খেলা
গাজী গ্রুপের বিপক্ষে রুদ্ধশ্বাস জয় আবাহনীর
স্পোর্টস রিপোর্টার
২২ জুন ২০২১, মঙ্গলবার, ৯:০২ অপরাহ্ন
শেষ ওভারে জয়ের জন্য প্রয়োজন ৯ রান। ওভারের শুরুর দুই বলে আসে ৫, তৃতীয় বলে ডাবল নিতে গিয়ে রান আউট মেহেদী হাসান রানা। শেষ উইকেট জুটিতে খাদের কিনারায় থাকা আবাহনীর প্রয়োজন ২ বলে ২ রান। পঞ্চম বলে আরাফাত সানির সঙ্গে দু’বার প্রান্ত বদল করলেন তানজীদ হাসান তামীম। এতে ১ বল হাতে রেখে আবাহনী পায় ১ উইকেটের রুদ্ধশ্বাস জয়। ৫৮ রানের ইনিংস খেলে ম্যাচসেরা নাজমুল হোসেন শান্ত। দুই দলের ইনিংসে ৩০ স্পর্শ করেন আর মাত্র একজন ব্যাটসম্যান। গাজী গ্রুপের সৌম্য সরকার উইকেট খোয়ান কাঁটায় কাঁটায় ৩০ রানে।
ঢাকা প্রিমিয়ার লীগে গতকাল মিরপুর শেরেবাংলা মাঠে ৫ বল বাকি রেখে ১৩০ রানে গুঁড়িয়ে গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সের ইনিংস। ক্যারিয়ার সেরা নৈপুণ্যে বল হাতে ৪ উইকেট নেন আবাহনীর পেসার মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন।
জয়ের লক্ষ্যে খেলতে নেমে দলীয় ১২ রানে মুনিম শাহরিয়ারকে হারায় আবাহনী। ফর্মে থাকা এই ওপেনার এদিন রানের খাতাই খুলতে পারেননি। এরপর ১৭ বলে ২২ রান করে আউট হন ইনজুরি কাটিয়ে সুপার লীগে মাঠে ফেরা লিটন দাস। ১৬ বলে ১২ করে সাজঘরের পথ ধরেন অধিনায়ক মুশফিকুর রহীম। মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত শূন্য ও নাঈম শেখ ২ রান করে আউট হলে বিপদে পড়ে যায় আবাহনী। মুকিদুল ইসলাম মুগ্ধের করা ১৭তম ওভারে ২১ রান নেন আফিফ-শান্ত। ১৮ বলে ১৪ রান করে ক্রিজ ছাড়েন আফিফ।
নাজমুল হোসেন শান্ত করেন ৪৯ বলে ৫৮ রান। ইনিংসে তিনি চারটি ৪ ও ২টি ছক্কা হাঁকান এই ব্যাটসম্যান। ১৮.৪তম ওভার শেষে আবাহনীর সংগ্রহ ছিল ১১৮/৭। এসময় পরিষ্কার ফেভারিট দেখাচ্ছিল আবাহনীকে । ক্রিজে মানিয়ে নেয়া ব্যাটসম্যান শান্তসহ তিন উইকেট হাতে রেখে শেষ ৮ বলে আবাহনীর দরকার ছিল ১৩ রানের। ১৮.৫তম ওভারে শান্তকে সাজঘরে ফিরিয়ে ম্যাচ জমিয়ে তোলেন মুকিদুল। তবে ওভারের মুকিদুলের শেষ বলে চার হাঁকিয়ে নিজেদের দিকে লাগাম টানেন মেহেদী হাসান রান।
গাজী গ্রুপের বল হাতে মুকিদুল ইসলাম মুগ্ধ ৩ উইকেট নেন। দুই উইকেট নেন অধিনায়ক মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ ও মেহেদী হাসান। এক উইকেট পান নাসুম আহমেদ।
মিরপুর শেরে বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টসে হেরে ব্যাট করতে নেমে সুবিধা করতে পারেননি ওপেনার শেখ মেহেদী হাসান। তৃতীয় ওভারে দলীয় ৮ রানে সাজঘরে ফেরেন তিনি। এরপর জাকির হাসানের সঙ্গে বড় জুটি গড়ার চেষ্টা করেন আরেক ওপেনার সৌম্য সরকার। সৌম্য ২৪ বলে ৩০ ও জাকির ২৫ বলে ২৭ রান করে বিদায় নেন। অধিনায়ক মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ ১৭ বলে ১৬ ও আরিফুল হক ২ বলে কোনো রান না করেই ক্রিজ ছাড়েন।
