খেলা
শেষের ভেলকিতে কোয়ার্টারে ব্রাজিল
স্পোর্টস ডেস্ক
২৫ জুন ২০২১, শুক্রবার, ৯:১৩ অপরাহ্ন
উড়ন্ত ফর্মের ব্রাজিলকে কঠিন চ্যালেঞ্জ জানিয়েছিল কলম্বিয়া। প্রথমে লিডও নিয়েছিল তারা। তবে ব্রাজিল ঘুরে দাঁড়িয়ে তুলে নিয়েছে জয়। ম্যাচের যোগ করা সময়ের দশম মিনিটে গোল করে ব্রাজিলকে উল্লাসে ভাসান কাসেমিরো। কোপা আমেরিকায় গতকাল ২-১ গোলে জিতেছে ব্রাজিল। আসরে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নদের এটি টানা তৃতীয় জয়। সব মিলিয়ে টানা ১০ ম্যাচ জিতেছে তিতের দল। ‘বি’ গ্রুপে ৯ পয়েন্ট নিয়ে কোয়ার্টার ফাইনাল নিশ্চিত করেছে ব্রাজিল। ৪ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে থাকা কলম্বিয়াও উঠেছে শেষ আটে।
ঘুরে দাঁড়িয়ে দারুণ জয়ে নিশ্চিত হয়েছে শেষ আট। ব্রাজিল কোচ তিতে ক্ষুব্ধ মাঠের অবস্থা নিয়ে। ব্রাজিলকে প্রায় এক সপ্তাহের নোটিশে এই টুর্নামেন্ট আয়োজনে নামতে হয়েছে। যার ফলে মাঠ প্রস্তুতের পর্যাপ্ত সুযোগটাও মেলেনি ব্রাজিলিয়ান ফুটবল কনফেডারেশনের। খেলতে হচ্ছে এমন সব মাঠে, ইউরোপীয় মানদণ্ডের বিচারে যা পিছিয়ে আছে অনেক। এমন মাঠের সমালোচনা আর্জেন্টিনা অধিনায়ক লিওনেল মেসি করেছিলেন কিছুদিন আগে। এবার সেই দলে যোগ দিলেন তিতেও। ব্রাজিল কোচের কথা, ‘খেলার জন্য এটা খুবই খারাপ একটা মাঠ। স্বাভাবিক গতি ধীর করে দেয় এটা, এর ফলে যারা সৃষ্টিশীল খেলা খেলতে চায়, তারা তা পারেন না।’
রিও ডি জেনিরোর নিলতন সান্তোস স্টেডিয়ামে পাঁচ পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নামে ব্রাজিল। রক্ষণাত্মক কৌশলে কলম্বিয়া ম্যাচের দশম মিনিটেই লিড নেয়। হুয়ান কুয়াদ্রাদোর পাস থেকে দারুণ বাইসাইকেল কিকে গোল করেন লুইস দিয়াস। ছয় ম্যাচ পর গোল হজম করে ব্রাজিল। এ ম্যাচে গোলপোস্টের নীচে ছিলেন না আলিসন বেকার। একাদশে জায়গা পান পালমেইরাস গোলরক্ষক ওয়েভেরতন।
প্রথমার্ধে কলম্বিয়ার জমাট রক্ষণ ভেদ করতে ব্যর্থ ব্রাজিল। নয় ম্যাচ পর পিছিয়ে থেকে বিরতিতে যায় সেলেসাওরা। দ্বিতীয়ার্ধে আরো রক্ষণাত্মক কৌশলে খেলা শুরু করে কলম্বিয়া। এই ম্যাচে ছিল ফাউলের ছড়াছড়ি। ২০১৪ বিশ্বকাপে দু’দলের লড়াই দেখেছিল রেকর্ড ৫৪ ফাউল।
৭৮তম মিনিটে রেনান লোদির ক্রসে ফিরমিনোর জোরালো হেড অসপিনার হাত ফস্কে জড়ায় জালে। এর আগে নেইমারের শট রেফারির গায়ে লাগলে কলম্বিয়ার খেলোয়াড়রা খেলা বন্ধ করে দাঁড়িয়ে থাকে। তবে খেলা চালিয়ে যাওয়ারই ইঙ্গিত দেন রেফারি। তখনই ব্রাজিলের একজন বল বাড়ান লোদিকে। তার ক্রসেই হয় গোল। গোল বাতিলের জন্য প্রতিবাদ জানান কলম্বিয়ার ফুটবলাররা। ভিএআরের সাহায্যে আর্জেন্টাইন রেফারি নেস্তর পিতানা গোলের বাঁশি বাজালেও থামেনি অসপিনা-কুয়াদ্রাদোদের প্রতিবাদ। গোলের মিনিট পাঁচেক পর খেলা শুরু হলে আরও উত্তপ্ত হয়ে উঠে পরিস্থিতি। সমতা ফেরানোর পর আরও উজ্জীবিত হয়ে উঠে ব্রাজিল। যোগ করা ১০ মিনিটের দশম মিনিটে এগিয়েও যায় তারা। নেইমারের কর্নারে চমৎকার হেডে জাল খুঁজে নেন কাসেমিরো।
