস মশা মূলত দিনের বেলায় কামড় দেয়। তাই দিনের যেকোনো সময় ঘুমালেও মশারি টানিয়ে ঘুমাতে হবে। তারপরও যদি কারো জ্বর হয় তাহলে করোনা পরীক্ষার পাশাপাশি ডেঙ্গু পরীক্ষাও করতে হবে। অধ্যাপক ডা. নাজমুল ইসলাম বলেন, চিকিৎসা নেয়ার ক্ষেত্রে অবশ্যই রেজিস্টার্ড কোনো চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধ গ্রহণ করতে হবে। প্রয়োজনে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হট লাইন বা স্বাস্থ্য বাতায়নে যোগাযোগ করে চিকিৎসা নেবেন।
গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকার বাইরে নতুন ভর্তি রোগীর সংখ্যা ৩ জন। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে মোট ভর্তি ডেঙ্গু রোগী ৪৬৮ জন। ঢাকার ৪১টি সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে মোট ভর্তি রোগী আছেন ৪৬০ জন। অন্যান্য বিভাগে ভর্তি আছেন ৮ জন। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত হাসপাতালে মোট ভর্তি রোগীর সংখ্যা ১ হাজার ৮০২ জন। সুস্থ হয়ে বাসায় ফিরেছেন ১ হাজার ৩৩১ জন। জুন মাসে হাসপাতালে ভর্তি ছিল ২৭২ জন। মে মাসে ৪৩ জন, এপ্রিলে ৩ জন, মার্চে ১৩ জন, ফেব্রুয়ারিতে ৯ জন এবং জানুয়ারিতে ৩২ জন। এ বছর ডেঙ্গু সন্দেহে ৩টি মৃত্যুর ঘটনা যাচাই-বাছাইয়ের জন্য সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটে (আইইডিসিআর) পাঠানো হয়েছে।
গত সপ্তাহে লাইন ডিরেক্টর অধ্যাপক ডা. নাজমুল ইসলাম বলেছেন, এ অবস্থায় ডেঙ্গু পরিস্থিতিও যদি অবনতি হয় তাহলে আমাদের পক্ষে সামাল দেয়া কঠিন হবে। আর রাজধানীসহ সারা দেশের মশক নিয়ন্ত্রণে যারা দায়িত্বপ্রাপ্ত আছেন, তারা যদি নিজেদের জায়গা থেকে নিজেকে উজাড় করে না দেন তাহলে পরিস্থিতির অবনতি ঘটতে থাকবে। তিনি বলেন, ডেঙ্গু প্রতিরোধে সাধারণ মানুষকেও অনেক বেশি সচেতন হতে হবে। ছাদে ফুলের টব, বাসার আশেপাশের ড্রেনসহ সবকিছু পরিষ্কার রাখতে হবে। বাথরুমের কমোড, বালতিসহ কিছুতেই যেন পানি জমে না থাকে। বিশেষ করে তিনদিন বা তার অধিক সময়ের জন্য কোথাও চলে গেলে বাসায় কোনো পাত্রে পানি জমিয়ে রাখা যাবে না। লাইন ডিরেক্টর বলেন, আমরা জানি এডিস মশা মূলত দিনের বেলায় কামড় দেয়। তাই দিনের যেকোনো সময় ঘুমালেও মশারি টানিয়ে ঘুমাতে হবে। তারপরও যদি কারো জ্বর হয় তাহলে করোনা পরীক্ষার পাশাপাশি ডেঙ্গু পরীক্ষাও করতে হবে। অধ্যাপক ডা. নাজমুল ইসলাম বলেন, চিকিৎসা নেয়ার ক্ষেত্রে অবশ্যই রেজিস্টার্ড কোনো চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধ গ্রহণ করতে হবে। প্রয়োজনে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হট লাইন বা স্বাস্থ্য বাতায়নে যোগাযোগ করে চিকিৎসা নেবেন।