বিশ্বজমিন
পেগাসাসে দুবাইয়ের প্রিন্সেস লতিফা ও প্রিন্সেস হায়ার নাম
মানবজমিন ডেস্ক
২২ জুলাই ২০২১, বৃহস্পতিবার, ৯:৫৩ পূর্বাহ্ন
পেগাসাস প্রজেক্টে আছে দুবাইয়ের শাসকের মেয়ে প্রিন্সেস লতিফা এবং তার সাবেক স্ত্রী প্রিন্সেস হায়া বিনতে আল হুসেইনের নাম। এর মধ্যে প্রিন্সেস লতিফাকে শাসকগোষ্ঠী জিম্মি করে রেখেছে। তিনি নিজের জীবন নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন। বিশ্বজুড়ে হ্যাক হওয়া ৫০ হাজার ফোন নম্বরের মধ্যে তাদের দু’জনের নম্বর খুঁজে পেয়েছে তদন্তকারীরা। এ খবর দিয়েছে অনলাইন বিবিসি। ইসরাইলের এনএসও গ্রুপ নামে একটি কোম্পানির কাছ থেকে বিশ্বের নিস্পেষণমূলক ও কর্তৃত্ববাদী শাসকগোষ্ঠী হ্যাকিং বিষয়ক সফটওয়্যার পেগাসাস কিনেছে। তা দিয়ে প্রতিপক্ষ তা তিনি যে-ই হোন না কেন, তার বিরুদ্ধে ফোনে আড়ি পেতেছে। এ খবর ফাঁস হওয়ার পর বিশ্বজুড়ে তোলপাড় চলছে। উদ্বেগ প্রকাশ করেছে মানবাধিকার বিষয়ক আন্তর্জাতিক সংগঠন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। তারা বলেছে, এই সফটওয়্যার বিক্রির মাধ্যমে বিশ্বজুড়ে মানবাধিকার লঙ্ঘনে সহায়তা করেছে এনএসও।
প্রিন্সেস হায়া ২০১৯ সালে দুবাই থেকে পালান। নিজের জীবন নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন তিনি। পেগাসাস প্রজেক্টে তার ও প্রিন্সেস লতিফার ফোন নম্বর পাওয়ার পর প্রশ্নের সৃষ্টি হয়েছে, তারা কি সরকার বা তার কোনো এজেন্টের টার্গেটে পরিণত হয়েছেন কিনা। ওদিকে এনএসও কোনো অন্যায়ের কথা অস্বীকার করেছে। তারা বলেছে, তাদের সফটওয়্যার মারাত্মক অপরাধী এবং সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে ব্যবহারের কথা। তা ছাড়া তা থাকার কথা শুধু সেনাবাহিনী, আইন প্রয়োগকারী এবং গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর কাছে, যাতে তারা মানবাধিকার রক্ষা করে ভাল কাজে ব্যবহার করতে পারে।
ওদিকে পেগাসাস সফটওয়্যার নিয়ে যে অভিযোগ উঠেছে তা তদন্ত করে দেখতে একটি টাস্ক ফোর্স গঠন করেছে ইসরাইল সরকার। এতে যোগ করা হয়েছে ইসরাইলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদ, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিদের।
প্রিন্সেস হায়া ২০১৯ সালে দুবাই থেকে পালান। নিজের জীবন নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন তিনি। পেগাসাস প্রজেক্টে তার ও প্রিন্সেস লতিফার ফোন নম্বর পাওয়ার পর প্রশ্নের সৃষ্টি হয়েছে, তারা কি সরকার বা তার কোনো এজেন্টের টার্গেটে পরিণত হয়েছেন কিনা। ওদিকে এনএসও কোনো অন্যায়ের কথা অস্বীকার করেছে। তারা বলেছে, তাদের সফটওয়্যার মারাত্মক অপরাধী এবং সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে ব্যবহারের কথা। তা ছাড়া তা থাকার কথা শুধু সেনাবাহিনী, আইন প্রয়োগকারী এবং গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর কাছে, যাতে তারা মানবাধিকার রক্ষা করে ভাল কাজে ব্যবহার করতে পারে।
ওদিকে পেগাসাস সফটওয়্যার নিয়ে যে অভিযোগ উঠেছে তা তদন্ত করে দেখতে একটি টাস্ক ফোর্স গঠন করেছে ইসরাইল সরকার। এতে যোগ করা হয়েছে ইসরাইলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদ, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিদের।