বাংলারজমিন
রাঙামাটিতে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যা করলো সন্ত্রাসীরা
রাঙামাটি প্রতিনিধি
২৫ জুলাই ২০২১, রবিবার, ১:৩৭ অপরাহ্ন
রাঙামাটির মগবানে অজ্ঞাতনামা সন্ত্রাসীদের ধারালো দায়ের আঘাতে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছে। নিহত বাসিরাম তংচঙ্গ্যা (৬০) সদর উপজেলাধীন মগবান ইউনিয়নের বল্টুগাছ মঈনপাড়া এলাকার বাসিন্দা। রাঙামাটির কোতোয়ালি থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ কবির হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বাসিরাম তংচঙ্গ্যাকে তার বাসার অদূরে কে বা কারা ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর আহত করে মুমূর্ষু অবস্থায় ফেলে রেখে যায়।
পরবর্তীতে খবর পেয়ে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে রাঙামাটি জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এরপর নিহতের স্বজনরা পুলিশকে নাজানিয়ে প্রশাসনের অগোচরে নিহতের লাশ ওয়া¹া এলাকার দেবতাছড়িস্থ শ্মশানখোলায় দাহ করার জন্য নিয়ে গেলে স্থানীয় সূত্রে বিষয়টি জানতে পারে কোতয়ালী থানা পুলিশ কর্তৃপক্ষ। পরে কোতোয়ালি থানার ওসি কবির হোসেনের নির্দেশনায় লাশটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য রাঙামাটি জেনারেল হাসপাতালের মর্গের লাশটি নিয়ে আসে পুলিশ।
স্থানীয় একটি সূত্র জানিয়েছে, নিহতদের মধ্যে সম্পত্তি নিয়ে বিরোধ চলছিলো। তারা পাঁচ ভাইয়ের মধ্যে এরআগেও ঝগড়া-বিবাদ লেগেই থাকতো। পারিবারিক কলহের জের ধরেই এই হত্যাকান্ডটি ঘটে থাকতে পারে বলে স্থানীয় সূত্রগুলো ধারনা করছে।
এদিকে কোতয়ালী থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ কবির হোসেন জানিয়েছেন, আমরা নিহতের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে প্রেরণ করেছি। এই ঘটনায় তদন্ত করছে পুলিশ। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট ও তদন্তে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বাসিরাম তংচঙ্গ্যাকে তার বাসার অদূরে কে বা কারা ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর আহত করে মুমূর্ষু অবস্থায় ফেলে রেখে যায়।
পরবর্তীতে খবর পেয়ে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে রাঙামাটি জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এরপর নিহতের স্বজনরা পুলিশকে নাজানিয়ে প্রশাসনের অগোচরে নিহতের লাশ ওয়া¹া এলাকার দেবতাছড়িস্থ শ্মশানখোলায় দাহ করার জন্য নিয়ে গেলে স্থানীয় সূত্রে বিষয়টি জানতে পারে কোতয়ালী থানা পুলিশ কর্তৃপক্ষ। পরে কোতোয়ালি থানার ওসি কবির হোসেনের নির্দেশনায় লাশটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য রাঙামাটি জেনারেল হাসপাতালের মর্গের লাশটি নিয়ে আসে পুলিশ।
স্থানীয় একটি সূত্র জানিয়েছে, নিহতদের মধ্যে সম্পত্তি নিয়ে বিরোধ চলছিলো। তারা পাঁচ ভাইয়ের মধ্যে এরআগেও ঝগড়া-বিবাদ লেগেই থাকতো। পারিবারিক কলহের জের ধরেই এই হত্যাকান্ডটি ঘটে থাকতে পারে বলে স্থানীয় সূত্রগুলো ধারনা করছে।
এদিকে কোতয়ালী থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ কবির হোসেন জানিয়েছেন, আমরা নিহতের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে প্রেরণ করেছি। এই ঘটনায় তদন্ত করছে পুলিশ। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট ও তদন্তে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।