অনলাইন
ফ্যাশন ডিজাইনার মারজানের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
স্টাফ রিপোর্টার
২০২১-০৬-২৩
রাজধানীর খিলগাঁওয়ের দক্ষিণ গোড়ানের একটি বাসা থেকে মারজানা আক্তার (৩০) নামে এক নারীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বুধবার সকাল ১০টার দিকে মরদেহ উদ্ধার করে। দুপুরে মরদেহটি ঢাকা মেডিকেলের মর্গে পাঠানো হয়।
খিলগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফারুকুল আলম মানবজমিনকে জানান, খবর পেয়ে আমরা মরদেহটি সকাল ১০টার দিকে উদ্ধার করি। নিহত ওই নারী পেশায় একজন ফ্যাশন ডিজাইনার ছিলেন। তার স্বামী রাসেল মাহমুদ একটি চ্যানেলের মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধি। তাদের দুজনার গ্রামের বাড়ি মুন্সিগঞ্জে। তাদের সাত বছরের একটি ছেলে রয়েছে। এ ঘটনার সময় তার স্বামী মুন্সীগঞ্জে ছিলেন।
তিনি আরও জানান, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে পারিবারিক কলহের কারণে এ ঘটনা ঘটতে পারে। তার পরিবারের সদস্যদের খবর দেওয়া হয়েছে। বিষয়টি জানার চেষ্টা করছি। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহটি ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
নিহতের স্বামী রাসেল মাহমুদ জানান, মারজানার সঙ্গে তার ২০০৮ সালে পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। তিনবছর ধরে তাদের মধ্যে মনোমালিন্য চলছিল। সাজ্জাত সজল নামে একটি ছেলের সঙ্গে তার স্ত্রীর সম্পর্ক গড়ে উঠে। ওই ছেলেটিকে নিয়ে একবার চলে গিয়েছিল সে। অনেক বুঝিয়ে তাকে ফিরিয়ে আনা হয়। তিন-চার মাস আগে এই ঘটনা নিয়ে থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়। তখন দুই পরিবারের লোকজন মিলে তাকে বোঝানোর চেষ্টা করা হয়েছে। ছয়মাস আগে সে আমাকে ফেসবুকের মাধ্যমে ডিভোর্স দিয়ে সেটি আবার স্থগিত করে রেখেছিল।
তিনি আরও জানান, তার সাত বছরের একটি ছেলে আছে। ছেলেকে নিয়ে সে ঢাকাতে থাকতো। রাত সাড়ে বারোটায় মারজানার সঙ্গে তার ফোনে কথা হয়েছে। সকালে ছেলে ফোন করে তার মায়ের মৃত্যুর খবর জানায়।
খিলগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফারুকুল আলম মানবজমিনকে জানান, খবর পেয়ে আমরা মরদেহটি সকাল ১০টার দিকে উদ্ধার করি। নিহত ওই নারী পেশায় একজন ফ্যাশন ডিজাইনার ছিলেন। তার স্বামী রাসেল মাহমুদ একটি চ্যানেলের মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধি। তাদের দুজনার গ্রামের বাড়ি মুন্সিগঞ্জে। তাদের সাত বছরের একটি ছেলে রয়েছে। এ ঘটনার সময় তার স্বামী মুন্সীগঞ্জে ছিলেন।
তিনি আরও জানান, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে পারিবারিক কলহের কারণে এ ঘটনা ঘটতে পারে। তার পরিবারের সদস্যদের খবর দেওয়া হয়েছে। বিষয়টি জানার চেষ্টা করছি। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহটি ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
নিহতের স্বামী রাসেল মাহমুদ জানান, মারজানার সঙ্গে তার ২০০৮ সালে পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। তিনবছর ধরে তাদের মধ্যে মনোমালিন্য চলছিল। সাজ্জাত সজল নামে একটি ছেলের সঙ্গে তার স্ত্রীর সম্পর্ক গড়ে উঠে। ওই ছেলেটিকে নিয়ে একবার চলে গিয়েছিল সে। অনেক বুঝিয়ে তাকে ফিরিয়ে আনা হয়। তিন-চার মাস আগে এই ঘটনা নিয়ে থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়। তখন দুই পরিবারের লোকজন মিলে তাকে বোঝানোর চেষ্টা করা হয়েছে। ছয়মাস আগে সে আমাকে ফেসবুকের মাধ্যমে ডিভোর্স দিয়ে সেটি আবার স্থগিত করে রেখেছিল।
তিনি আরও জানান, তার সাত বছরের একটি ছেলে আছে। ছেলেকে নিয়ে সে ঢাকাতে থাকতো। রাত সাড়ে বারোটায় মারজানার সঙ্গে তার ফোনে কথা হয়েছে। সকালে ছেলে ফোন করে তার মায়ের মৃত্যুর খবর জানায়।