অনলাইন
আদালত প্রাঙ্গণে ভিড় বাড়ছে
রাশিম মোল্লা
২১ জুন ২০২১, সোমবার, ১২:০৯ অপরাহ্ন
দীর্ঘ দুই মাস ১৫ দিন পর অধস্তন আদালতের ভার্চুয়াল বিচারিক কার্যক্রম শেষ হয়েছে। গতকাল থেকে শারীরিক উপস্থিতিতে স্বাভাবিক বিচারকাজ শুরু হয়েছে। সোমবার বিচারপ্রার্থীদের আনাগোনা বেড়েছে। সরজমিনে দেখা যায়, শারীরিক উপস্থিতিতে বিচারকাজ শুরু হওয়ায় ঢাকার নি¤œ আদালত ফিরে পেয়েছে আগের সেই ব্যস্ত রূপ। শুরুর দ্বিতীয় দিন বিভিন্ন অঞ্চল থেকে বিচারপ্রার্থীরা মামলার খোঁজ নেওয়ার জন্য সকাল থেকেই ভিড় করছেন। আইনজীবী ও বিচারপ্রার্থীদের চাপ বেড়েছে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে তারা এজলাসে হাজির হচ্ছেন।
কথা হয় ঢাকা আইনজীবী সমিতির সাবেক অফিস সেক্রেটারি এইচ এম মাসুমের সঙ্গে। তিনি মানবজমিনকে বলেন, রোববার থেকে নিয়মিত আদালত খুলেছে। এতে আইনজীবীরা ব্যাপক খুশি। সবার মধ্যে উৎসাহ-উদ্দীপনা কাজ করছে। বিচারপ্রার্থীরা মামলার খোঁজ নিতে আদালতে ভিড় করছেন। আইনজীবীদের আদালত খুলে দেয়ার আন্দোলনে সংবাদমাধ্যম পাশে থেকে নিউজ প্রকাশ করায় ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রমাণ করেছেন। তবে প্রথম দিন চাপ একটু কম ছিল। কিন্তু আজ থেকে চাপ বাড়তে শুরু করেছে। আমরা চাই, আইনজীবী ও বিচারপ্রার্থীরা আদালতের এজলাসে স্বাস্থ্যবিধি মেনে হাজির হোক। বিষয়টি যেন কর্তৃপক্ষ ভালোভাবে নজরদারি রাখে।
এছাড়া কথা হয় ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের নাজির মো. মামুন এর সঙ্গে। তিনি মানবজমিনকে বলেন, কোট খোলায় বিচারপ্রার্থিরা সকাল থেকেই আদালতে আসতে শুরু করেছেন। শারীরিক দূরত্ব বজায় রেখে বিচারিক কার্যক্রম পরিচালনা করার চেষ্টা করা হচ্ছে। বিচারপ্রার্থী বিল্লাল হোসেন বলেন, আদালত স্বাভাবিক হওয়ায় মামলার খবর নিতে আদালতে এসেছি। মামলার বিষয়ে আইনজীবীর সঙ্গে কথা হয়েছে। পরবর্তী দিনে হাজিরা দিতে আসব।
কথা হয় ঢাকা আইনজীবী সমিতির সাবেক অফিস সেক্রেটারি এইচ এম মাসুমের সঙ্গে। তিনি মানবজমিনকে বলেন, রোববার থেকে নিয়মিত আদালত খুলেছে। এতে আইনজীবীরা ব্যাপক খুশি। সবার মধ্যে উৎসাহ-উদ্দীপনা কাজ করছে। বিচারপ্রার্থীরা মামলার খোঁজ নিতে আদালতে ভিড় করছেন। আইনজীবীদের আদালত খুলে দেয়ার আন্দোলনে সংবাদমাধ্যম পাশে থেকে নিউজ প্রকাশ করায় ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রমাণ করেছেন। তবে প্রথম দিন চাপ একটু কম ছিল। কিন্তু আজ থেকে চাপ বাড়তে শুরু করেছে। আমরা চাই, আইনজীবী ও বিচারপ্রার্থীরা আদালতের এজলাসে স্বাস্থ্যবিধি মেনে হাজির হোক। বিষয়টি যেন কর্তৃপক্ষ ভালোভাবে নজরদারি রাখে।
এছাড়া কথা হয় ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের নাজির মো. মামুন এর সঙ্গে। তিনি মানবজমিনকে বলেন, কোট খোলায় বিচারপ্রার্থিরা সকাল থেকেই আদালতে আসতে শুরু করেছেন। শারীরিক দূরত্ব বজায় রেখে বিচারিক কার্যক্রম পরিচালনা করার চেষ্টা করা হচ্ছে। বিচারপ্রার্থী বিল্লাল হোসেন বলেন, আদালত স্বাভাবিক হওয়ায় মামলার খবর নিতে আদালতে এসেছি। মামলার বিষয়ে আইনজীবীর সঙ্গে কথা হয়েছে। পরবর্তী দিনে হাজিরা দিতে আসব।