খেলা
অভিষেক সিরিজ রাঙিয়ে স্বপ্ন দেখাচ্ছেন শামীম
স্পোর্টস রিপোর্টার
২৬ জুলাই ২০২১, সোমবার, ১১:১৪ পূর্বাহ্ন
অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপজয়ী দলের সদস্য শামীম পাটোয়ারী। ঘরোয়া ও এইচপি দলে আলো ছড়িয়ে আলোচনায় ছিলেন। অপেক্ষায় ছিলেন জাতীয় দলের জার্সি গায়ে চড়ানোর। দেশের ক্রিকেটবোদ্ধা থেকে শুরু করে সাধারণ ক্রিকেটপ্রেমীদের চাওয়া ছিল টি-টোয়েন্টি দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পথচলা শুরু হোক শামীমের। ভয়ডরহীন মানসিকতা আর ঝোড়ো ব্যাটিংয়ের জন্যই এমন চাওয়া। ২০ বছর বয়সী এই ক্রিকেটার নিজেও চেয়েছিলেন ‘প্রিয়’ সংক্ষিপ্ত সংস্করণ দিয়েই শুরু হোক পথচলা। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে জাতীয় দলে অভিষেক। সেই ম্যাচে করেন ১৩ বলে ২৯ রান। ম্যাচ জেতাতে পারেননি। সিরিজ নির্ধারণী তৃতীয় ম্যাচে দলকে জিতিয়েই মাঠ ছাড়েন। এদিনও ব্যাটিং করেছেন দুই’শ ছাড়ানো স্ট্রাইকরেটে। ৬ বাউন্ডারিতে ১৫ বলে ৩১ রানে অপরাজিত থাকেন শামীম। শুরুর ঝলকে বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি স্পেশালিস্ট ব্যাটসম্যান হওয়ার স্বপ্ন দেখাচ্ছেন তিনি।
অভিষেকেই দলকে জেতানোর সুযোগ পেয়েছিলেন শামীম। সফল হতে পারেননি। প্রতিজ্ঞা করেছিলেন, আরেকটি সুযোগ আসলে আর ভুল করতে চান না। ম্যাচ জিতিয়ে মাঠ ছাড়ার পর শামীম বলেন, ‘গত ম্যাচে শেষ করতে পারিনি। আমার মধ্যে একটা ক্ষুধা ছিল যে, পরের ম্যাচটিতে যদি সুযোগ পাই, আমার লক্ষ্য থাকবে শেষ করা। সেই সুযোগটা পেয়ে শেষ করতে পেরেছি, তাই অনেক ভাল লাগছে।’
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের ২২ গজ বেশ কঠিন জায়গা। শুরুটা ভালো হয়েছে বলে খুশি শামীম। তিনি বলেন, ‘আমার যেহেতু অভিষেক টি-টোয়েন্টি দিয়ে, আমার জন্য তাই ভালো হয়েছে যে সিরিজ জয় দিয়ে শুরু করেছি। এটা আমার জন্যও ভালো হয়েছে, দলের জন্যও। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অনেক কঠিন। এতদিন অনূর্ধ্ব-১৯ খেলেছি, ঢাকা প্রিমিয়ার লীগ খেলেছি। তার চেয়ে আন্তর্জাতিক অনেক কঠিন, অনেক আলাদা, তা বুঝতে পেরেছি এখানে এসে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে খারাপ বল কম পাওয়া যায়। বেশিরভাগ সময়ই ভাল বল আসে। ভালো বলগুলিই মারতে হয়, বাউন্ডারি মারতে হয়। প্রক্রিয়া ধরে রাখতে হয়, অনেক দায়িত্ব নিয়ে খেলতে হয়।’
ঝোড়ো ব্যাটিংয়ের মতো ফিল্ডিংয়েও দুর্দান্ত শামীম। শেষদিকে পাওয়ার হিটিংয়ে ম্যাচ বের করতে পারার ক্ষমতার কিছুটা দেখিয়েছেন তিনি।
অভিষেকেই দলকে জেতানোর সুযোগ পেয়েছিলেন শামীম। সফল হতে পারেননি। প্রতিজ্ঞা করেছিলেন, আরেকটি সুযোগ আসলে আর ভুল করতে চান না। ম্যাচ জিতিয়ে মাঠ ছাড়ার পর শামীম বলেন, ‘গত ম্যাচে শেষ করতে পারিনি। আমার মধ্যে একটা ক্ষুধা ছিল যে, পরের ম্যাচটিতে যদি সুযোগ পাই, আমার লক্ষ্য থাকবে শেষ করা। সেই সুযোগটা পেয়ে শেষ করতে পেরেছি, তাই অনেক ভাল লাগছে।’
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের ২২ গজ বেশ কঠিন জায়গা। শুরুটা ভালো হয়েছে বলে খুশি শামীম। তিনি বলেন, ‘আমার যেহেতু অভিষেক টি-টোয়েন্টি দিয়ে, আমার জন্য তাই ভালো হয়েছে যে সিরিজ জয় দিয়ে শুরু করেছি। এটা আমার জন্যও ভালো হয়েছে, দলের জন্যও। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অনেক কঠিন। এতদিন অনূর্ধ্ব-১৯ খেলেছি, ঢাকা প্রিমিয়ার লীগ খেলেছি। তার চেয়ে আন্তর্জাতিক অনেক কঠিন, অনেক আলাদা, তা বুঝতে পেরেছি এখানে এসে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে খারাপ বল কম পাওয়া যায়। বেশিরভাগ সময়ই ভাল বল আসে। ভালো বলগুলিই মারতে হয়, বাউন্ডারি মারতে হয়। প্রক্রিয়া ধরে রাখতে হয়, অনেক দায়িত্ব নিয়ে খেলতে হয়।’
ঝোড়ো ব্যাটিংয়ের মতো ফিল্ডিংয়েও দুর্দান্ত শামীম। শেষদিকে পাওয়ার হিটিংয়ে ম্যাচ বের করতে পারার ক্ষমতার কিছুটা দেখিয়েছেন তিনি।