অনলাইন
‘করোনায় কর্মহীনদের পরিবারে হাহাকার বিরাজ করছে’
স্টাফ রিপোর্টার
২৫ জুলাই ২০২১, রবিবার, ৩:১৪ অপরাহ্ন
জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেছেন, করোনায় কর্মহীনদের পরিবারে চাপা হাহাকার বিরাজ করছে। নিরপেক্ষ দৃষ্টিতে তালিকা তৈরি করে সরকারি ব্যবস্থাপনায় দরিদ্র পরিবারের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। রোববার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন।
গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেন, পিপিআরসি ও ব্র্যাকের সাম্প্রতিক গবেষণা জরিপ বলছে, করোনায় এক বৎসরে দেশের প্রায় ১৫ শতাংশ মানুষের জীবনমান নতুন করে দারিদ্র্যসীমার নিচে নেমে গেছে। সংখ্যায় তা প্রায় ২ কোটি ৪৫ লাখ। আর আগে থেকে দরিদ্র সীমার নিচে বসবাস করছেন আরো কয়েক কোটি মানুষ। বিভিন্ন গবেষনা সংস্থার তথ্য অনুযায়ী সে সংখ্যাও সাড়ে তিনকোটির কম নয়।
জিএম কাদের বলেন, করোনার ২য় ঢেউ মোকাবেলায় দেশজুড়ে চলছে লকডাউন। ২য় ধাক্কায় দারিদ্র্য হার আরো বৃদ্ধির আশংকা আছে। দারিদ্র্য হার বৃদ্ধির প্রধান কারণ মানুষের কর্মহীনতা ও আয় কমে যাওয়া। লকডাউনের কারণে এসব পরিবারের সদস্যরা কাজের জন্য বের হতে পারছে না। দিন এনে দিন খাওয়া মানুষের পরিবারে মজুদ থাকে না খাবার। আবার দরিদ্র পরিবারের অনেকের প্রয়োজন জীবন রক্ষাকারী অষুধ। শিশু খাদ্য প্রয়োজন অনেক পরিবারে। এমন অবস্থায় মারাত্মক বিপর্যয় সৃষ্টি হয়েছে কর্মহীনদের পরিবারে। এ প্রেক্ষিতে যথাযথ তালিকা করে দরিদ্যদের মাঝে সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচি জোরদার করার জন্য সরকারের নিকট দাবি জানাচ্ছি।
গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেন, পিপিআরসি ও ব্র্যাকের সাম্প্রতিক গবেষণা জরিপ বলছে, করোনায় এক বৎসরে দেশের প্রায় ১৫ শতাংশ মানুষের জীবনমান নতুন করে দারিদ্র্যসীমার নিচে নেমে গেছে। সংখ্যায় তা প্রায় ২ কোটি ৪৫ লাখ। আর আগে থেকে দরিদ্র সীমার নিচে বসবাস করছেন আরো কয়েক কোটি মানুষ। বিভিন্ন গবেষনা সংস্থার তথ্য অনুযায়ী সে সংখ্যাও সাড়ে তিনকোটির কম নয়।
জিএম কাদের বলেন, করোনার ২য় ঢেউ মোকাবেলায় দেশজুড়ে চলছে লকডাউন। ২য় ধাক্কায় দারিদ্র্য হার আরো বৃদ্ধির আশংকা আছে। দারিদ্র্য হার বৃদ্ধির প্রধান কারণ মানুষের কর্মহীনতা ও আয় কমে যাওয়া। লকডাউনের কারণে এসব পরিবারের সদস্যরা কাজের জন্য বের হতে পারছে না। দিন এনে দিন খাওয়া মানুষের পরিবারে মজুদ থাকে না খাবার। আবার দরিদ্র পরিবারের অনেকের প্রয়োজন জীবন রক্ষাকারী অষুধ। শিশু খাদ্য প্রয়োজন অনেক পরিবারে। এমন অবস্থায় মারাত্মক বিপর্যয় সৃষ্টি হয়েছে কর্মহীনদের পরিবারে। এ প্রেক্ষিতে যথাযথ তালিকা করে দরিদ্যদের মাঝে সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচি জোরদার করার জন্য সরকারের নিকট দাবি জানাচ্ছি।