বাংলারজমিন
টিকা প্রাপ্তি সহজ করতে চট্টগ্রামে প্রবাসীদের বিক্ষোভ
স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম থেকে
২৩ জুন ২০২১, বুধবার, ৯:০৯ অপরাহ্ন
টিকা প্রাপ্তিতে হয়রানি বন্ধ ও সহজে টিকা নেয়ার সুযোগ করে দিতে চট্টগ্রাম নগরীতে মানববন্ধন করেছে কোভিড-১৯ এর কারণে দেশে আটকে যাওয়া প্রবাসীরা। গতকাল সকাল ১১টার দিকে নগরীর আগ্রাবাদ প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সামনে এই মানববন্ধনে প্রায় দুই হাজার প্রবাসী অংশ নেয়। একপর্যায়ে এই মানববন্ধন বিক্ষোভ সমাবেশে রূপ নেয়।
মানববন্ধনে প্রবাসীরা বলেন, অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সরকার প্রবাসীদের টিকা দিচ্ছে। অথচ আমরা ঠিকমতো টিকাগুলো পাচ্ছি না। প্রতিনিয়ত হয়রানির শিকার হচ্ছি। আমরা সিভিল সার্জন কার্যালয়ে গেলে তারা আমাদেরকে শ্রমশক্তি ও কর্মসংস্থান অফিসে যেতে বলে। সেখানে গেলে তারা বলছে টিকার জন্য চেষ্টা চলছে, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেয়া হয়েছে। তাদের এসব হয়রানিমূলক কর্মকাণ্ডের ফলে অনেক প্রবাসীর ভিসা ও পাসপোর্টের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। অনেকের চাকরি চলে যাচ্ছে। তারা বলেন, আইসিটি বিভাগ থেকে যদি অ্যাপসটা খুলে দেয়া হয়, তাহলে আমরা টিকার নিবন্ধনটা করতে পারতাম। এখন অ্যাপসটাও বন্ধ রয়েছে। আমাদেরকে দুটা টিকা নিয়ে সার্টিফিকেটটা নিশ্চিত করতে হবে। তাই আমরা আজ প্রায় দুই হাজার প্রবাসী মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করছি। তবে আমরা এখনো পর্যন্ত কারও কাছ থেকে কোনো সমাধান বা সিদ্ধান্ত পাইনি।
জানা যায়, মানববন্ধন শেষে সুরক্ষা অ্যাপস চালু করে প্রবাসীদের নিবন্ধনের আওতায় আনা, জাতীয় পরিচয়পত্র না থাকলে পাসপোর্ট ও বৈধ ভিসার ভিত্তিতে নিবন্ধন এবং জরুরি ভিত্তিতে দুই ডোজ টিকা দেয়া নিশ্চিত করার দাবিতে জেলা কর্মসংস্থান ও জনশক্তি অফিসের উপ-পরিচালক মোহাম্মদ জহিরুল আলম মজুমদারের হাতে স্মারকলিপি দেয়া হয়। এ সময় প্রবাসীদের পক্ষে প্রতিনিধি হিসেবে দুবাই প্রবাসী ইয়াসিন চৌধুরী, মো. নেওয়াজ, রেজাউল করিম, মো. রুবেল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
মানববন্ধনে প্রবাসীরা বলেন, অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সরকার প্রবাসীদের টিকা দিচ্ছে। অথচ আমরা ঠিকমতো টিকাগুলো পাচ্ছি না। প্রতিনিয়ত হয়রানির শিকার হচ্ছি। আমরা সিভিল সার্জন কার্যালয়ে গেলে তারা আমাদেরকে শ্রমশক্তি ও কর্মসংস্থান অফিসে যেতে বলে। সেখানে গেলে তারা বলছে টিকার জন্য চেষ্টা চলছে, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেয়া হয়েছে। তাদের এসব হয়রানিমূলক কর্মকাণ্ডের ফলে অনেক প্রবাসীর ভিসা ও পাসপোর্টের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। অনেকের চাকরি চলে যাচ্ছে। তারা বলেন, আইসিটি বিভাগ থেকে যদি অ্যাপসটা খুলে দেয়া হয়, তাহলে আমরা টিকার নিবন্ধনটা করতে পারতাম। এখন অ্যাপসটাও বন্ধ রয়েছে। আমাদেরকে দুটা টিকা নিয়ে সার্টিফিকেটটা নিশ্চিত করতে হবে। তাই আমরা আজ প্রায় দুই হাজার প্রবাসী মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করছি। তবে আমরা এখনো পর্যন্ত কারও কাছ থেকে কোনো সমাধান বা সিদ্ধান্ত পাইনি।
জানা যায়, মানববন্ধন শেষে সুরক্ষা অ্যাপস চালু করে প্রবাসীদের নিবন্ধনের আওতায় আনা, জাতীয় পরিচয়পত্র না থাকলে পাসপোর্ট ও বৈধ ভিসার ভিত্তিতে নিবন্ধন এবং জরুরি ভিত্তিতে দুই ডোজ টিকা দেয়া নিশ্চিত করার দাবিতে জেলা কর্মসংস্থান ও জনশক্তি অফিসের উপ-পরিচালক মোহাম্মদ জহিরুল আলম মজুমদারের হাতে স্মারকলিপি দেয়া হয়। এ সময় প্রবাসীদের পক্ষে প্রতিনিধি হিসেবে দুবাই প্রবাসী ইয়াসিন চৌধুরী, মো. নেওয়াজ, রেজাউল করিম, মো. রুবেল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।