শেষের পাতা
টিকটক, বিগো লাইভ, পাবজি ফ্রি ফায়ার লাইকি বন্ধে রিট
স্টাফ রিপোর্টার
২৫ জুন ২০২১, শুক্রবার, ৯:৩৯ অপরাহ্ন
বাংলাদেশের সকল অনলাইন প্ল্যাটফরম থেকে টিকটক, বিগো লাইভ, পাবজি, ফ্রি ফায়ার গেম তথা লাইকির মতো সকল প্রকার অনলাইন গেমস এবং অ্যাপস অবিলম্বে বন্ধ করার জন্য হাইকোর্টে রিট করা হয়েছে। গতকাল হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় মানবাধিকার সংগঠন ‘ল অ্যান্ড লাইফ’ ফাউন্ডেশনের পক্ষে সুপ্রিম কোর্টের দুই আইনজীবী ব্যারিস্টার মোহাম্মদ হুমায়ন কবির পল্লব ও মোহাম্মদ কাউছার এ রিট করেন।
রিটে ডাক ও টেলিযোগাযোগ সচিব, বিটিআরসির চেয়ারম্যান, শিক্ষা সচিব, স্বরাষ্ট্র সচিব, আইন সচিব, স্বাস্থ্য সচিব এবং পুলিশের আইজিপি, বাংলাদেশ ব্যাংক, মোবাইল অপারেটর, বিকাশ ও নগদকে বিবাদী করা হয়। রিটে বিবাদীদেরকে সকল অনলাইন প্ল্যাটফরম থেকে পাবজি, ফ্রি ফায়ার গেমস এবং টিকটক, লাইকি, বিগো লাইভের মতো ক্ষতিকারক অ্যাপসগুলিকে অবিলম্বে অপসারণ করা এবং সকল লিংক বন্ধ করার নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে। এছাড়া, এসব অ্যাপস ও গেমের আড়ালে শত শত কোটি টাকা পাচার ও লেনদেনে জড়িত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনি পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে। প্রযুক্তিবিদ, শিক্ষাবিদ ও আইনজীবীদের সমন্বয়ে একটি কমিটি গঠন করে তরুণদের জন্য ক্ষতিকর গেমস ও অ্যাপস বন্ধে বিটিআরসিকে নিয়মিত সুপারিশ করার কথাও রিটে বলা হয়েছে। সর্বোপরি এসব বিষয় মনিটর করার জন্য এবং শিশুদের উপযোগী যেসব অনলাইন গেমস রয়েছে তা সুপারিশ করার জন্য একটি মনিটরিং, ইভাল্যুয়েশন এবং সুপারিশ কমিটি গঠন করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
রিটে উল্লেখ করা হয়, পাবজি এবং ফ্রি ফায়ার এর মতো গেমগুলিতে বাংলাদেশের যুব সমাজ এবং শিশু-কিশোররা ব্যাপকভাবে আসক্ত হয়ে পড়েছে। ফলে সামাজিক মূল্যবোধ, শিক্ষা, সংস্কৃতি বিনষ্ট হচ্ছে এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্ম হয়ে পড়ছে মেধাহীন। এসব গেমস যেন যুব সমাজকে সহিংসতা প্রশিক্ষণের এক কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠছে। অন্যদিকে টিকটক, লাইকি অ্যাপসগুলি ব্যবহার করে দেশের শিশুকিশোর এবং যুব সমাজ বিভিন্ন অনৈতিক কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হচ্ছে। অপরাধের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ছে এবং সারা দেশে কিশোর গ্যাং কালচার তৈরি হচ্ছে। টিকটক অনুসারীরা বিভিন্ন গোপনীয় জায়গায় পুল পার্টির নামে অনৈতিক বিনোদন, যৌন কার্যক্রমে লিপ্ত হচ্ছে। এ ছাড়াও সম্প্রতি নারী পাচারের ঘটনা এবং বাংলাদেশ থেকে দেশের বাইরে অর্থ পাচারের ঘটনায়ও টিকটক, লাইকি এবং বিগো লাইভ এর মাধ্যমে চলছে যেটা অত্যন্ত আশঙ্কাজনক এবং দেশের এবং জনস্বার্থের পরিপন্থি, শৃঙ্খলা পরিপন্থি মূল্যবোধের পরিপন্থি।
