অনলাইন
ভিকারুননিসার অধ্যক্ষের ফোনালাপ ফাঁস, তোলপাড় (অডিও)
স্টাফ রিপোর্টার
২৬ জুলাই ২০২১, সোমবার, ৭:৫২ অপরাহ্ন
ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ কামরুন নাহার ও অভিভাভবক ফোরামের নেতা মীর সাহাবুদ্দিন টিপুর মধ্যকার একটি ফোনালাপ ফাঁস হয়েছে। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নানা আলোচনা সমালোচনা হচ্ছে।
এতে দেখা যায় প্রিন্সিপাল এক পর্যায়ে বলেন, আমি বালিশের নিচে পিস্তল রাখি। কোনো ... বাচ্চা যদি আমার পেছনে লাগে আমি কিন্তু ওর পেছনে লাগব, আমি শুধু ভিকারুননিসা না আমি তাকে দেশছাড়া করব।
এতে আরো বলতে শোনা যায়, কোন ... পোলার কী যায় আসে? আমি রাজনীতি করা মেয়ে আমি কিন্তু ভদ্র না।
আর কোনো ... বাচ্চা তদন্ত কমিটি করলে আমি কিন্তু দা দিয়ে কোপাবো তারে সোজা কথা। আমার ... আছে।
আমার বাহিনী আছে। আমার ছাত্রলীগ আছে, যুবলীগ আছে, আমার যুব মহিলা লীগ আছে।
কিচ্ছু লাগবে না। কাপড় খুইলা রাস্তার মধ্যে পিটাব।
ফাঁস হওয়া ওই ফোনালাপের অডিওটি ভিত্তিহীন ও সুপার এডিট করা বলে মন্তব্য করেছেন কলেজের প্রিন্সিপাল কামরুন নাহার। তিনি বলেন, ওরা অভিভাবক ফোরাম চায় আমি কিছু আসন ফাঁকা রাখি যাতে তারা ভর্তি বাণিজ্য করতে পারে। আমি বলেছি শিক্ষামন্ত্রী আমাকে এখানে থাকতে বলেছেন। এ প্রতিষ্ঠানকে ঠিক করার দায়িত্ব আমাকে দিয়েছেন। আমি যদি এদের কথায় ভর্তি বাণিজ্যের অনিয়ম করে বেড়াই মন্ত্রীর কাছে আমি তখন কি জবাব দেবো। আমার ইতিহাসে অন্যায়ের কোন দাগ নেই। এর আগের কোন প্রিন্সিপাল এখানে কেন থাকতে পারেনি এখন বুঝতে পেরেছি।
ফোনালাপটি ফাঁস হওয়ার পর শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মাঝে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। একজন কলেজ অধ্যক্ষ এমন ভাষায় কথা বলতে পারেন কিনা এ নিয়ে প্রশ্ন রেখে অনেকে তার অপসারণ দাবি করছেন।
এতে দেখা যায় প্রিন্সিপাল এক পর্যায়ে বলেন, আমি বালিশের নিচে পিস্তল রাখি। কোনো ... বাচ্চা যদি আমার পেছনে লাগে আমি কিন্তু ওর পেছনে লাগব, আমি শুধু ভিকারুননিসা না আমি তাকে দেশছাড়া করব।
এতে আরো বলতে শোনা যায়, কোন ... পোলার কী যায় আসে? আমি রাজনীতি করা মেয়ে আমি কিন্তু ভদ্র না।
আর কোনো ... বাচ্চা তদন্ত কমিটি করলে আমি কিন্তু দা দিয়ে কোপাবো তারে সোজা কথা। আমার ... আছে।
আমার বাহিনী আছে। আমার ছাত্রলীগ আছে, যুবলীগ আছে, আমার যুব মহিলা লীগ আছে।
কিচ্ছু লাগবে না। কাপড় খুইলা রাস্তার মধ্যে পিটাব।
ফাঁস হওয়া ওই ফোনালাপের অডিওটি ভিত্তিহীন ও সুপার এডিট করা বলে মন্তব্য করেছেন কলেজের প্রিন্সিপাল কামরুন নাহার। তিনি বলেন, ওরা অভিভাবক ফোরাম চায় আমি কিছু আসন ফাঁকা রাখি যাতে তারা ভর্তি বাণিজ্য করতে পারে। আমি বলেছি শিক্ষামন্ত্রী আমাকে এখানে থাকতে বলেছেন। এ প্রতিষ্ঠানকে ঠিক করার দায়িত্ব আমাকে দিয়েছেন। আমি যদি এদের কথায় ভর্তি বাণিজ্যের অনিয়ম করে বেড়াই মন্ত্রীর কাছে আমি তখন কি জবাব দেবো। আমার ইতিহাসে অন্যায়ের কোন দাগ নেই। এর আগের কোন প্রিন্সিপাল এখানে কেন থাকতে পারেনি এখন বুঝতে পেরেছি।
ফোনালাপটি ফাঁস হওয়ার পর শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মাঝে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। একজন কলেজ অধ্যক্ষ এমন ভাষায় কথা বলতে পারেন কিনা এ নিয়ে প্রশ্ন রেখে অনেকে তার অপসারণ দাবি করছেন।