বাংলারজমিন
ঈদে ঘরমুখো মানুষের দুর্ভোগ নেই পাটুরিয়া ঘাটে
স্টাফ রিপোর্টার, মানিকগঞ্জ থেকে
২০ জুলাই ২০২১, মঙ্গলবার, ৮:৪৭ অপরাহ্ন
কোরবানির পশুবাহী ট্রাক নিয়ে এবার পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ফেরি পারাপারে কোনো ধরনের ভোগান্তিতে পড়তে দেখা যায়নি গরু ব্যবসায়ীদের।
এই ঈদে পাটুরিয়া ঘাটে যানবাহন ও যাত্রীর চাপ কম থাকায় গরু ব্যবসায়ীরা ঘাটে পথে ভোগান্তিতে পড়ছে না বলে তারা জানিয়েছেন। এতে তারা অনেক খুশি। ব্যবসায়ীরা জানান, দৌলতদিয়া ঘাটে ফেরি পারাপারে কিছুটা বিড়ম্বনায় পড়লেও পাটুরিয়া ঘাট স্বাভাবিক থাকায় কোনো সমস্যায় পড়তে হচ্ছে না তাদের। ঘাট পার হয়ে তারা সরাসরি ঢাকার গাবতলীসহ দেশের বিভিন্ন পশুর হাটে যাচ্ছে। বিগত কোরবানির ঈদগুলোতে ঘাটে-পথে তারা চরম দুর্ভোগের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ করেন। এই প্রথমবারের মতো তারা স্বাচ্ছন্দ্যে গরু নিয়ে দেশের বিভিন্ন হাটে যাচ্ছেন বিড়ম্বনা ছাড়াই। ফরিদপুরের গরু ব্যবসায়ী আলমাছ শেখ জানান, ১৫টি গরু নিয়ে ঢাকার গাবতলী হাটে যাচ্ছি। এই প্রথমবারের মতো ঘাটে এসে কোনো ধরনের যানজটে পড়তে হয়নি। আগের কোরবানির ঈদগুলোতে যানজটের কারণে রাস্তায়ই ৮-১০ ঘণ্টা আটকে থাকতে হতো। সেইসঙ্গে অনেক ধরনের দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে। এবার রাস্তাঘাটে কোনো ধরনের দুর্ভোগ না থাকায় আমরা খুশি। কুষ্টিয়ার গরু ব্যবসায়ী সেলিম মিয়া জানান, ট্রাক বোঝাই গরু নিয়ে দৌলতদিয়া ঘাটে কিছুটা বিড়ম্বনায় পড়লেও তাতে কোনো সমস্যায় পড়তে হয়নি। তারাতারি হাটে গিয়ে গরুগুলো বিক্রি করতে পারলে আলহামদুলিল্লাহ। এদের মতো দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের গরু ব্যবসায়ী কিংবা খামারিরা রাস্তায় বিড়ম্বনা না থাকায় খুশি। এদিকে ঈদে ঘরমুখো মানুষের দুর্ভোগ নেই পাটুরিয়া ঘাটে। যানবাহন ও যাত্রীর চাপ কম থাকায় পাটুরিয়া ঘাট একেবারেই স্বাভাবিক। বিআইডব্লিউটিসি’র আরিচা অঞ্চলের ভারপ্রাপ্ত ডিজিএম জিল্লুর রহমান জানান, ঈদে ঘরমুখো যাত্রী ও যানবাহন পারাপারে ১৭টি ফেরি চলাচল করছে।
যানবাহনের চাপ কম থাকায় স্বস্তিতে মানুষজন ঘরে ফিরছেন। এছাড়া কোরবানির পশুবাহী ট্রাকগুলো স্বাচ্ছন্দ্যে ফেরি পার হয়ে ঢাকার গাবতলীসহ বিভিন্ন হাটে যাচ্ছে। এদিকে আরিচা ও কাজিরহাট নৌরুটে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। সেখানেও যানবাহন ও যাত্রীর চাপ নেই।
এই ঈদে পাটুরিয়া ঘাটে যানবাহন ও যাত্রীর চাপ কম থাকায় গরু ব্যবসায়ীরা ঘাটে পথে ভোগান্তিতে পড়ছে না বলে তারা জানিয়েছেন। এতে তারা অনেক খুশি। ব্যবসায়ীরা জানান, দৌলতদিয়া ঘাটে ফেরি পারাপারে কিছুটা বিড়ম্বনায় পড়লেও পাটুরিয়া ঘাট স্বাভাবিক থাকায় কোনো সমস্যায় পড়তে হচ্ছে না তাদের। ঘাট পার হয়ে তারা সরাসরি ঢাকার গাবতলীসহ দেশের বিভিন্ন পশুর হাটে যাচ্ছে। বিগত কোরবানির ঈদগুলোতে ঘাটে-পথে তারা চরম দুর্ভোগের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ করেন। এই প্রথমবারের মতো তারা স্বাচ্ছন্দ্যে গরু নিয়ে দেশের বিভিন্ন হাটে যাচ্ছেন বিড়ম্বনা ছাড়াই। ফরিদপুরের গরু ব্যবসায়ী আলমাছ শেখ জানান, ১৫টি গরু নিয়ে ঢাকার গাবতলী হাটে যাচ্ছি। এই প্রথমবারের মতো ঘাটে এসে কোনো ধরনের যানজটে পড়তে হয়নি। আগের কোরবানির ঈদগুলোতে যানজটের কারণে রাস্তায়ই ৮-১০ ঘণ্টা আটকে থাকতে হতো। সেইসঙ্গে অনেক ধরনের দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে। এবার রাস্তাঘাটে কোনো ধরনের দুর্ভোগ না থাকায় আমরা খুশি। কুষ্টিয়ার গরু ব্যবসায়ী সেলিম মিয়া জানান, ট্রাক বোঝাই গরু নিয়ে দৌলতদিয়া ঘাটে কিছুটা বিড়ম্বনায় পড়লেও তাতে কোনো সমস্যায় পড়তে হয়নি। তারাতারি হাটে গিয়ে গরুগুলো বিক্রি করতে পারলে আলহামদুলিল্লাহ। এদের মতো দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের গরু ব্যবসায়ী কিংবা খামারিরা রাস্তায় বিড়ম্বনা না থাকায় খুশি। এদিকে ঈদে ঘরমুখো মানুষের দুর্ভোগ নেই পাটুরিয়া ঘাটে। যানবাহন ও যাত্রীর চাপ কম থাকায় পাটুরিয়া ঘাট একেবারেই স্বাভাবিক। বিআইডব্লিউটিসি’র আরিচা অঞ্চলের ভারপ্রাপ্ত ডিজিএম জিল্লুর রহমান জানান, ঈদে ঘরমুখো যাত্রী ও যানবাহন পারাপারে ১৭টি ফেরি চলাচল করছে।
যানবাহনের চাপ কম থাকায় স্বস্তিতে মানুষজন ঘরে ফিরছেন। এছাড়া কোরবানির পশুবাহী ট্রাকগুলো স্বাচ্ছন্দ্যে ফেরি পার হয়ে ঢাকার গাবতলীসহ বিভিন্ন হাটে যাচ্ছে। এদিকে আরিচা ও কাজিরহাট নৌরুটে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। সেখানেও যানবাহন ও যাত্রীর চাপ নেই।