বাংলারজমিন
১০ বছর আগে সেতু নির্মাণ নেই সংযোগ সড়ক
রাজিউর রহমান রুমী, পাবনা থেকে
২৩ জুন ২০২১, বুধবার, ৮:০০ অপরাহ্ন
পাবনায় ১০ বছর আগে নির্মিত সেতুর সংযোগ সড়ক না থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছে ১০ গ্রামের প্রায় ২৫ হাজার মানুষ। প্রায় অর্ধ কোটি টাকা ব্যয়ে এই সেতু নির্মাণ করেন সুজানগর এলজিইডি। সেতুটি এখন এলাকাবাসীর গলারকাঁটা। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে প্রতিদিন সেতু পারাপার হচ্ছে মানুষ।
সরজমিন খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, পাবনা জেলার সুজানগর উপজেলার নাজিরগঞ্জ ইউনিয়নের নরসিংহপুর গ্রামে ওয়াপদা বাঁধের খালের উপর প্রায় ১০ বছর আগে স্থানীয় সরকার অধিদপ্তর (এলজিইডি) একটি বড় সেতু (ব্রিজ) নির্মাণ করে। আঞ্চলিক মহাসড়কের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট এই সেতু নির্মাণে ব্যয় হয় প্রায় অর্ধ কোটি টাকা। ১০ গ্রামের প্রায় ২৫ হাজার মানুষের উপজেলা ও জেলা সদরে যাতায়াত সুবিধার জন্য নির্মিত এই সেতুর দুই পাড়েই সংযোগ সড়ক নাই। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে প্রতিদিন সেতু পারাপার হচ্ছে এলাকাবাসী। ফলে প্রায় প্রতিদিনই ঘটছে ছোটখাট দুর্ঘটনা। নরসিংহপুর গ্রামের বাসিন্দা শাহীন মোল্লা জানান, জনগুরুত্ব বিবেচনা করে সেতু নির্মিত হলেও সংশ্লিষ্টদের অবহেলার কারণে দুর্ভোগ পোহাচ্ছে ১০ গ্রামের মানুষ। এই সেতু এখন আমাদের গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে। সেতুর দুই পার মাটি দিয়ে ভরাট করা হলেও নির্মাণ ত্রুটির কারণে মাটি থাকছে না। বর্ষার সময় ও অতি বৃষ্টি হলেই সেতুর সংযোগ সড়কের মাটি ধসে যায়, ঝুঁকি নিয়েই মানুষ পারাপার হয়। এভাবে প্রায় ১০ বছরের মতো সংযোগ সড়ক ছাড়াই সেতুটি ব্যবহার হচ্ছে। তিনি আরো জানান, সংশ্লিষ্ট দপ্তরে বহুবার জানানো হয়েছে। তারা কোনো ব্যবস্থা নেননি।
সুজানগর উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) আব্দুল বাতেন এই বিষয়ে কিছু জানেন না বলে জানান। সেতুটি অনেক আগে নির্মিত হয়েছে দাবি করে তিনি বলেন, এ বিষয়ে কিছুই জানান নি। কত টাকা ব্যয় এবং কত বড় সেটা বলা সম্ভব নয়। কারণ, সেই সময় আমি এখানে কর্মরত ছিলাম না। তবে সম্ভবত স্থানীয় সংসদ সদস্যের ব্যবস্থাপনায় বিষয়টি সমাধানের কাজ হচ্ছে। এ ব্যাপারে স্থানীয় সংসদ সদস্য আহমেদ ফিরোজ কবির বলেন, বিষয়টি আমি জানি, সমাধানের কাজ চলছে। আশা করছি খুব দ্রুত ওই সেতুর সংযোগ সড়ক হবে।
সরজমিন খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, পাবনা জেলার সুজানগর উপজেলার নাজিরগঞ্জ ইউনিয়নের নরসিংহপুর গ্রামে ওয়াপদা বাঁধের খালের উপর প্রায় ১০ বছর আগে স্থানীয় সরকার অধিদপ্তর (এলজিইডি) একটি বড় সেতু (ব্রিজ) নির্মাণ করে। আঞ্চলিক মহাসড়কের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট এই সেতু নির্মাণে ব্যয় হয় প্রায় অর্ধ কোটি টাকা। ১০ গ্রামের প্রায় ২৫ হাজার মানুষের উপজেলা ও জেলা সদরে যাতায়াত সুবিধার জন্য নির্মিত এই সেতুর দুই পাড়েই সংযোগ সড়ক নাই। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে প্রতিদিন সেতু পারাপার হচ্ছে এলাকাবাসী। ফলে প্রায় প্রতিদিনই ঘটছে ছোটখাট দুর্ঘটনা। নরসিংহপুর গ্রামের বাসিন্দা শাহীন মোল্লা জানান, জনগুরুত্ব বিবেচনা করে সেতু নির্মিত হলেও সংশ্লিষ্টদের অবহেলার কারণে দুর্ভোগ পোহাচ্ছে ১০ গ্রামের মানুষ। এই সেতু এখন আমাদের গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে। সেতুর দুই পার মাটি দিয়ে ভরাট করা হলেও নির্মাণ ত্রুটির কারণে মাটি থাকছে না। বর্ষার সময় ও অতি বৃষ্টি হলেই সেতুর সংযোগ সড়কের মাটি ধসে যায়, ঝুঁকি নিয়েই মানুষ পারাপার হয়। এভাবে প্রায় ১০ বছরের মতো সংযোগ সড়ক ছাড়াই সেতুটি ব্যবহার হচ্ছে। তিনি আরো জানান, সংশ্লিষ্ট দপ্তরে বহুবার জানানো হয়েছে। তারা কোনো ব্যবস্থা নেননি।
সুজানগর উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) আব্দুল বাতেন এই বিষয়ে কিছু জানেন না বলে জানান। সেতুটি অনেক আগে নির্মিত হয়েছে দাবি করে তিনি বলেন, এ বিষয়ে কিছুই জানান নি। কত টাকা ব্যয় এবং কত বড় সেটা বলা সম্ভব নয়। কারণ, সেই সময় আমি এখানে কর্মরত ছিলাম না। তবে সম্ভবত স্থানীয় সংসদ সদস্যের ব্যবস্থাপনায় বিষয়টি সমাধানের কাজ হচ্ছে। এ ব্যাপারে স্থানীয় সংসদ সদস্য আহমেদ ফিরোজ কবির বলেন, বিষয়টি আমি জানি, সমাধানের কাজ চলছে। আশা করছি খুব দ্রুত ওই সেতুর সংযোগ সড়ক হবে।