ঘুরে দাঁড়িয়ে দারুণ জয়ে নিশ্চিত হয়েছে শেষ আট। ব্রাজিল কোচ তিতে ক্ষুব্ধ মাঠের অবস্থা নিয়ে। ব্রাজিলকে প্রায় এক সপ্তাহের নোটিশে এই টুর্নামেন্ট আয়োজনে নামতে হয়েছে। যার ফলে মাঠ প্রস্তুতের পর্যাপ্ত সুযোগটাও মেলেনি ব্রাজিলিয়ান ফুটবল কনফেডারেশনের। খেলতে হচ্ছে এমন সব মাঠে, ইউরোপীয় মানদণ্ডের বিচারে যা পিছিয়ে আছে অনেক। এমন মাঠের সমালোচনা আর্জেন্টিনা অধিনায়ক লিওনেল মেসি করেছিলেন কিছুদিন আগে। এবার সেই দলে যোগ দিলেন তিতেও। ব্রাজিল কোচের কথা, ‘খেলার জন্য এটা খুবই খারাপ একটা মাঠ। স্বাভাবিক গতি ধীর করে দেয় এটা, এর ফলে যারা সৃষ্টিশীল খেলা খেলতে চায়, তারা তা পারেন না।’
রিও ডি জেনিরোর নিলতন সান্তোস স্টেডিয়ামে পাঁচ পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নামে ব্রাজিল। রক্ষণাত্মক কৌশলে কলম্বিয়া ম্যাচের দশম মিনিটেই লিড নেয়। হুয়ান কুয়াদ্রাদোর পাস থেকে দারুণ বাইসাইকেল কিকে গোল করেন লুইস দিয়াস। ছয় ম্যাচ পর গোল হজম করে ব্রাজিল। এ ম্যাচে গোলপোস্টের নীচে ছিলেন না আলিসন বেকার। একাদশে জায়গা পান পালমেইরাস গোলরক্ষক ওয়েভেরতন।
প্রথমার্ধে কলম্বিয়ার জমাট রক্ষণ ভেদ করতে ব্যর্থ ব্রাজিল। নয় ম্যাচ পর পিছিয়ে থেকে বিরতিতে যায় সেলেসাওরা। দ্বিতীয়ার্ধে আরো রক্ষণাত্মক কৌশলে খেলা শুরু করে কলম্বিয়া। এই ম্যাচে ছিল ফাউলের ছড়াছড়ি। ২০১৪ বিশ্বকাপে দু’দলের লড়াই দেখেছিল রেকর্ড ৫৪ ফাউল।
৭৮তম মিনিটে রেনান লোদির ক্রসে ফিরমিনোর জোরালো হেড অসপিনার হাত ফস্কে জড়ায় জালে। এর আগে নেইমারের শট রেফারির গায়ে লাগলে কলম্বিয়ার খেলোয়াড়রা খেলা বন্ধ করে দাঁড়িয়ে থাকে। তবে খেলা চালিয়ে যাওয়ারই ইঙ্গিত দেন রেফারি। তখনই ব্রাজিলের একজন বল বাড়ান লোদিকে। তার ক্রসেই হয় গোল। গোল বাতিলের জন্য প্রতিবাদ জানান কলম্বিয়ার ফুটবলাররা। ভিএআরের সাহায্যে আর্জেন্টাইন রেফারি নেস্তর পিতানা গোলের বাঁশি বাজালেও থামেনি অসপিনা-কুয়াদ্রাদোদের প্রতিবাদ। গোলের মিনিট পাঁচেক পর খেলা শুরু হলে আরও উত্তপ্ত হয়ে উঠে পরিস্থিতি। সমতা ফেরানোর পর আরও উজ্জীবিত হয়ে উঠে ব্রাজিল। যোগ করা ১০ মিনিটের দশম মিনিটে এগিয়েও যায় তারা। নেইমারের কর্নারে চমৎকার হেডে জাল খুঁজে নেন কাসেমিরো।