বাংলারজমিন
মাকে বাঁচাতে গিয়ে প্রাণ দিলো ছেলে
তালতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি
২৩ জুন ২০২১, বুধবার, ২:৩৪ অপরাহ্ন
বরগুনার তালতলীতে বাবার হাত থেকে মাকে বাঁচাতে দশম শ্রেণীর ছাত্র সুমন (১৩) নিহত হয়েছে। সুমনের মরদেহ আমতলী হাসপাতালে রেখে পালিয়েছে বাবা। বুধবার বেলা ১১টার দিকে টিএন্ডটি রোডস্থ কালিবাড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত সুমন তালতলী সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১০ম শ্রেনীর ছাত্র।
জানা গেছে, তালতলী উপজেলা শহরের টিএনটি সড়কের আসাদুল খাঁনের সাথে তার স্ত্রী সেলিনা বেগমের পারিবারিক বিষয় নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছে। বুধবার বেলা ১১টার দিকে বাবা ও মা ঝগড়ায় জড়িয়ে পড়ে। এ সময় ছেলে সুমন বাড়িতে ছিল না। প্রাইভেট পড়তে তালতলী সরকারিী মাধ্যমিক স্কুলে যায়। সুমন বাড়িতে এসেই দেখে বাবা আসাদুল খাঁন মা সেলিনাকে ধারলো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করতে গেলে ছেলে বাবাকে ফেরাতে মায়ের সামনে দাঁড়ায়। ওই ধারালো অস্ত্রের আঘাত স্ত্রী সেলিনা বেগমের শরীরের না লেগে ছেলে সুমনের কপালে লাগে। মুহূর্তের মধ্যেই ছেলে সুমন মাটিয়ে লুটিয়ে পড়ে। তাৎক্ষণিক ছেলের অবস্থা আশঙ্কাজনক দেখে বাবা নিজেই আহত সুমনকে আমতলী হাসপাতালে নিয়ে আসে। পরে হাসপাতালের চিকিৎসক কেএম তানজিরুল ইসলাম ছেলে সুমনকে মৃত্যু ঘোষণা করেন। ছেলের মৃত্যু হলে লাশ রেখে তিনি পালিয়ে যান। এ ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। নিহত সুমনের সহপাঠিরা ঘাতক বাবার দৃষ্টান্তমূলক শান্তি দাবি করেছেন।
আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক কেএম তানজিরুল ইসলাম বলেন, সুমনকে হাসপাতালে আনার পূর্বেই মারা গেছে।
তালতলী থানার ওসি মোঃ কামরুজ্জামান মিয়া বলেন, খবর পেয়েই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। ঘাতক বাবাকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
জানা গেছে, তালতলী উপজেলা শহরের টিএনটি সড়কের আসাদুল খাঁনের সাথে তার স্ত্রী সেলিনা বেগমের পারিবারিক বিষয় নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছে। বুধবার বেলা ১১টার দিকে বাবা ও মা ঝগড়ায় জড়িয়ে পড়ে। এ সময় ছেলে সুমন বাড়িতে ছিল না। প্রাইভেট পড়তে তালতলী সরকারিী মাধ্যমিক স্কুলে যায়। সুমন বাড়িতে এসেই দেখে বাবা আসাদুল খাঁন মা সেলিনাকে ধারলো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করতে গেলে ছেলে বাবাকে ফেরাতে মায়ের সামনে দাঁড়ায়। ওই ধারালো অস্ত্রের আঘাত স্ত্রী সেলিনা বেগমের শরীরের না লেগে ছেলে সুমনের কপালে লাগে। মুহূর্তের মধ্যেই ছেলে সুমন মাটিয়ে লুটিয়ে পড়ে। তাৎক্ষণিক ছেলের অবস্থা আশঙ্কাজনক দেখে বাবা নিজেই আহত সুমনকে আমতলী হাসপাতালে নিয়ে আসে। পরে হাসপাতালের চিকিৎসক কেএম তানজিরুল ইসলাম ছেলে সুমনকে মৃত্যু ঘোষণা করেন। ছেলের মৃত্যু হলে লাশ রেখে তিনি পালিয়ে যান। এ ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। নিহত সুমনের সহপাঠিরা ঘাতক বাবার দৃষ্টান্তমূলক শান্তি দাবি করেছেন।
আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক কেএম তানজিরুল ইসলাম বলেন, সুমনকে হাসপাতালে আনার পূর্বেই মারা গেছে।
তালতলী থানার ওসি মোঃ কামরুজ্জামান মিয়া বলেন, খবর পেয়েই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। ঘাতক বাবাকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।