খেলা
মেহেদী হাসানের ব্যাটে মোহামেডানকে হারালো গাজী
স্পোর্টস রিপোর্টার
২৫ জুন ২০২১, শুক্রবার, ৯:১৩ অপরাহ্ন
১৪ ও ৩৫ রানে দু’বার বেঁচে গিয়ে একাই গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সকে জেতালেন মেহেদী হাসান। মূলত তার ব্যাটিংয়ে মোহামেডানের ১৬৫ রানের জবাবে শেষ ওভারে ৩ উইকেটে জয় পায় মাহমুদুল্লাহর গাজী গ্রপ। বল হাতে দুই উইকেটের পর ব্যাট হাতে ৯২ রান করেন জাতীয় দলের এই ক্রিকেটার। ঢাকা প্রিমিয়ারে সুপার লীগ-পর্বে এটি গাজী গ্রুপের প্রথম জয়, আর মোহামেডানের টানা চতুর্থ হার।
মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে গতকাল টসে হেরে ব্যাটিং করতে নামা মোহামেডানকে বড় সংগ্রহের ভিতটা গড়ে দেন পারভেজ হোসেন ইমন। তিনি ৩২ বলে ৪১ রান করেন। তবে মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যানরা তেমন কিছুই করতে পারেননি। শুভাগত হোম চৌধুরী শেষ দিকে ঝড় তুলে ৩১ বলে ৫৯ রান করলে স্কোরবোর্ডে ১৬৫ রান তুলতে পারে মোহামেডান। তবে গাজী গ্রুপের রান তাড়াটা সহজ হয়নি। শুরুর দিকে ভালো কোনো জুটিই গড়তে পারেনি তারা। সৌম্য সরকার ১৭ বলে ২২ রান করে সাজঘরে ফেরেন। শাহাদাত হোসেন, মুমিনুল হক, মাহমুদুল্লাহরা কেউই দুই অঙ্কের ঘরে যেতে পারেননি। ইয়াসির আলী ১১ রানের বেশি করতে পারেননি। ব্যর্থ ছিলেন আরিফুল হকও। মোহামেডানের সেরা বোলার ছিলেন শুভাগত। তিনি তাঁর অফ স্পিনে ফেরান মুমিনুল আর সৌম্যকে।
এ অবস্থার মধ্যেও একপ্রান্ত আগলে রেখেছিলেন শেখ মেহেদী হাসান। ভাগ্যও ছিল তার পক্ষে। ব্যক্তিগত ১৪ রানে শুভাগতর বলে সহজ স্টাম্পিং মিস করেন উইকেটকিপার ইরফান শুক্কুর। ৩৫ রানের সময় স্কয়ার লেগে তার ক্যাচ ফেলেন ইমন। ভাগ্যের সহায়তাটা এরপর পুরোপুরি কাজে লাগান মেহেদী। ৩৮ বলে ফিফটি স্পর্শ করেন। শেষ ৫ ওভারে গাজীর দরকার ছিল ৫৩ রান। সেখান থেকে আবু জায়েদ, রুয়েল মিয়া ও ইয়াসিরের ওভারে দুর্দান্ত ব্যাটিং করেন মেহেদী। ১৮তম ওভারে জায়েদকে ৩টি বাউন্ডারি মারলে শেষ ২ ওভারে জিততে ২০ রান দরকার পড়ে গাজীর। রুয়েল মিয়ার করা ১৯তম ওভারে একটি চার ও একটি ছক্কায় মেহেদী শেষ ওভারে লক্ষ্যটা নামিয়ে আনেন ৫ রানে। কিন্তু প্রথম বলেই এলবিডব্লিউ হয়ে যান মেহেদী। আম্পায়ারের এ সিদ্ধান্তটা নিয়ে বিতর্ক আছে। ৫৮ বলে ১১টি চার ও ৩টি ছক্কায় ৯২ রান করে থামেন মেহেদী। তার আউট অবশ্য গাজীর জয় ঠেকাতে পারেনি। ৩ বল হাতে রেখে দলের জয় নিশ্চিত করেন গাজী গ্রুপে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপজয়ী তারকা আকবর আলী (৯ বলে ১১*)।
মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে গতকাল টসে হেরে ব্যাটিং করতে নামা মোহামেডানকে বড় সংগ্রহের ভিতটা গড়ে দেন পারভেজ হোসেন ইমন। তিনি ৩২ বলে ৪১ রান করেন। তবে মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যানরা তেমন কিছুই করতে পারেননি। শুভাগত হোম চৌধুরী শেষ দিকে ঝড় তুলে ৩১ বলে ৫৯ রান করলে স্কোরবোর্ডে ১৬৫ রান তুলতে পারে মোহামেডান। তবে গাজী গ্রুপের রান তাড়াটা সহজ হয়নি। শুরুর দিকে ভালো কোনো জুটিই গড়তে পারেনি তারা। সৌম্য সরকার ১৭ বলে ২২ রান করে সাজঘরে ফেরেন। শাহাদাত হোসেন, মুমিনুল হক, মাহমুদুল্লাহরা কেউই দুই অঙ্কের ঘরে যেতে পারেননি। ইয়াসির আলী ১১ রানের বেশি করতে পারেননি। ব্যর্থ ছিলেন আরিফুল হকও। মোহামেডানের সেরা বোলার ছিলেন শুভাগত। তিনি তাঁর অফ স্পিনে ফেরান মুমিনুল আর সৌম্যকে।
এ অবস্থার মধ্যেও একপ্রান্ত আগলে রেখেছিলেন শেখ মেহেদী হাসান। ভাগ্যও ছিল তার পক্ষে। ব্যক্তিগত ১৪ রানে শুভাগতর বলে সহজ স্টাম্পিং মিস করেন উইকেটকিপার ইরফান শুক্কুর। ৩৫ রানের সময় স্কয়ার লেগে তার ক্যাচ ফেলেন ইমন। ভাগ্যের সহায়তাটা এরপর পুরোপুরি কাজে লাগান মেহেদী। ৩৮ বলে ফিফটি স্পর্শ করেন। শেষ ৫ ওভারে গাজীর দরকার ছিল ৫৩ রান। সেখান থেকে আবু জায়েদ, রুয়েল মিয়া ও ইয়াসিরের ওভারে দুর্দান্ত ব্যাটিং করেন মেহেদী। ১৮তম ওভারে জায়েদকে ৩টি বাউন্ডারি মারলে শেষ ২ ওভারে জিততে ২০ রান দরকার পড়ে গাজীর। রুয়েল মিয়ার করা ১৯তম ওভারে একটি চার ও একটি ছক্কায় মেহেদী শেষ ওভারে লক্ষ্যটা নামিয়ে আনেন ৫ রানে। কিন্তু প্রথম বলেই এলবিডব্লিউ হয়ে যান মেহেদী। আম্পায়ারের এ সিদ্ধান্তটা নিয়ে বিতর্ক আছে। ৫৮ বলে ১১টি চার ও ৩টি ছক্কায় ৯২ রান করে থামেন মেহেদী। তার আউট অবশ্য গাজীর জয় ঠেকাতে পারেনি। ৩ বল হাতে রেখে দলের জয় নিশ্চিত করেন গাজী গ্রুপে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপজয়ী তারকা আকবর আলী (৯ বলে ১১*)।