বাংলারজমিন
ঝুঁকিপূর্ণ খুলনা জেলা রেজিস্ট্রার কার্যালয়
স্টাফ রিপোর্টার, খুলনা থেকে
২৩ জুন ২০২১, বুধবার, ৮:০০ অপরাহ্ন
খুলনা জেলা রেজিস্ট্রার কার্যালয়ের ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। প্রতিনিয়ত ভেঙে পড়ছে ছাদের পলেস্তারা। নিরাপত্তার জন্য ওপরে টানানো হয়েছে নেটের জাল। ধসে পড়ছে দেয়ালের পলেস্তারাও। দরজা-জানালাও অনেকটা জরাজীর্ণ। দীর্ঘদিন সংস্কারের অভাবে এমন বেহাল দশায় পরিণত হয়েছে খুলনা জেলা রেজিস্ট্রার কার্যালয়ের ভবন। কিন্তু এরপরও ঝুঁকিপূর্ণ ওই ভবনে চলছে দাপ্তরিক কাজ-কর্ম। ফলে আতঙ্কের মধ্যে রয়েছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ অফিসে আসা সেবা প্রত্যাশী জনসাধারণ।
জানা গেছে, দেশ স্বাধীনের আগেই নগরীর কেডি ঘোষ রোডে নগর ভবনের পাশে খুলনা জেলা ভূমি রেজিস্ট্রার কার্যালয় নির্মাণ করা হয়। দৈনন্দিন সেবা প্রদানে কার্যালয়ে কর্মরত রয়েছেন দেড় শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী। এছাড়া ভূমি সংক্রান্ত সমস্যা ও নানা প্রয়োজনে প্রতিদিন অসংখ্য লোক আসা-যাওয়া করেন এই অফিসে। খুলনা জেলা রেজিস্ট্রার কার্যালয়ের একাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী জানান, ছাদের বেশিরভাগ জায়গায় রড দেখা যায়। নেটের জাল দিয়ে কাজের পরিবেশ তৈরির চেষ্টা করা হলেও সেটি সম্ভব হচ্ছে না। জমাট বাঁধা কংক্রিট নেটের জাল ছিঁড়ে পড়ছে। এ অবস্থায় ভবনের মধ্যে কাজ করা মুশকিল হয়ে পড়েছে। ভয়ে ভয়ে দিনের কাজ কোনোমতে শেষ করা হচ্ছে।
খুলনা জেলা কার্যালয়ের রেজিস্ট্রার দীপক কুমার সরকার বলেন, ‘ভবনে দেড় লাখ বালাম বাইসহ নানা নথিপত্র ও আসবাব রয়েছে। আর দৈনন্দিন কাজকর্মের জন্য এত বড় ভবনও অন্য কোথাও পাওয়া যাচ্ছে না। ‘ফলে বাধ্য হয়ে এই ভবনে কাজ চালাতে হচ্ছে। তবে অন্য ভবনে অফিস ভাড়া নেয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। কিন্তু এখনো ভাড়ার টাকার প্রশাসনিক অনুমোদন মেলেনি।’
তিনি আরও বলেন, ‘পুরনো ভবন ভেঙে অচিরেই চারতলাবিশিষ্ট নতুন ভবন নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে। গণপূর্ত বিভাগ ভবনের নির্মাণকাজ বাস্তবায়ন করবে।’
জানা গেছে, দেশ স্বাধীনের আগেই নগরীর কেডি ঘোষ রোডে নগর ভবনের পাশে খুলনা জেলা ভূমি রেজিস্ট্রার কার্যালয় নির্মাণ করা হয়। দৈনন্দিন সেবা প্রদানে কার্যালয়ে কর্মরত রয়েছেন দেড় শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী। এছাড়া ভূমি সংক্রান্ত সমস্যা ও নানা প্রয়োজনে প্রতিদিন অসংখ্য লোক আসা-যাওয়া করেন এই অফিসে। খুলনা জেলা রেজিস্ট্রার কার্যালয়ের একাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী জানান, ছাদের বেশিরভাগ জায়গায় রড দেখা যায়। নেটের জাল দিয়ে কাজের পরিবেশ তৈরির চেষ্টা করা হলেও সেটি সম্ভব হচ্ছে না। জমাট বাঁধা কংক্রিট নেটের জাল ছিঁড়ে পড়ছে। এ অবস্থায় ভবনের মধ্যে কাজ করা মুশকিল হয়ে পড়েছে। ভয়ে ভয়ে দিনের কাজ কোনোমতে শেষ করা হচ্ছে।
খুলনা জেলা কার্যালয়ের রেজিস্ট্রার দীপক কুমার সরকার বলেন, ‘ভবনে দেড় লাখ বালাম বাইসহ নানা নথিপত্র ও আসবাব রয়েছে। আর দৈনন্দিন কাজকর্মের জন্য এত বড় ভবনও অন্য কোথাও পাওয়া যাচ্ছে না। ‘ফলে বাধ্য হয়ে এই ভবনে কাজ চালাতে হচ্ছে। তবে অন্য ভবনে অফিস ভাড়া নেয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। কিন্তু এখনো ভাড়ার টাকার প্রশাসনিক অনুমোদন মেলেনি।’
তিনি আরও বলেন, ‘পুরনো ভবন ভেঙে অচিরেই চারতলাবিশিষ্ট নতুন ভবন নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে। গণপূর্ত বিভাগ ভবনের নির্মাণকাজ বাস্তবায়ন করবে।’