শিক্ষাঙ্গন
শিক্ষার্থী কথন (৬)
‘৩ হাজার টাকা পুঁজি নিয়ে যাত্রা শুরু’
পিয়াস সরকার
৩০ জুন ২০২১, বুধবার, ৯:৫৪ পূর্বাহ্ন
করোনায় বন্ধ হলো কলেজ। কর্মহীন, বিরক্তিকর ও হতাশায় সময় কাটাতে শুরু করি। কী করব? কিছুই বুঝে উঠতে পারছিলাম না। অনেক চিন্তাভাবনা করে শুরু করলাম ব্যবসা। ২০২০ সালের ২০শে সেপ্টেম্বর যাত্রা শুরু করি ‘সেইফ হাউজ’এর। ‘সেইফ হাউজ’র সত্ত্বাধিকারী শাকিল চৌধুরী আরো বলেন, আল্লাহর রহমতে টুকটাক পণ্য বিক্রি করতে করতে এখন মোটামুটি ভালো সাড়া মিলছে।
রংপুর মডেল কলেজের ব্যবস্থাপনা বিভাগের শিক্ষার্থী শাকিল। তিনি ২১ মাস ধরে দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী। তিনি বলেন, সেশনজট নিয়ে যখন সবাই হতাশায় ভুগছে। তখন আমি ব্যবসা নিয়ে এগিয়ে যাবার পরিকল্পনা করেছি। কঠোর পরিশ্রম করেছি, করছি। এখন আমাদের প্রতিমাসে ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকার পণ্য বিক্রি হয়। আমি যাত্রা শুরু করি মাত্র তিন হাজার টাকা পুঁজি নিয়ে।
‘সেইফ হাউজ’ এ মেলে মিনি সেলাই মেশিন, ওয়ারড্রোব, বিভিন্ন ধরনের লাইট, ক্লোথ র্যাকসহ নানা কিচেন সামগ্রী। তিনি নিজে উপস্থিতি থেকে রংপুর ও ঢাকা থেকে পণ্য সংগ্রহ করেন। এছাড়াও চীন থেকেও পণ্য আনিয়েছেন কয়েকবার। শাকিল বলেন, সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির সুযোগ না পেয়ে হতাশায় ভোগা শুরু করেছিলাম। এরপর কলেজে ভর্তি হলাম। নিজেকে খুব অসহায় লাগতো। আমার বন্ধুরা ভালো ভালো প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী আর আমি ...। একটা সময় কেউ প্রশ্ন করলে, আমি জবাব দিতাম না। কিন্তু এখন আমি গর্ব করে বলি, আমি একজন উদ্যোক্তা। এই ব্যবসা প্রতিষ্ঠা করেছি তিনজন মিলে। আমার বন্ধু রাফিদ, ফাহিম ও আমার পরিশ্রমে আজ এই পর্যন্ত এসেছি। স্বপ্ন আছে একদিন ‘সেইফ হাউজ’এর নাম গোটা দেশের মানুষের মুখে মুখে শোভা পাবে। ইনশাল্লাহ আস্থা ও ভরসায় হবে অনন্য।
রংপুর মডেল কলেজের ব্যবস্থাপনা বিভাগের শিক্ষার্থী শাকিল। তিনি ২১ মাস ধরে দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী। তিনি বলেন, সেশনজট নিয়ে যখন সবাই হতাশায় ভুগছে। তখন আমি ব্যবসা নিয়ে এগিয়ে যাবার পরিকল্পনা করেছি। কঠোর পরিশ্রম করেছি, করছি। এখন আমাদের প্রতিমাসে ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকার পণ্য বিক্রি হয়। আমি যাত্রা শুরু করি মাত্র তিন হাজার টাকা পুঁজি নিয়ে।
‘সেইফ হাউজ’ এ মেলে মিনি সেলাই মেশিন, ওয়ারড্রোব, বিভিন্ন ধরনের লাইট, ক্লোথ র্যাকসহ নানা কিচেন সামগ্রী। তিনি নিজে উপস্থিতি থেকে রংপুর ও ঢাকা থেকে পণ্য সংগ্রহ করেন। এছাড়াও চীন থেকেও পণ্য আনিয়েছেন কয়েকবার। শাকিল বলেন, সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির সুযোগ না পেয়ে হতাশায় ভোগা শুরু করেছিলাম। এরপর কলেজে ভর্তি হলাম। নিজেকে খুব অসহায় লাগতো। আমার বন্ধুরা ভালো ভালো প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী আর আমি ...। একটা সময় কেউ প্রশ্ন করলে, আমি জবাব দিতাম না। কিন্তু এখন আমি গর্ব করে বলি, আমি একজন উদ্যোক্তা। এই ব্যবসা প্রতিষ্ঠা করেছি তিনজন মিলে। আমার বন্ধু রাফিদ, ফাহিম ও আমার পরিশ্রমে আজ এই পর্যন্ত এসেছি। স্বপ্ন আছে একদিন ‘সেইফ হাউজ’এর নাম গোটা দেশের মানুষের মুখে মুখে শোভা পাবে। ইনশাল্লাহ আস্থা ও ভরসায় হবে অনন্য।