অনলাইন
কমিউটার ট্রেনে টিকিট নেই, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
স্টাফ রিপোর্টার
২০ জুলাই ২০২১, মঙ্গলবার, ১২:২৩ অপরাহ্ন
রেলওয়ের আন্তঃনগর ট্রেনের সব টিকিট অনলাইনে বিক্রি করা হয়েছে আগেই। তবে কমিউটার ট্রেনের টিকিট বিক্রি হচ্ছে কাউন্টারের মাধ্যমে। ট্রেনগুলোর সব টিকিট এরই মধ্যে শেষ হয়ে গেছে বলে জানিয়েছে রেলওয়ে। কিন্তু এরপরেও লাইন ছাড়ছেন না সাধারণ যাত্রীরা। টিকিটের আশায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে রয়েছেন তারা।
আজ মঙ্গলবার সকালে কমলাপুর স্টেশনের কমিউটার ট্রেনের কাউন্টারের সামনে ছিল যাত্রীদের দীর্ঘ লাইন। গতকাল মধ্যরাত থেকে তারা টিকিটের জন্য কাউন্টারে দাঁড়িয়ে রয়েছেন। বৃষ্টি উপেক্ষা করেও একটি টিকিটের আশায় তাদের এই অপেক্ষা। কিন্তু এরপরেও টিকিট পাবেন কিনা তার কোন নিশ্চয়তা দিতে পারছে না কেউ। স্টেশন থেকে বলা হয়েছে, তারা আর কোন টিকিট বিক্রি করবেন না। সব আসনের টিকিট বিক্রি শেষ হয়ে গেছে।
কমলাপুর স্টেশন ম্যানেজার মো. মাসুদ সারওয়ার বলেন, আমাদের সব আসনের টিকিট শেষ হয়ে গেছে। কিন্তু মানুষকে তা কোনোভাবেই বোঝানো যাচ্ছে না। তারা গত রাত থেকে কমিউটার ট্রেনের টিকিট কাউন্টারের সামনে দাঁড়িয়ে রয়েছেন। বৃষ্টির মধ্যেও তারা দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে টিকিটের জন্য অপেক্ষা করছেন। আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি দাঁড়িয়ে বা আসন ছাড়া কোনও ট্রেনের টিকিট দেয়া হবে না।
জানা গেছে, বাংলাদেশ রেলওয়ের বলাকা কমিউটার, দেওয়ানগঞ্জ কমিউটার, মহুয়া কমিউটার, কর্ণফুলী কমিউটার, রাজশাহী কমিউটার, জামালপুর কমিউটার ও তিতাস কমিউটার বেসরকারিভাবে পরিচালিত হচ্ছে। ট্রেনগুলোর পরিচালনা করেন মেসার্স এস আর ট্রেডিং ও এলআর ট্রেডিং। বেলা ১১টার সময় এই ট্রেনগুলোর কাউন্টারের সামনে বিপুল পরিমাণ মানুষের উপস্থিতি দেখা গেছে।
এদিকে আন্তঃনগর ট্রেনগুলো যথাসময়ে ছেড়ে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন কমলাপুর স্টেশন ম্যানেজার। তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত ১৫টির মতো ট্রেন ছেড়ে গেছে। প্রতিটি ট্রেনই স্বাস্থ্যবিধি মেনে পরিচালনা করা হচ্ছে।
আজ মঙ্গলবার সকালে কমলাপুর স্টেশনের কমিউটার ট্রেনের কাউন্টারের সামনে ছিল যাত্রীদের দীর্ঘ লাইন। গতকাল মধ্যরাত থেকে তারা টিকিটের জন্য কাউন্টারে দাঁড়িয়ে রয়েছেন। বৃষ্টি উপেক্ষা করেও একটি টিকিটের আশায় তাদের এই অপেক্ষা। কিন্তু এরপরেও টিকিট পাবেন কিনা তার কোন নিশ্চয়তা দিতে পারছে না কেউ। স্টেশন থেকে বলা হয়েছে, তারা আর কোন টিকিট বিক্রি করবেন না। সব আসনের টিকিট বিক্রি শেষ হয়ে গেছে।
কমলাপুর স্টেশন ম্যানেজার মো. মাসুদ সারওয়ার বলেন, আমাদের সব আসনের টিকিট শেষ হয়ে গেছে। কিন্তু মানুষকে তা কোনোভাবেই বোঝানো যাচ্ছে না। তারা গত রাত থেকে কমিউটার ট্রেনের টিকিট কাউন্টারের সামনে দাঁড়িয়ে রয়েছেন। বৃষ্টির মধ্যেও তারা দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে টিকিটের জন্য অপেক্ষা করছেন। আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি দাঁড়িয়ে বা আসন ছাড়া কোনও ট্রেনের টিকিট দেয়া হবে না।
জানা গেছে, বাংলাদেশ রেলওয়ের বলাকা কমিউটার, দেওয়ানগঞ্জ কমিউটার, মহুয়া কমিউটার, কর্ণফুলী কমিউটার, রাজশাহী কমিউটার, জামালপুর কমিউটার ও তিতাস কমিউটার বেসরকারিভাবে পরিচালিত হচ্ছে। ট্রেনগুলোর পরিচালনা করেন মেসার্স এস আর ট্রেডিং ও এলআর ট্রেডিং। বেলা ১১টার সময় এই ট্রেনগুলোর কাউন্টারের সামনে বিপুল পরিমাণ মানুষের উপস্থিতি দেখা গেছে।
এদিকে আন্তঃনগর ট্রেনগুলো যথাসময়ে ছেড়ে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন কমলাপুর স্টেশন ম্যানেজার। তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত ১৫টির মতো ট্রেন ছেড়ে গেছে। প্রতিটি ট্রেনই স্বাস্থ্যবিধি মেনে পরিচালনা করা হচ্ছে।