প্রথম পাতা
বাংলাদেশ সীমান্তে আটক চীনা নাগরিক ষড়যন্ত্রে যুক্ত সন্দেহ বিএসএফ-এর
মানবজমিন ডেস্ক
২৫ জুন ২০২১, শুক্রবার, ৯:৪৬ অপরাহ্ন
সমপ্রতি বাংলাদেশ থেকে ভারতে অবৈধভাবে প্রবেশ করার সময় হান জুনওয়েই নামের এক চীনা নাগরিককে গ্রেপ্তার করে ভারতীয় সীমান্তরক্ষাকারী বাহিনী বিএসএফ। বিএসএফ ধারণা করছে, আর্থিক কারণ নয় বরঞ্চ ওই চীনা নাগরিক ভারতের রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা বিনষ্টেই অবৈধভাবে প্রবেশের চেষ্টা করছিল। ৩৬ বছর বয়সী হানকে গত ১০ই জুন গ্রেপ্তার করা হয়। অবশ্য চীনা নাগরিক বলেছেন, তিনি মূলত ব্যবসায়ী। এর আগেও একাধিকবার ভারতে গিয়েছিলেন, তবে সেটি শুধুমাত্র ব্যবসা ও বাজার পরীক্ষার জন্য। তবে বিএসএফ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, হান নিরাপত্তা ইস্যুতেও যুক্ত ছিল বলে সন্দেহ করছেন তারা।
বিএসএফ’র ডিআইজি এসএস গুলেরিয়া (দক্ষিণবঙ্গ ফ্রন্টিয়ার) ভারতীয় গণমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে বলেন, হানকে গ্রেপ্তারের তিনদিন পর আমরা তার কাছ থেকে তেলেঙ্গানার একটি আইডি কার্ড, আধার কার্ড, একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্টের বিস্তারিত এবং এটিএম কার্ড উদ্ধার করি। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তিনি দাবি করেছেন, ভারতে মূলত ব্যবসায়িক কারণেই তিনি আসতেন। আমরা সন্দেহ করেছিলাম যে, তিনি হয়তো সাইবার অপরাধের সঙ্গে যুক্ত। কিন্তু এখন মনে হচ্ছে, তিনি আসলে রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা ইস্যুর সঙ্গেও যুক্ত। তার থেকে একটি ল্যাপটপ ও দুটি আইফোন উদ্ধার করা হয়েছে।
পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের বিশেষ টাস্কফোর্স হানকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে। কর্মকর্তারা তার ল্যাপটপের পাসওয়ার্ড ক্র্যাক করতে সক্ষম হয়েছেন। পুলিশের ধারণা, হান ভারতীয় নাগরিকদের ব্যক্তিগত তথ্য শেয়ার করতেন। এটি পরে সাইবার অপরাধ থেকে শুরু করে ভারত সরকারের বিরুদ্ধেও কাজে লাগানো হতো। গ্রেপ্তারের সময় তার কাছে যে পাসপোর্ট পাওয়া গেছে সেটি নতুন এবং তাতে শুধু বাংলাদেশের ভিসার স্ট্যামপ রয়েছে। পশ্চিমবঙ্গে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাকে লক্ষ্ণৌ এন্টি- টেরোরিস্ট স্কোয়াডের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
বিএসএফ’র ডিআইজি এসএস গুলেরিয়া (দক্ষিণবঙ্গ ফ্রন্টিয়ার) ভারতীয় গণমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে বলেন, হানকে গ্রেপ্তারের তিনদিন পর আমরা তার কাছ থেকে তেলেঙ্গানার একটি আইডি কার্ড, আধার কার্ড, একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্টের বিস্তারিত এবং এটিএম কার্ড উদ্ধার করি। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তিনি দাবি করেছেন, ভারতে মূলত ব্যবসায়িক কারণেই তিনি আসতেন। আমরা সন্দেহ করেছিলাম যে, তিনি হয়তো সাইবার অপরাধের সঙ্গে যুক্ত। কিন্তু এখন মনে হচ্ছে, তিনি আসলে রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা ইস্যুর সঙ্গেও যুক্ত। তার থেকে একটি ল্যাপটপ ও দুটি আইফোন উদ্ধার করা হয়েছে।
পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের বিশেষ টাস্কফোর্স হানকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে। কর্মকর্তারা তার ল্যাপটপের পাসওয়ার্ড ক্র্যাক করতে সক্ষম হয়েছেন। পুলিশের ধারণা, হান ভারতীয় নাগরিকদের ব্যক্তিগত তথ্য শেয়ার করতেন। এটি পরে সাইবার অপরাধ থেকে শুরু করে ভারত সরকারের বিরুদ্ধেও কাজে লাগানো হতো। গ্রেপ্তারের সময় তার কাছে যে পাসপোর্ট পাওয়া গেছে সেটি নতুন এবং তাতে শুধু বাংলাদেশের ভিসার স্ট্যামপ রয়েছে। পশ্চিমবঙ্গে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাকে লক্ষ্ণৌ এন্টি- টেরোরিস্ট স্কোয়াডের কাছে হস্তান্তর করা হবে।