এ ছাড়াও দেশের শিশুরা বিভিন্ন অনলাইন গেমসগুলিতে আসক্ত হয়ে যাচ্ছে। বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং তাৎপর্যপূর্ণ বিধায় এই বিষয়টি মনিটর করার জন্য এবং সময়ে সময়ে শিশুদের জন্য উপযোগী এবং যথাযথ অনলাইন গেমসগুলিকে সুপারিশ করার জন্য একটি মনিটরিং টিম গঠন করা অত্যন্ত জরুরি।
রিটে ডাক ও টেলিযোগাযোগ সচিব, বিটিআরসির চেয়ারম্যান, শিক্ষা সচিব, স্বরাষ্ট্র সচিব, আইন সচিব, স্বাস্থ্য সচিব এবং পুলিশের আইজিপি, বাংলাদেশ ব্যাংক, মোবাইল অপারেটর, বিকাশ ও নগদকে বিবাদী করা হয়। রিটে বিবাদীদেরকে সকল অনলাইন প্ল্যাটফরম থেকে পাবজি, ফ্রি ফায়ার গেমস এবং টিকটক, লাইকি, বিগো লাইভের মতো ক্ষতিকারক অ্যাপসগুলিকে অবিলম্বে অপসারণ করা এবং সকল লিংক বন্ধ করার নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে। এছাড়া, এসব অ্যাপস ও গেমের আড়ালে শত শত কোটি টাকা পাচার ও লেনদেনে জড়িত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনি পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে। প্রযুক্তিবিদ, শিক্ষাবিদ ও আইনজীবীদের সমন্বয়ে একটি কমিটি গঠন করে তরুণদের জন্য ক্ষতিকর গেমস ও অ্যাপস বন্ধে বিটিআরসিকে নিয়মিত সুপারিশ করার কথাও রিটে বলা হয়েছে। সর্বোপরি এসব বিষয় মনিটর করার জন্য এবং শিশুদের উপযোগী যেসব অনলাইন গেমস রয়েছে তা সুপারিশ করার জন্য একটি মনিটরিং, ইভাল্যুয়েশন এবং সুপারিশ কমিটি গঠন করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
রিটে উল্লেখ করা হয়, পাবজি এবং ফ্রি ফায়ার এর মতো গেমগুলিতে বাংলাদেশের যুব সমাজ এবং শিশু-কিশোররা ব্যাপকভাবে আসক্ত হয়ে পড়েছে। ফলে সামাজিক মূল্যবোধ, শিক্ষা, সংস্কৃতি বিনষ্ট হচ্ছে এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্ম হয়ে পড়ছে মেধাহীন। এসব গেমস যেন যুব সমাজকে সহিংসতা প্রশিক্ষণের এক কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠছে। অন্যদিকে টিকটক, লাইকি অ্যাপসগুলি ব্যবহার করে দেশের শিশুকিশোর এবং যুব সমাজ বিভিন্ন অনৈতিক কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হচ্ছে। অপরাধের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ছে এবং সারা দেশে কিশোর গ্যাং কালচার তৈরি হচ্ছে। টিকটক অনুসারীরা বিভিন্ন গোপনীয় জায়গায় পুল পার্টির নামে অনৈতিক বিনোদন, যৌন কার্যক্রমে লিপ্ত হচ্ছে। এ ছাড়াও সম্প্রতি নারী পাচারের ঘটনা এবং বাংলাদেশ থেকে দেশের বাইরে অর্থ পাচারের ঘটনায়ও টিকটক, লাইকি এবং বিগো লাইভ এর মাধ্যমে চলছে যেটা অত্যন্ত আশঙ্কাজনক এবং দেশের এবং জনস্বার্থের পরিপন্থি, শৃঙ্খলা পরিপন্থি মূল্যবোধের পরিপন্থি।
এ ছাড়াও দেশের শিশুরা বিভিন্ন অনলাইন গেমসগুলিতে আসক্ত হয়ে যাচ্ছে। বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং তাৎপর্যপূর্ণ বিধায় এই বিষয়টি মনিটর করার জন্য এবং সময়ে সময়ে শিশুদের জন্য উপযোগী এবং যথাযথ অনলাইন গেমসগুলিকে সুপারিশ করার জন্য একটি মনিটরিং টিম গঠন করা অত্যন্ত জরুরি।