এছাড়া ১৭ বলের মোকাবেলায় ইয়াসির আলী চৌধুরী রাব্বি করেন ১২ রান। সাত নম্বরে নেমে পাঁচটি চার হাঁকানো মুমিনুল হক করেন ১২ বলে ২৫ রান।
৪ ওভারে ১৮ রানে ৪ উইকেট নেন আবাহনীর পেসার মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন।
ঢাকা প্রিমিয়ার লীগে গতকাল মিরপুর শেরেবাংলা মাঠে ৫ বল বাকি রেখে ১৩০ রানে গুঁড়িয়ে গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সের ইনিংস। ক্যারিয়ার সেরা নৈপুণ্যে বল হাতে ৪ উইকেট নেন আবাহনীর পেসার মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন।
জয়ের লক্ষ্যে খেলতে নেমে দলীয় ১২ রানে মুনিম শাহরিয়ারকে হারায় আবাহনী। ফর্মে থাকা এই ওপেনার এদিন রানের খাতাই খুলতে পারেননি। এরপর ১৭ বলে ২২ রান করে আউট হন ইনজুরি কাটিয়ে সুপার লীগে মাঠে ফেরা লিটন দাস। ১৬ বলে ১২ করে সাজঘরের পথ ধরেন অধিনায়ক মুশফিকুর রহীম। মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত শূন্য ও নাঈম শেখ ২ রান করে আউট হলে বিপদে পড়ে যায় আবাহনী। মুকিদুল ইসলাম মুগ্ধের করা ১৭তম ওভারে ২১ রান নেন আফিফ-শান্ত। ১৮ বলে ১৪ রান করে ক্রিজ ছাড়েন আফিফ।
নাজমুল হোসেন শান্ত করেন ৪৯ বলে ৫৮ রান। ইনিংসে তিনি চারটি ৪ ও ২টি ছক্কা হাঁকান এই ব্যাটসম্যান। ১৮.৪তম ওভার শেষে আবাহনীর সংগ্রহ ছিল ১১৮/৭। এসময় পরিষ্কার ফেভারিট দেখাচ্ছিল আবাহনীকে । ক্রিজে মানিয়ে নেয়া ব্যাটসম্যান শান্তসহ তিন উইকেট হাতে রেখে শেষ ৮ বলে আবাহনীর দরকার ছিল ১৩ রানের। ১৮.৫তম ওভারে শান্তকে সাজঘরে ফিরিয়ে ম্যাচ জমিয়ে তোলেন মুকিদুল। তবে ওভারের মুকিদুলের শেষ বলে চার হাঁকিয়ে নিজেদের দিকে লাগাম টানেন মেহেদী হাসান রান।
গাজী গ্রুপের বল হাতে মুকিদুল ইসলাম মুগ্ধ ৩ উইকেট নেন। দুই উইকেট নেন অধিনায়ক মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ ও মেহেদী হাসান। এক উইকেট পান নাসুম আহমেদ।
মিরপুর শেরে বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টসে হেরে ব্যাট করতে নেমে সুবিধা করতে পারেননি ওপেনার শেখ মেহেদী হাসান। তৃতীয় ওভারে দলীয় ৮ রানে সাজঘরে ফেরেন তিনি। এরপর জাকির হাসানের সঙ্গে বড় জুটি গড়ার চেষ্টা করেন আরেক ওপেনার সৌম্য সরকার। সৌম্য ২৪ বলে ৩০ ও জাকির ২৫ বলে ২৭ রান করে বিদায় নেন। অধিনায়ক মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ ১৭ বলে ১৬ ও আরিফুল হক ২ বলে কোনো রান না করেই ক্রিজ ছাড়েন।
এছাড়া ১৭ বলের মোকাবেলায় ইয়াসির আলী চৌধুরী রাব্বি করেন ১২ রান। সাত নম্বরে নেমে পাঁচটি চার হাঁকানো মুমিনুল হক করেন ১২ বলে ২৫ রান।
৪ ওভারে ১৮ রানে ৪ উইকেট নেন আবাহনীর পেসার মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন।