খেলা
পেছাতে পারে অস্ট্রেলিয়া সিরিজ ফিরতে পারেন মুশফিক
স্পোর্টস রিপোর্টার
২৫ জুলাই ২০২১, রবিবার, ৮:০৬ অপরাহ্ন
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজে প্রত্যক্ষভাবে সম্পৃক্ত সকলকেই থাকতে হবে ১০ দিনের কোয়ারেন্টিনে। সিরিজ শুরুর আগে এমন কঠিন শর্ত দিয়েছে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া (সিএ)। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডও (বিসিবি) একে একে সব কঠিন শর্তই মেনে নিয়েছে । এরই মধ্যে ম্যাচ রেফারি, আম্পায়ার, অফিসিয়ালসহ ৮৫ জন কোয়ারেন্টিনে আছেন হোটেল ইন্টার কন্টিনেন্টালে। মিরপুর শেরেবাংলা মাঠে ৩৫ জন গ্রাউন্ডসম্যান ১০ দিনের কোয়ারেন্টিন পালন করতে পাননি ঈদের ছুটি। এমন কঠিন শর্তের বেড়াজালে পরে পারিবারিক কারণে জিম্বাবুয়ে সফর থেকে দেশে ফিরে আসা দলের অন্যতম ব্যাটিং ভরসা মুশফিকুর রহীম খেলতে পারবেন না অজিদের বিপক্ষে। শুধু তাই নয়, জিম্বাবুয়ে সফরে বায়ো বাবলে থাকা ক্রিকেটাররা দেশে ফিরে সরাসরি উঠবেন হোটেলে। এমনকি সিরিজ চলাকালে ক্রিকেটার হোক বা কর্মকর্তা যদি কেউ কোভিড-১৯ পজেটিভ হয় তাহলে তার পরিবর্তে নতুন কাউকে সংযুক্ত করা যাবে না বায়ো বাবলে। দুই দল ও তাদের অফিসিয়াল ছাড়া বাইরের কোনো অতিথিও থাকতে পারবে না টিম হোটেলে। এতসব কিছু মেনে নেয়ার পরই সফরে আসছে অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দল। তবে সিরিজের সূচি কিছুটা পিছাতে পারে বলেও গুঞ্জন রয়েছে!
সবকিছু ঠিক থাকলে অস্ট্রেুলিয়া দলের বাংলাদেশ সফরে আসার কথা রয়েছে ২৯শে জুলাই। তাদের তিন দিন কোয়ারেন্টিনে থাকতে হবে। আর সিরিজের পাঁচ ম্যাচ মাঠে গড়ানোর কথা রয়েছে ৩, ৪, ৬, ৭ ও ৯ই আগস্ট। তবে শোনা যাচ্ছে সিরিজটি ২ থেকে ৪ দিন পিছিয়ে যেতে পারে। গণমাধ্যমকে এই বিষয়ে বিসিবির সিইও নিজামুদ্দিন চৌধুরী সুজন সরাসরি কিছু না বললেও তা উড়িয়ে দেননি। তিনি বলেন, ‘যতটা জানি তাদের (অস্ট্রেলিয়া) পূর্ব নির্ধারিত সময়ে (২৯শে জুলাই) আসার কথা। এখনো আমার সঙ্গে আনুষ্ঠানিকভাবে যোগাযোগ হয়নি। যদি এমন (পিছিয়ে যাওয়া) কিছু হয়, তাহলে সমস্যা হবে না। অস্ট্রেলিয়া সিরিজের ব্যাপারে আমরা আশাবাদী, কারণ আমাদের খেলার পর অস্ট্রেলিয়ার কোনো সিরিজ নেই। আমাদেরও খেলা নেই। যদি দুই, তিন, চার দিন পিছিয়েও যায়, তাহলে আমাদের সিরিজে কোনো সমস্যা হবে না।’ শোনা যাচ্ছিল বাংলাদেশের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজটি বাতিল করতে পারে অজি ক্রিকেট বোর্ড। সেই শঙ্কা প্রকট হয় যখন ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার দ্বিতীয় ওয়ানডে ম্যাচটি করোনা ভাইরাসের কারণে স্থগিত হয়ে যায়। তবে স্বস্তির সংবাদ হচ্ছে শেষ পর্যন্ত দুই দলের সিরিজ সংশ্লিষ্ট মোট ১৫২ জনের কোভিড পরীক্ষায় কেউ পজেটিভ হননি। খবরটি নিশ্চিত করেছে সংবাদ সংস্থা এএফপি। অন্যদিকে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে করোনাকালীন সিরিজ আয়োজনে সব চেয়ে বড় চ্যালেঞ্জের মুখে বিসিবি। এর আগে বাংলাদেশ সফর করেছে ওয়েস্ট ইন্ডজ ও শ্রীলঙ্কা দল। তাদের কোভিড-১৯ প্রটোকল মানতে এতটা জটিলতায় পড়তে হয়নি বলেই জানিয়েছে বিসিবির এক কর্মকর্তা। এই সিরিজে কোভিড-১৯ ব্যবস্থাপনার চ্যালেঞ্জ নিয়ে বিসিবির মেডিকেল বিভাগের প্রধান দেবাশিষ চৌধুরী বলেন, ‘আমাদের জন্য সব চেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ অস্ট্রেলিয়া সিরিজের আগে ১০ দিনের কোয়ারেন্টিন। এরই মধ্যে প্রায় ১৪০ জন ২১ জুলাই থেকে আমাদের কোয়ারেন্টিনে রাখতে হয়েছে। ২১ জুলাইয়ের পর আর এখানে নতুন কারো সংযুক্ত হওয়ার সুযোগ নেই। এমনকি যদি এর মধ্যে কেউ আক্রান্ত হয় তাদের বিকল্প কাউকেও নেয়া যাবে না। তাই আমরা আগে থেকেই বিকল্প হিসেবে বেশি লোক নিয়ে রেখেছি।’ মুশফিকুর রহীমকে দলে নেয়ার বিষয়ে বিসিবির আবেদন নাকচ করেছে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া। তবে সিরিজ পিছিয়ে গেলে তার জন্য সুযোগ দেখছেন বিসিবি’র প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিজামুদ্দিন চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘মুশফিকের মতো একজন ক্রিকেটারকে পাবো না এটা তো চিন্তার বিষয়। সেদিক থেকে আমাদের একটা চেষ্টা তো থাকবেই। আমরা এর মধ্যেই যোগাযোগ করছি। দেখি কী প্রতিক্রিয়া আসে। শুধু যে সফর পিছিয়ে যাচ্ছে সে জন্য না। আমরা আগে থেকেই যোগাযোগ করছি।’
সবকিছু ঠিক থাকলে অস্ট্রেুলিয়া দলের বাংলাদেশ সফরে আসার কথা রয়েছে ২৯শে জুলাই। তাদের তিন দিন কোয়ারেন্টিনে থাকতে হবে। আর সিরিজের পাঁচ ম্যাচ মাঠে গড়ানোর কথা রয়েছে ৩, ৪, ৬, ৭ ও ৯ই আগস্ট। তবে শোনা যাচ্ছে সিরিজটি ২ থেকে ৪ দিন পিছিয়ে যেতে পারে। গণমাধ্যমকে এই বিষয়ে বিসিবির সিইও নিজামুদ্দিন চৌধুরী সুজন সরাসরি কিছু না বললেও তা উড়িয়ে দেননি। তিনি বলেন, ‘যতটা জানি তাদের (অস্ট্রেলিয়া) পূর্ব নির্ধারিত সময়ে (২৯শে জুলাই) আসার কথা। এখনো আমার সঙ্গে আনুষ্ঠানিকভাবে যোগাযোগ হয়নি। যদি এমন (পিছিয়ে যাওয়া) কিছু হয়, তাহলে সমস্যা হবে না। অস্ট্রেলিয়া সিরিজের ব্যাপারে আমরা আশাবাদী, কারণ আমাদের খেলার পর অস্ট্রেলিয়ার কোনো সিরিজ নেই। আমাদেরও খেলা নেই। যদি দুই, তিন, চার দিন পিছিয়েও যায়, তাহলে আমাদের সিরিজে কোনো সমস্যা হবে না।’ শোনা যাচ্ছিল বাংলাদেশের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজটি বাতিল করতে পারে অজি ক্রিকেট বোর্ড। সেই শঙ্কা প্রকট হয় যখন ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার দ্বিতীয় ওয়ানডে ম্যাচটি করোনা ভাইরাসের কারণে স্থগিত হয়ে যায়। তবে স্বস্তির সংবাদ হচ্ছে শেষ পর্যন্ত দুই দলের সিরিজ সংশ্লিষ্ট মোট ১৫২ জনের কোভিড পরীক্ষায় কেউ পজেটিভ হননি। খবরটি নিশ্চিত করেছে সংবাদ সংস্থা এএফপি। অন্যদিকে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে করোনাকালীন সিরিজ আয়োজনে সব চেয়ে বড় চ্যালেঞ্জের মুখে বিসিবি। এর আগে বাংলাদেশ সফর করেছে ওয়েস্ট ইন্ডজ ও শ্রীলঙ্কা দল। তাদের কোভিড-১৯ প্রটোকল মানতে এতটা জটিলতায় পড়তে হয়নি বলেই জানিয়েছে বিসিবির এক কর্মকর্তা। এই সিরিজে কোভিড-১৯ ব্যবস্থাপনার চ্যালেঞ্জ নিয়ে বিসিবির মেডিকেল বিভাগের প্রধান দেবাশিষ চৌধুরী বলেন, ‘আমাদের জন্য সব চেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ অস্ট্রেলিয়া সিরিজের আগে ১০ দিনের কোয়ারেন্টিন। এরই মধ্যে প্রায় ১৪০ জন ২১ জুলাই থেকে আমাদের কোয়ারেন্টিনে রাখতে হয়েছে। ২১ জুলাইয়ের পর আর এখানে নতুন কারো সংযুক্ত হওয়ার সুযোগ নেই। এমনকি যদি এর মধ্যে কেউ আক্রান্ত হয় তাদের বিকল্প কাউকেও নেয়া যাবে না। তাই আমরা আগে থেকেই বিকল্প হিসেবে বেশি লোক নিয়ে রেখেছি।’ মুশফিকুর রহীমকে দলে নেয়ার বিষয়ে বিসিবির আবেদন নাকচ করেছে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া। তবে সিরিজ পিছিয়ে গেলে তার জন্য সুযোগ দেখছেন বিসিবি’র প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিজামুদ্দিন চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘মুশফিকের মতো একজন ক্রিকেটারকে পাবো না এটা তো চিন্তার বিষয়। সেদিক থেকে আমাদের একটা চেষ্টা তো থাকবেই। আমরা এর মধ্যেই যোগাযোগ করছি। দেখি কী প্রতিক্রিয়া আসে। শুধু যে সফর পিছিয়ে যাচ্ছে সে জন্য না। আমরা আগে থেকেই যোগাযোগ করছি।’