দেশ বিদেশ
চিতলমারীতে পাট চাষে আগ্রহ বাড়ছে চাষিদের
চিতলমারী (বাগেরহাট) প্রতিনিধি
২৫ জুলাই ২০২১, রবিবার, ৮:৫৯ অপরাহ্ন
সোনালি আঁশ খ্যাত পাট চাষে আগ্রহ বাড়ছে চাষিদের। বাগেরহাটের চিতলমারী উপজেলার চাষিরা পাট চাষের মাধ্যমে ঘুরে দাঁড়ানোর স্বপ্ন দেখছেন। ফসলি জমিতে ধান সবজি চাষের পাশাপাশি এ বছর ব্যাপকভাবে পাটের আবাদ করা হয়েছে এ উজেলায়। বাজার দর ভালো থাকলে অতীতের লোকসান কাটিয়ে উঠতে পারবেন বলে আশাবাদী চাষিরা। স্থানীয় চাষিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে এলাকার বিভিন্ন আবাদি-অনাবাদি জমিতে পাট চাষ করেছেন তারা। বিগত সময়ে পাটের বাজার দর ভালো না থাকায় এটি চাষ করে লোকসান গুনতে হয়েছে চাষিদের। কিন্তু এ বছর পাটের বাজার ভালো থাকায় আশানুরূপ দাম পাবেন বলে মনে করছেন তারা।
উপজেলার সীমান্ত ঘেঁষে বয়ে যাওয়া বলেশ্বর ও মধুমতি নদীর জেগেওঠা চরের জমিতে ধান, সবজি, আখ চাষের পাশাপাশি ব্যাপকভাবে পাটের আবাদ করা হয়েছে। পাটক্ষেত জুড়ে দোল খাচ্ছে বাতাস। যতদূর চোখ যায় শুধু সবুজের সমারোহ। এ ছাড়া নানা পাখিদের কলকাকলিতে মুখর। দৃষ্টিনন্দন এসব ক্ষেতে কাজ করছেন এলাকার কিষাণ-কিষাণীরা। ক্ষেতে ব্যস্ত সময় পার করছেন তারা। অনেকে জমি থেকে পাট কেটে আঁশ তোলার জন্য নদী, খাল ও ডোবার পানিতে প্রক্রিয়াজাতের ব্যবস্থা করছেন। উপজেলার শিবপুর গ্রামের পাটচাষি সুবল কীর্ত্তুনিয়া, নিখিল মজুমদার ও চরডাকাতিয়া গ্রামের স্বপন মজুমদার, সুধীর হীরাসহ অনেকে জানান। এ বছর পাটের বীজ বপণের সময় অনাবৃষ্টির কারণে এটি চাষে কিছুটা সমস্যা হলেও বাজার দর বেশ চড়া রয়েছে। বর্তমানে ৭ হাজার থেকে ৮ হাজার টাকা পাটের মণ বিক্রি হচ্ছে। পাটের বাজারে কোনো দরপতন না ঘটলে তারা লাভের মুখ দেখতে পারবেন। পাশাপাশি পাটের চেয়ে খড়ি বিক্রি করে তারা বাড়তি অর্থ পেয়ে থাকেন বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেন। উপজেলা কৃষি অফিসার ঋতুরাজ সরকার জানান, এ বছর উপজেলায় মোট ১১শ’ হেক্টর জমিতে পাটের আবাদ করা হয়েছে। ইণ্ডিয়ান বঙ্কিম, বিজিআর আই-৮, আইআরও ৫৯৭ ও দেশীয় জাতের পাটের চাষ করা হয়েছে। এসব চাষিদের কৃষি অফিস থেকে পাট চাষের জন্য পরামর্শ এবং বীজ ও সার দেয়া হয়েছে।
উপজেলার সীমান্ত ঘেঁষে বয়ে যাওয়া বলেশ্বর ও মধুমতি নদীর জেগেওঠা চরের জমিতে ধান, সবজি, আখ চাষের পাশাপাশি ব্যাপকভাবে পাটের আবাদ করা হয়েছে। পাটক্ষেত জুড়ে দোল খাচ্ছে বাতাস। যতদূর চোখ যায় শুধু সবুজের সমারোহ। এ ছাড়া নানা পাখিদের কলকাকলিতে মুখর। দৃষ্টিনন্দন এসব ক্ষেতে কাজ করছেন এলাকার কিষাণ-কিষাণীরা। ক্ষেতে ব্যস্ত সময় পার করছেন তারা। অনেকে জমি থেকে পাট কেটে আঁশ তোলার জন্য নদী, খাল ও ডোবার পানিতে প্রক্রিয়াজাতের ব্যবস্থা করছেন। উপজেলার শিবপুর গ্রামের পাটচাষি সুবল কীর্ত্তুনিয়া, নিখিল মজুমদার ও চরডাকাতিয়া গ্রামের স্বপন মজুমদার, সুধীর হীরাসহ অনেকে জানান। এ বছর পাটের বীজ বপণের সময় অনাবৃষ্টির কারণে এটি চাষে কিছুটা সমস্যা হলেও বাজার দর বেশ চড়া রয়েছে। বর্তমানে ৭ হাজার থেকে ৮ হাজার টাকা পাটের মণ বিক্রি হচ্ছে। পাটের বাজারে কোনো দরপতন না ঘটলে তারা লাভের মুখ দেখতে পারবেন। পাশাপাশি পাটের চেয়ে খড়ি বিক্রি করে তারা বাড়তি অর্থ পেয়ে থাকেন বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেন। উপজেলা কৃষি অফিসার ঋতুরাজ সরকার জানান, এ বছর উপজেলায় মোট ১১শ’ হেক্টর জমিতে পাটের আবাদ করা হয়েছে। ইণ্ডিয়ান বঙ্কিম, বিজিআর আই-৮, আইআরও ৫৯৭ ও দেশীয় জাতের পাটের চাষ করা হয়েছে। এসব চাষিদের কৃষি অফিস থেকে পাট চাষের জন্য পরামর্শ এবং বীজ ও সার দেয়া হয়েছে।