খেলা
জর্ডান ও ইরানের গ্রুপে বাংলাদেশ
স্পোর্টস রিপোর্টার
২৫ জুন ২০২১, শুক্রবার, ৯:১৩ অপরাহ্ন
আগামী বছর ভারতে অনুষ্ঠিতব্য এএফসি নারী এশিয়ান কাপের বাছাইপর্বে জর্ডান ও ইরানের গ্রুপে পড়েছে বাংলাদেশ ফুটবল দল। গতকাল কুয়ালালামপুরে অনুষ্ঠিত হয় ড্র। বাংলাদেশ, জর্ডান ও ইরান পড়েছে ‘জি’ গ্রুপে। মেয়েদের এশিয়ান কাপে খেলবে ১২টি দল। স্বাগতিক ভারতের সঙ্গে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন জাপান, রানার্সআপ অস্ট্রেলিয়া ও তৃতীয় হওয়া চীন সরাসরি খেলবে এশিয়ান শ্রেষ্ঠত্বের লড়াইয়ে। বাকি আটটি দল খেলবে বাছাইপর্ব পেরিয়ে। বাছাইপর্বে ২৮টি দলকে আটটি গ্রুপে ভাগ করা হয়েছে। চারটি গ্রুপে আছে চারটি করে দল ও চারটি গ্রুপে দল তিনটি করে। বাছাইপর্ব শুরু হওয়ার কথা সেপ্টেম্বরে।
আগামী সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশে হওয়ার কথা বাছাইপর্বের খেলা। বাফুফের নারী উইংয়ের চেয়ারপার্সন মাহফুজা আক্তার কিরণ বলেন, ‘এখন পর্যন্ত সেপ্টেম্বরে খেলা হওয়ার কথা রয়েছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত কী হয় বলা মুশকিল। বাংলাদেশ বেশ কঠিন গ্রুপে পড়েছে। এ প্রসঙ্গে কিরণ বলেন, ‘আমরা র্যাঙ্কিংয়ে পিছিয়ে থাকার কারণে এমন হয়েছে। ইরান ও জর্ডান অনেক শক্তিশালী দল। আমরা বেশ কঠিন গ্রুপে পড়েছি।’ মেয়েদের লীগ শেষ হলেই শুরু হবে জাতীয় দলের ক্যাম্প।
এই গ্রুপ থেকে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন বাংলাদেশের কোচ গোলাম রাব্বানী ছোটন। তিনি বলেন, ‘ইরান ও জর্ডান আমাদের চেয়ে অনেক শক্তিশালী। তবে আমরাও ভালো দল। গ্রুপ থেকে চ্যাম্পিয়ন হওয়া খুব কঠিন। তবু আমাদের আশা আছে।’ মেয়েদের ফুটবল র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ আছে ১৩৭ নম্বরে। সেখানে জর্ডান ও ইরানের অবস্থান যথাক্রমে ৫৯ ও ৭৭ নম্বরে। সাবিনা খাতুনদের জন্য বাড়তি পাওনা ঘরের মাঠে বাছাইপর্ব খেলার সুযোগ। বাছাইপর্বে নিজেদের গ্রুপের খেলা আয়োজনের জন্য আবেদন করে সফল হয়েছে বাংলাদেশ। এ ব্যাপারে ফিফা কাউন্সিলর ও বাফুফে সদস্য মাহফুজ আক্তার কিরণ বলেন, ‘এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে আমাদের গ্রুপের খেলা বাংলাদেশে আয়োজন করার জন্য আবেদন করেছিলাম। এএফসি আমাদের ভেন্যু দিয়েছে। আশা করি, ঘরের মাঠে মেয়েরা ভালো খেলবে।’ এটাকে বাড়তি পাওনা হিসেবে দেখছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক সাবিনা খাতুন। তার মতে দেশের মাটিতে বাছাই খেলতে পারলে সুযোগ থাকবে বাংলাদেশের।
আগামী সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশে হওয়ার কথা বাছাইপর্বের খেলা। বাফুফের নারী উইংয়ের চেয়ারপার্সন মাহফুজা আক্তার কিরণ বলেন, ‘এখন পর্যন্ত সেপ্টেম্বরে খেলা হওয়ার কথা রয়েছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত কী হয় বলা মুশকিল। বাংলাদেশ বেশ কঠিন গ্রুপে পড়েছে। এ প্রসঙ্গে কিরণ বলেন, ‘আমরা র্যাঙ্কিংয়ে পিছিয়ে থাকার কারণে এমন হয়েছে। ইরান ও জর্ডান অনেক শক্তিশালী দল। আমরা বেশ কঠিন গ্রুপে পড়েছি।’ মেয়েদের লীগ শেষ হলেই শুরু হবে জাতীয় দলের ক্যাম্প।
এই গ্রুপ থেকে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন বাংলাদেশের কোচ গোলাম রাব্বানী ছোটন। তিনি বলেন, ‘ইরান ও জর্ডান আমাদের চেয়ে অনেক শক্তিশালী। তবে আমরাও ভালো দল। গ্রুপ থেকে চ্যাম্পিয়ন হওয়া খুব কঠিন। তবু আমাদের আশা আছে।’ মেয়েদের ফুটবল র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ আছে ১৩৭ নম্বরে। সেখানে জর্ডান ও ইরানের অবস্থান যথাক্রমে ৫৯ ও ৭৭ নম্বরে। সাবিনা খাতুনদের জন্য বাড়তি পাওনা ঘরের মাঠে বাছাইপর্ব খেলার সুযোগ। বাছাইপর্বে নিজেদের গ্রুপের খেলা আয়োজনের জন্য আবেদন করে সফল হয়েছে বাংলাদেশ। এ ব্যাপারে ফিফা কাউন্সিলর ও বাফুফে সদস্য মাহফুজ আক্তার কিরণ বলেন, ‘এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে আমাদের গ্রুপের খেলা বাংলাদেশে আয়োজন করার জন্য আবেদন করেছিলাম। এএফসি আমাদের ভেন্যু দিয়েছে। আশা করি, ঘরের মাঠে মেয়েরা ভালো খেলবে।’ এটাকে বাড়তি পাওনা হিসেবে দেখছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক সাবিনা খাতুন। তার মতে দেশের মাটিতে বাছাই খেলতে পারলে সুযোগ থাকবে বাংলাদেশের।