অনলাইন
'কৃত্রিম মুরগির মাংস' দিয়েই ডিনার সারছে ইসরাইল
সেবন্তী ভট্টাচার্য্য
২৪ জুন ২০২১, বৃহস্পতিবার, ৩:০৩ অপরাহ্ন
বিশ্বে ক্রমেই বাড়ছে জনসংখ্যা। প্রয়োজন খাদ্যের। কারণ একটা সময় পর ভাঁড়ারে টান পড়তেই পারে, তাই আগেভাগেই সতর্ক ইসরাইল। পরীক্ষাগারে তারা তৈরী করে ফেলেছে কৃত্রিম মুরগির মাংস। যা একেবারেই প্রাকৃতিক নয়। আর সেই মাংসই রীতিমত চেটেপুটে খাচ্ছেন ইসরাইলবাসী।
ইসরাইলের কেন্দ্রীয় শহর নেস জিয়োনায় পরীক্ষা কেন্দ্রে তৈরি করা হয়েছে এই কৃত্রিম মাংস। তাই সার্ভ করা হচ্ছে স্থানীয় একটি হোটেলে। বিজ্ঞানীদের দাবি বিশ্বের ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যাকে খাওয়ানোর জন্যই এটাই পরিবেশ বান্ধব একটি সমাধান। তেল আবিবের একটি রেস্তোঁরা ল্যাবে তৈরি করা এজাতীয় মুরগির মাংস বিক্রি করে। রেস্তোঁরাটি একধরনের সুপারমিট টেস্টিং গ্রাউন্ড যেখানে নিয়মিত নিত্যনতুন খাবারের পরীক্ষা পরিচালনা করে। যা গ্রাহকদের উত্সাহ বাড়াতেও বিশেষ ভূমিকা গ্রহণ করে।
এছাড়াও মধ্য ইসরাইলের নেস জিয়োনায় একটি ভবনে ল্যাবে তৈরি মুরগির মাংস দিয়ে বার্গার তৈরি করছে। যা নিয়ে রীতিমত উত্সাহ বাড়ছে ক্রেতাদের মধ্যে। বার্গারের নাম দিয়েছে 'দ্য চিকেন'। সুপার মিট-এর এক গবেষক ইডো সাভিরক জানিয়েছেন, বিশ্বে এই প্রথমবার উপস্থিত গ্রাহকদের পাতে তুলে দেয়া হল পরীক্ষাগারে তৈরি মাংস। যা সম্পূর্ণ কৃত্রিমভাবে তৈরি হয়েছে। তবে ইসরাইলের সুপার মিট যে এজাতীয় খাবার প্রথম পরিবেশন করছে তা নয়। গত ডিসেম্বরেই সিঙ্গাপুরের রেস্তোঁরাগুলি প্রথম ইতিহাস তৈরি করেছিল। সেই সময় তারা পরীক্ষাগারে তৈরি মাংস প্রথম ক্রেতাদের সামনে পরিবেশন করেছিল। ল্যাবে তৈরি মাংস উত্পাদন আর বিক্রির অনুমোদন দেয়ার ক্ষেত্রে সিঙ্গাপুরই হল প্রথম দেশ। ২০৭০ সালের মধ্যে এজাতীয় মাংসের চাহিদা ৭০ শতাংশ বাড়়বে বলেও আশা করছেন গবেষকরা।
ইসরাইলের কেন্দ্রীয় শহর নেস জিয়োনায় পরীক্ষা কেন্দ্রে তৈরি করা হয়েছে এই কৃত্রিম মাংস। তাই সার্ভ করা হচ্ছে স্থানীয় একটি হোটেলে। বিজ্ঞানীদের দাবি বিশ্বের ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যাকে খাওয়ানোর জন্যই এটাই পরিবেশ বান্ধব একটি সমাধান। তেল আবিবের একটি রেস্তোঁরা ল্যাবে তৈরি করা এজাতীয় মুরগির মাংস বিক্রি করে। রেস্তোঁরাটি একধরনের সুপারমিট টেস্টিং গ্রাউন্ড যেখানে নিয়মিত নিত্যনতুন খাবারের পরীক্ষা পরিচালনা করে। যা গ্রাহকদের উত্সাহ বাড়াতেও বিশেষ ভূমিকা গ্রহণ করে।
এছাড়াও মধ্য ইসরাইলের নেস জিয়োনায় একটি ভবনে ল্যাবে তৈরি মুরগির মাংস দিয়ে বার্গার তৈরি করছে। যা নিয়ে রীতিমত উত্সাহ বাড়ছে ক্রেতাদের মধ্যে। বার্গারের নাম দিয়েছে 'দ্য চিকেন'। সুপার মিট-এর এক গবেষক ইডো সাভিরক জানিয়েছেন, বিশ্বে এই প্রথমবার উপস্থিত গ্রাহকদের পাতে তুলে দেয়া হল পরীক্ষাগারে তৈরি মাংস। যা সম্পূর্ণ কৃত্রিমভাবে তৈরি হয়েছে। তবে ইসরাইলের সুপার মিট যে এজাতীয় খাবার প্রথম পরিবেশন করছে তা নয়। গত ডিসেম্বরেই সিঙ্গাপুরের রেস্তোঁরাগুলি প্রথম ইতিহাস তৈরি করেছিল। সেই সময় তারা পরীক্ষাগারে তৈরি মাংস প্রথম ক্রেতাদের সামনে পরিবেশন করেছিল। ল্যাবে তৈরি মাংস উত্পাদন আর বিক্রির অনুমোদন দেয়ার ক্ষেত্রে সিঙ্গাপুরই হল প্রথম দেশ। ২০৭০ সালের মধ্যে এজাতীয় মাংসের চাহিদা ৭০ শতাংশ বাড়়বে বলেও আশা করছেন গবেষকরা।