বাংলারজমিন
ঈশ্বরদীতে যুবকের লাশ উদ্ধার
ঈশ্বরদী (পাবনা) প্রতিনিধি
২৫ জুন ২০২১, শুক্রবার, ১০:৩২ পূর্বাহ্ন
পাবনার ঈশ্বরদীতে চাপা ইসলাম (২৮) নামে মানসিক ভারসাম্যহীন এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার রাতে সাহাপুরে ইউনিয়নের আওতাপাড়া পশ্চিমপাড়া গ্রামের একটি বাড়ি থেকে থানার পুলিশ লাশটি উদ্ধার করে।
নিহত প্রতিবন্ধী যুবকের বাবার নাম জানা না গেলেও তার বাড়ি পাবনা জেলার চাটমোহরে।
এদিকে এ ঘটনায় ছামেলা খাতুন নামে এক নারীকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে পুলিশ। তার বাড়িও চাটমোহরে। মানিক সরদারের পুত্রবধূ ও জাহিদুল সরদারের স্ত্রী।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, নিহত যুবককে ভ্যানে করে ঈশ্বরদী উপজেলার গ্রামে গ্রামে ভিক্ষা করতে দেখা যেত। গ্রামে পরিচিত হিসেবে চাপা প্রায়ই সাহাপুর ইউনিয়নের আওতাপাড়া পশ্চিম পাড়া গ্রামের ছামেলা খাতুনের শ্বশুর বাড়িতে যাতায়াত করতো। তাঁর সাথে নিরঞ্জননামের চাটমোহর এলাকার আরও এক প্রতিবন্ধী ভিক্ষুক থাকতো।
এলাকাবাসীর বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, হয়তো টাকা পয়সার কোন বিষয় নিয়ে ঝামেলা হওয়ায় চাপাকে পরিকল্পিত ভাবে বাড়িতে ডেকে নিয়ে হত্যা করেছে ছামেলা খাতুনসহ তার পরিবার। গভীর রাতে লাশটি গুম করার পরিকল্পনা ফাঁস হয়ে গেলে স্থানীয় কুলি ছাইদার হোসেন ও ওই ইউনিয়ন পরিষদের চৌকিদার রহিদুল্লাহকে সাথে নিয়ে জনৈক মানিক সরদারের বাড়িতে গেলে তাদের ভেতরে ঢুকতে বাঁধা দেয়া হয়। পরে তাঁরা থানায় খবর দেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ওই যুবকের লাশ উদ্ধার করে।
ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুজ্জামান বলেন, শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। শরীর রক্তে ভেজা ছিল। আটককৃত ছামেলা খাতুনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। এখন পর্যন্ত মৃত্যুর কারণ জানা যায়নি। তবে লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হবে।
নিহত প্রতিবন্ধী যুবকের বাবার নাম জানা না গেলেও তার বাড়ি পাবনা জেলার চাটমোহরে।
এদিকে এ ঘটনায় ছামেলা খাতুন নামে এক নারীকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে পুলিশ। তার বাড়িও চাটমোহরে। মানিক সরদারের পুত্রবধূ ও জাহিদুল সরদারের স্ত্রী।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, নিহত যুবককে ভ্যানে করে ঈশ্বরদী উপজেলার গ্রামে গ্রামে ভিক্ষা করতে দেখা যেত। গ্রামে পরিচিত হিসেবে চাপা প্রায়ই সাহাপুর ইউনিয়নের আওতাপাড়া পশ্চিম পাড়া গ্রামের ছামেলা খাতুনের শ্বশুর বাড়িতে যাতায়াত করতো। তাঁর সাথে নিরঞ্জননামের চাটমোহর এলাকার আরও এক প্রতিবন্ধী ভিক্ষুক থাকতো।
এলাকাবাসীর বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, হয়তো টাকা পয়সার কোন বিষয় নিয়ে ঝামেলা হওয়ায় চাপাকে পরিকল্পিত ভাবে বাড়িতে ডেকে নিয়ে হত্যা করেছে ছামেলা খাতুনসহ তার পরিবার। গভীর রাতে লাশটি গুম করার পরিকল্পনা ফাঁস হয়ে গেলে স্থানীয় কুলি ছাইদার হোসেন ও ওই ইউনিয়ন পরিষদের চৌকিদার রহিদুল্লাহকে সাথে নিয়ে জনৈক মানিক সরদারের বাড়িতে গেলে তাদের ভেতরে ঢুকতে বাঁধা দেয়া হয়। পরে তাঁরা থানায় খবর দেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ওই যুবকের লাশ উদ্ধার করে।
ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুজ্জামান বলেন, শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। শরীর রক্তে ভেজা ছিল। আটককৃত ছামেলা খাতুনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। এখন পর্যন্ত মৃত্যুর কারণ জানা যায়নি। তবে লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হবে।