শেষের পাতা
জাবি’র শিক্ষক নিয়োগে বাধা নেই
স্টাফ রিপোর্টার
২১ জুন ২০২১, সোমবার, ৯:২৭ অপরাহ্ন
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগে অনলাইনে শিক্ষক নিয়োগের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে দুটি রিট মামলাই খারিজ করে দিয়েছে হাইকোর্ট। ফলে অনলাইনে নিয়োগ প্রক্রিয়া শেষ করতে আর কোনো বাধা থাকছে না বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনজীবী। গতকাল বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনজীবী কাগজপত্র দাখিল করলে তা দেখে আদালত আবেদন দুটি সরাসরি খারিজ করে দেন বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের ভার্চ্যুয়াল হাইকোর্ট বেঞ্চ। এর আগে গত বৃহস্পতিবার এই নিয়োগ সংক্রান্ত কাগজপত্র দেখতে চেয়েছিল আদালত।
আদালতে রিটকারী পক্ষে শুনানিতে ছিলেন আইনজীবী অনীক আর হক ও সৈয়দা নাসরিন। বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী কুমার দেবুল দে। পরে আইনজীবী কুমার দেবুল দে মানবজমিনকে বলেন, অনলাইনে শিক্ষক নিয়োগের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করা দুটি রিটই সরাসরি খারিজ হয়েছে। এখন নিয়োগ সম্পন্ন করতে আর কোনো বাধা থাকছে না।
গত ১১ই ফেব্রুয়ারি দর্শন বিভাগে ছয়জন প্রভাষক নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়। ওই ছয় পদের বিপরীতে মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নেন ৫৭ জন প্রার্থী। গত ১২ই জুন অনলাইনে তাদের মৌখিক পরীক্ষাও হয়। গত ১০ই জুন দর্শন বিভাগের এই নিয়োগ প্রক্রিয়া বন্ধ করতে হাইকোর্টে রিট করেন অধ্যাপক মোহাম্মদ কামরুল আহসান, আনোয়ারুল্লাহ ভূঁইয়া, জাকির হোসেন ও সহকারী অধ্যাপক আবদুছ ছাত্তার। এ ছাড়া, শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকেও অপর আরেকটি রিট করা হয়।
রিটে বলা হয়, করোনার সময় যেখানে শিক্ষার্থীরা ক্লাস করার সুযোগ পাচ্ছে না, সেখানে তড়িঘড়ি করে অনলাইনে মৌখিক পরীক্ষা নিয়ে শিক্ষক নিয়োগের হঠকারী সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
আদালতে রিটকারী পক্ষে শুনানিতে ছিলেন আইনজীবী অনীক আর হক ও সৈয়দা নাসরিন। বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী কুমার দেবুল দে। পরে আইনজীবী কুমার দেবুল দে মানবজমিনকে বলেন, অনলাইনে শিক্ষক নিয়োগের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করা দুটি রিটই সরাসরি খারিজ হয়েছে। এখন নিয়োগ সম্পন্ন করতে আর কোনো বাধা থাকছে না।
গত ১১ই ফেব্রুয়ারি দর্শন বিভাগে ছয়জন প্রভাষক নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়। ওই ছয় পদের বিপরীতে মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নেন ৫৭ জন প্রার্থী। গত ১২ই জুন অনলাইনে তাদের মৌখিক পরীক্ষাও হয়। গত ১০ই জুন দর্শন বিভাগের এই নিয়োগ প্রক্রিয়া বন্ধ করতে হাইকোর্টে রিট করেন অধ্যাপক মোহাম্মদ কামরুল আহসান, আনোয়ারুল্লাহ ভূঁইয়া, জাকির হোসেন ও সহকারী অধ্যাপক আবদুছ ছাত্তার। এ ছাড়া, শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকেও অপর আরেকটি রিট করা হয়।
রিটে বলা হয়, করোনার সময় যেখানে শিক্ষার্থীরা ক্লাস করার সুযোগ পাচ্ছে না, সেখানে তড়িঘড়ি করে অনলাইনে মৌখিক পরীক্ষা নিয়ে শিক্ষক নিয়োগের হঠকারী সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।