বাংলারজমিন
কলাপাড়ায় কিশোরীকে ধর্ষণ চেষ্টা ৪০ হাজার টাকায় রফাদফার চেষ্টা
কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
২৪ জুন ২০২১, বৃহস্পতিবার, ৯:৩৭ অপরাহ্ন
পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় ১৩ বছরের এক কিশোরীকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগ পাওয়া গেছে বাবুল সিকদার (৪৫) নামের এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে । এ ঘটনায় মঙ্গলবার রাতে ওই কিশোরীর পিতা বাদী হয়ে মহিপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন। অভিযুক্ত বাবুল লতাচাপলী ইউনিয়নের ফাঁসিপাড়া গ্রামের মৃত রহিম শিকদারের ছেলে।
কিশোরীর পারিবারের সদস্যরা জানান, লতাচাপলী ইউনিয়নের ফাঁসিপাড়া গ্রামে গত রোববার সকালে কিশোরীকে ঘরে একা পেয়ে প্রতিবেশী বাবুল তাকে জোরপূর্বক ধর্ষণের চেষ্টা চালায়। এ সময় কিশোরী ও তার ছোট ভাইয়ের ডাক চিৎকারে স্থানীয়রা এগিয়ে এলে বাবুল দৌড়ে পালিয়ে যায়। স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. আবুল হোসেনকে ঘটনাটি অবহিত করলে সালিশ মীমাংসার কথা বলে কালক্ষেপণ করে।
অভিযুক্ত বাবুল সিকদার জানায়, ঘটনার সময় কিশোরীর বাড়িতে উপস্থিত থাকার কথা স্বীকার করে। তবে কিশোরীকে ধর্ষণের কথা অস্বীকার করে বলেন, লতাচাপলী ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বার মো. আবুল হোসেনকে গত সোমবার এক সালিশ বৈঠকে বিষয়টি আপস মীমাংসায় কিশোরীকে ৩০ হাজার টাকা ও মহিপুর থানা পুলিশেরকে দেয়ার জন্য ১০ হাজার টাকা নেয়। টাকা ৪০ হাজার আমার ভগ্নিপতি ও বড় ভাই মেম্বারের হাতে দিয়েছে।
ইউপি সদস্য মো. আবুল হোসেন কাজী জানান, ঘটনা সে শুনেছে। তবে তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের সত্যতা অস্বীকার করে বলেন, তার বিরুদ্ধে প্রতিপক্ষরা ষড়যন্ত্র করছে।
মহিপুর থানার ওসি মনিরুজ্জামান জানান, এ ব্যাপারে একটি মামলা হয়েছে। বাবুলকে গ্রেপ্তারের সর্বোচ্চ চেষ্টা অব্যাহত আছে।
কিশোরীর পারিবারের সদস্যরা জানান, লতাচাপলী ইউনিয়নের ফাঁসিপাড়া গ্রামে গত রোববার সকালে কিশোরীকে ঘরে একা পেয়ে প্রতিবেশী বাবুল তাকে জোরপূর্বক ধর্ষণের চেষ্টা চালায়। এ সময় কিশোরী ও তার ছোট ভাইয়ের ডাক চিৎকারে স্থানীয়রা এগিয়ে এলে বাবুল দৌড়ে পালিয়ে যায়। স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. আবুল হোসেনকে ঘটনাটি অবহিত করলে সালিশ মীমাংসার কথা বলে কালক্ষেপণ করে।
অভিযুক্ত বাবুল সিকদার জানায়, ঘটনার সময় কিশোরীর বাড়িতে উপস্থিত থাকার কথা স্বীকার করে। তবে কিশোরীকে ধর্ষণের কথা অস্বীকার করে বলেন, লতাচাপলী ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বার মো. আবুল হোসেনকে গত সোমবার এক সালিশ বৈঠকে বিষয়টি আপস মীমাংসায় কিশোরীকে ৩০ হাজার টাকা ও মহিপুর থানা পুলিশেরকে দেয়ার জন্য ১০ হাজার টাকা নেয়। টাকা ৪০ হাজার আমার ভগ্নিপতি ও বড় ভাই মেম্বারের হাতে দিয়েছে।
ইউপি সদস্য মো. আবুল হোসেন কাজী জানান, ঘটনা সে শুনেছে। তবে তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের সত্যতা অস্বীকার করে বলেন, তার বিরুদ্ধে প্রতিপক্ষরা ষড়যন্ত্র করছে।
মহিপুর থানার ওসি মনিরুজ্জামান জানান, এ ব্যাপারে একটি মামলা হয়েছে। বাবুলকে গ্রেপ্তারের সর্বোচ্চ চেষ্টা অব্যাহত আছে।