দেশ বিদেশ
চাকরির বাজারে সাইবার সিকিউরিটি
আইরিন আঁচল
২১ জুন ২০২১, সোমবার, ৮:৫৪ অপরাহ্ন
সাইবার সিকিউরিটি এখন বাংলাদেশের চাকরির বাজারে একটি উচ্চ চাহিদা সম্পন্ন খাত হিসেবে পরিগণিত হচ্ছে। ব্যবসায়িক প্রক্রিয়া, সফটওয়্যার সিস্টেম এবং সাইবার নিরাপত্তা সমন্বিত জ্ঞানসম্পন্ন ব্যক্তিদের প্রয়োজনীয়তা উল্লেখযোগ্যভাবে ক্রমবর্ধমান। শ্রম ও পরিসংখ্যান ব্যুরোর মতে, তথ্য সুরক্ষা ক্ষেত্রটির চাহিদা ২০১২ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত ৩৭ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে, যা সকল পেশার তুলনায় অনেক দ্রুত গতি সম্পন্ন। নিঃসন্দেহে সাইবার নিরাপত্তা বিষয়ক পেশাদাররা তাদের প্রতিষ্ঠানের সর্বাঙ্গীণ সুরক্ষায় অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। এমতাবস্থায়, বাজারের চাহিদা নিরূপণে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্ট, ২০১৮ সাল থেকে বিএসসি এবং এমএসসি প্রোগ্রাম এ সাইবার সিকিউরিটি মেজর অফার করে আসছে। এই মেজরের আওতায় ছাত্র-ছাত্রীবৃন্দ, সাইবার সিকিউরিটির মূল বিষয়গুলোর উপর তাত্ত্বিক ও ব্যবহারিক শিক্ষা অর্জন করে থাকে।
সাইবার নিরাপত্তা বিষয়ক গণসচেতনতা তৈরি করার লক্ষ্যে, এই সেন্টার নানা ধরনের গবেষণা ছাড়াও বিভিন্ন প্রকার উন্নয়নমূলক এবং প্রশিক্ষণ মূলক কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।
উল্লেখ্য যে, সাইবার সিকিউরিটি সেন্টার, ইসি-কাউন্সিলের (আন্তর্জাতিক সাইবার নিরাপত্তা বিষয়ক সার্টিফাইং বডি) একাডেমিক পার্টনার হিসেবে বাংলাদেশে কাজ করে আসছে, যেখানে তাদের বিভিন্ন ধরনের সাইবার নিরাপত্তা বিষয়ক ভেন্ডর প্রশিক্ষণ এবং পরীক্ষা সম্পাদন করে থাকে। ইতিমধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক শিক্ষার্থী উপরোক্ত পরীক্ষায় নিজ দক্ষতা প্রমাণ করে উত্তীর্ণ হয়েছে, যা কিনা বাজারের চাহিদা পূরণে একটি বিশেষ ভূমিকা রাখছে। এরইমধ্যে, জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আমাদের শিক্ষার্থীরা সুনামের সাথে তাদের দক্ষতা প্রমাণ করতে সমর্থ হয়েছে।
দেশীয় এবং বৈশ্বিক বিশেষজ্ঞ সমন্বয়ে বাংলাদেশ একটি সুরক্ষিত তথ্যপ্রযুক্তি জ্ঞান সম্পন্ন পরিবেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে অবিরত কাজ করে যাচ্ছে এই সাইবার সিকিউরিটি সেন্টার। এছাড়াও সংস্থাটি যেকোনো প্রতিষ্ঠানের ইনফরমেশন সিকিউরিটি অবকাঠামো পর্যবেক্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। তাই সরকারি এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠান সমূহের যেকোনো সাইবার সিকিউরিটি সেবা প্রদানের লক্ষ্যে এই সেন্টার বিভিন্ন সার্ভিস অফার এর ব্যবস্থা রেখেছে।
সাইবার নিরাপত্তা বিষয়ক গণসচেতনতা তৈরি করার লক্ষ্যে, এই সেন্টার নানা ধরনের গবেষণা ছাড়াও বিভিন্ন প্রকার উন্নয়নমূলক এবং প্রশিক্ষণ মূলক কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।
উল্লেখ্য যে, সাইবার সিকিউরিটি সেন্টার, ইসি-কাউন্সিলের (আন্তর্জাতিক সাইবার নিরাপত্তা বিষয়ক সার্টিফাইং বডি) একাডেমিক পার্টনার হিসেবে বাংলাদেশে কাজ করে আসছে, যেখানে তাদের বিভিন্ন ধরনের সাইবার নিরাপত্তা বিষয়ক ভেন্ডর প্রশিক্ষণ এবং পরীক্ষা সম্পাদন করে থাকে। ইতিমধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক শিক্ষার্থী উপরোক্ত পরীক্ষায় নিজ দক্ষতা প্রমাণ করে উত্তীর্ণ হয়েছে, যা কিনা বাজারের চাহিদা পূরণে একটি বিশেষ ভূমিকা রাখছে। এরইমধ্যে, জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আমাদের শিক্ষার্থীরা সুনামের সাথে তাদের দক্ষতা প্রমাণ করতে সমর্থ হয়েছে।
দেশীয় এবং বৈশ্বিক বিশেষজ্ঞ সমন্বয়ে বাংলাদেশ একটি সুরক্ষিত তথ্যপ্রযুক্তি জ্ঞান সম্পন্ন পরিবেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে অবিরত কাজ করে যাচ্ছে এই সাইবার সিকিউরিটি সেন্টার। এছাড়াও সংস্থাটি যেকোনো প্রতিষ্ঠানের ইনফরমেশন সিকিউরিটি অবকাঠামো পর্যবেক্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। তাই সরকারি এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠান সমূহের যেকোনো সাইবার সিকিউরিটি সেবা প্রদানের লক্ষ্যে এই সেন্টার বিভিন্ন সার্ভিস অফার এর ব্যবস্থা রেখেছে।