শিক্ষাঙ্গন
শিক্ষার্থী কথন (৩)
‘আমি চীনে ফিরতে চাই’
পিয়াস সরকার
২৪ জুন ২০২১, বৃহস্পতিবার, ১০:০৩ পূর্বাহ্ন
অনেক সাধনা করে দেশের বাইরে গিয়েছিলাম। চীনে পড়তে গেলাম আর বিশ্বে করোনা আঘাত করল। করোনা থেকে বাঁচতে সুযোগ বুঝে দেশে চলে আসলাম। আর এটাই ছিলো সব থেকে বড় ভুল। এখন আর চীনে যেতে পারছি না। আমি চীনে ফিরতে চাই। এভাবেই আবেদনের সুরে কথাগুলো বলছিলেন চীনের ইউনান ইউনির্ভাসিটির শিক্ষার্থী আতিক সাদিক রাফি।
রাফি বলেন, আমার বিভাগ পরিবর্তন করার কথা ছিলো। কথাও হয়েছিলো বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সঙ্গে। ভ্যাকেশন শেষে বিভাগ পরিবর্তন করতাম। এই ভ্যাকেশনের মধ্যেই করোনা আঘাত হানে। আমিও দেশে চলে আসি। আমার লেখা-পড়ার সঙ্গে বিভাগের মিল না থাকায় অনলাইনেও লেখা-পড়া চালিয়ে নিতে পারছি না। বিভাগও পরিবর্তন করতে পারছি না। এভাবে আমার আর লেখা-পড়াও চালিয়ে নেয়া সম্ভব হচ্ছেনা। উপায় না দেখে ঢাকায় একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়েও ভর্তি হয়েছি। এখন আমি না চীনের না বাংলাদেশের শিক্ষার্থী।
চীনে আরো একবছর বিদেশী শিক্ষার্থী যেতে পারবে না এমন একটি নির্দেশনা জারি হয়েছে উল্লেখ করে রাফি বলেন, এভাবে হলে আর আমার চীনে যাওয়া সম্ভব হবে না। কারণ আমি কমন বিষয়গুলো নিয়ে পড়ছি। আমার আর চার সেমিস্টার বাকী আছে। একবছর পর গেলে আর বাকী থাকবে দুই সেমিস্টার। তখন গিয়েও লাভ হবে না।
রাফি আবেদন করে বলেন, বাংলাদেশে থাকা চীনা শিক্ষার্থীদের জরুরি ভিত্তিতে টিকা দেয়া হচ্ছে। প্রয়োজনে আমাদেরও টিকা প্রদানের ব্যবস্থা করেন। আমরা চীনে ফেরার সুযোগ চাই।
রাফি বলেন, আমার বিভাগ পরিবর্তন করার কথা ছিলো। কথাও হয়েছিলো বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সঙ্গে। ভ্যাকেশন শেষে বিভাগ পরিবর্তন করতাম। এই ভ্যাকেশনের মধ্যেই করোনা আঘাত হানে। আমিও দেশে চলে আসি। আমার লেখা-পড়ার সঙ্গে বিভাগের মিল না থাকায় অনলাইনেও লেখা-পড়া চালিয়ে নিতে পারছি না। বিভাগও পরিবর্তন করতে পারছি না। এভাবে আমার আর লেখা-পড়াও চালিয়ে নেয়া সম্ভব হচ্ছেনা। উপায় না দেখে ঢাকায় একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়েও ভর্তি হয়েছি। এখন আমি না চীনের না বাংলাদেশের শিক্ষার্থী।
চীনে আরো একবছর বিদেশী শিক্ষার্থী যেতে পারবে না এমন একটি নির্দেশনা জারি হয়েছে উল্লেখ করে রাফি বলেন, এভাবে হলে আর আমার চীনে যাওয়া সম্ভব হবে না। কারণ আমি কমন বিষয়গুলো নিয়ে পড়ছি। আমার আর চার সেমিস্টার বাকী আছে। একবছর পর গেলে আর বাকী থাকবে দুই সেমিস্টার। তখন গিয়েও লাভ হবে না।
রাফি আবেদন করে বলেন, বাংলাদেশে থাকা চীনা শিক্ষার্থীদের জরুরি ভিত্তিতে টিকা দেয়া হচ্ছে। প্রয়োজনে আমাদেরও টিকা প্রদানের ব্যবস্থা করেন। আমরা চীনে ফেরার সুযোগ চাই।