অনলাইন
কাঁচাচামড়া সংগ্রহে প্রস্তুত পোস্তা ও সাভার
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
২১ জুলাই ২০২১, বুধবার, ১:০৪ অপরাহ্ন
সারা দেশে উদযাপিত হচ্ছে পবিত্র ঈদুল আজহা। পশু কোরবানি দিচ্ছেন ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা। এজন্য কোরবানির পশুর চামড়া সংগ্রহে রাজধানীর পুরান ঢাকার পোস্তা এলাকার কাঁচা চামড়ার আড়ত ও সাভারে অবস্থিত ট্যানারি প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা।
বাংলাদেশ ট্যানার্স এসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান শাহীন আহমেদ বলেন, কোরবানির পশুর চামড়া সংগ্রহে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। চামড়া সংগ্রহে প্রয়োজনীয় অর্থায়ন, লবণ মজুদ ও কর্মী-শ্রমিক প্রস্তুত রয়েছে। মাঠ পর্যায় থেকে ট্যানারিগুলো মূলত ঢাকা ও ঢাকার পার্শ্ববর্তী এলাকা থেকে সংগ্রহ করা কাঁচা চামড়া প্রক্রিয়াকরণ করবে। এজন্য এসব এলাকার মাদ্রাসাভিত্তিক যেসব উদ্যোক্তা চামড়া সংগ্রহ করবেন, তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে আর্থিক যোগান দেয়া হয়েছে। এবার সবমিলিয়ে প্রায় ৯০ লাখ চামড়া সংগ্রহ করার চেষ্টা থাকবে বলেও জানান তিনি।
ইতিমধ্যে ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকা থেকে আসা চামড়া প্রক্রিয়াকরণে প্রয়োজনীয় লবণ এবং কর্মী-শ্রমিকদের প্রস্তুত করা হয়েছে।
এদিকে ঢাকাভিত্তিক ট্যানারিগুলো পরে দেশের অন্যান্য আড়ত থেকে আসা লবণ দেয়া চামড়া সংগ্রহ করবে। চামড়া আড়তদার কফিল আহমেদ বলেন, আমরাও প্রস্তুত।
প্রসঙ্গত, এবার আড়ত ও ট্যানারিগুলোর জন্য ঢাকায় লবণযুক্ত প্রতি বর্গফুট গরু বা মহিষের চামড়ার দর ৪০-৪৫ টাকা নির্ধারণ করে দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। গত বছর এই দর ছিল ৩৫-৪০ টাকা। ঢাকার বাইরে লবণযুক্ত প্রতি বর্গফুট গরু বা মহিষের চামড়ার দাম হবে ৩৩-৩৭ টাকা, গতবছর যা ২৮-৩২ টাকা ছিল।
এ ছাড়া দেশে লবণযুক্ত খাসির চামড়া প্রতি বর্গফুট ১৫-১৭ টাকা, আর বকরির চামড়া প্রতি বর্গফুট ১২-১৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বাংলাদেশ ট্যানার্স এসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান শাহীন আহমেদ বলেন, কোরবানির পশুর চামড়া সংগ্রহে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। চামড়া সংগ্রহে প্রয়োজনীয় অর্থায়ন, লবণ মজুদ ও কর্মী-শ্রমিক প্রস্তুত রয়েছে। মাঠ পর্যায় থেকে ট্যানারিগুলো মূলত ঢাকা ও ঢাকার পার্শ্ববর্তী এলাকা থেকে সংগ্রহ করা কাঁচা চামড়া প্রক্রিয়াকরণ করবে। এজন্য এসব এলাকার মাদ্রাসাভিত্তিক যেসব উদ্যোক্তা চামড়া সংগ্রহ করবেন, তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে আর্থিক যোগান দেয়া হয়েছে। এবার সবমিলিয়ে প্রায় ৯০ লাখ চামড়া সংগ্রহ করার চেষ্টা থাকবে বলেও জানান তিনি।
ইতিমধ্যে ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকা থেকে আসা চামড়া প্রক্রিয়াকরণে প্রয়োজনীয় লবণ এবং কর্মী-শ্রমিকদের প্রস্তুত করা হয়েছে।
এদিকে ঢাকাভিত্তিক ট্যানারিগুলো পরে দেশের অন্যান্য আড়ত থেকে আসা লবণ দেয়া চামড়া সংগ্রহ করবে। চামড়া আড়তদার কফিল আহমেদ বলেন, আমরাও প্রস্তুত।
প্রসঙ্গত, এবার আড়ত ও ট্যানারিগুলোর জন্য ঢাকায় লবণযুক্ত প্রতি বর্গফুট গরু বা মহিষের চামড়ার দর ৪০-৪৫ টাকা নির্ধারণ করে দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। গত বছর এই দর ছিল ৩৫-৪০ টাকা। ঢাকার বাইরে লবণযুক্ত প্রতি বর্গফুট গরু বা মহিষের চামড়ার দাম হবে ৩৩-৩৭ টাকা, গতবছর যা ২৮-৩২ টাকা ছিল।
এ ছাড়া দেশে লবণযুক্ত খাসির চামড়া প্রতি বর্গফুট ১৫-১৭ টাকা, আর বকরির চামড়া প্রতি বর্গফুট ১২-১৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।