অনলাইন
নতুন করে বিদ্যুৎকেন্দ্র তৈরি না করার প্রস্তাব সিপিডির
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
২০ জুন ২০২১, রবিবার, ৫:৩৬ অপরাহ্ন

ব্যয় কমাতে ২০২৫ সালের আগে নতুন করে কোনো বিদ্যুৎকেন্দ্র তৈরি না করার সুপারিশ করেছে বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। পাশাপাশি নতুন করে কুইক রেন্টালের মেয়াদ না বাড়ানো, প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের দাম কমানো ও নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে বিনিয়োগ বাড়ানোর প্রস্তাব করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
রোববার 'বাজেটে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত' শীর্ষক ভার্চ্যুয়াল আলোচনা সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনকালে এসব প্রস্তাব করেন সিপিডির গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম।
মূল প্রবন্ধে খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, আমাদের ডিস্ট্রিবিউশন ও ট্রান্সমিশন লাইন বাড়ছে। এর ফলে সাধারণ মানুষ সুফল পেতে শুরু করেছে। তিনি বলেন, কুইক রেন্টালগুলোর নতুন করে মেয়াদ বৃদ্ধির প্রয়োজন নেই। আমরা দেখেছি ২০২০ সালে কুইক রেন্টালের মাত্র এক তৃতীয়াংশ বিদ্যুৎ ব্যবহার করা হয়েছে। কিন্তু এ খাতে সরকারের খরচ অব্যাহত আছে। গ্রিন এনার্জি ও নবায়নযোগ্য জ্বালানির দিকে আমাদের গুরুত্ব দিতে হবে।
বিজিএমইএ পরিচালক আসিফ আশরাফ বলেন, আমাদের বিদ্যুৎ আছে। কিন্তু গুনগত মানের বিদ্যুৎ নেই। এ কারণে প্রতিষ্ঠানগুলো আর্থিক ঝুঁকির শঙ্কায় থাকে। সরকারকে এই বিষয়টা দেখতে হবে। নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ উৎপাদনের কথা বলা হচ্ছে। কিন্তু আমরা দেখছি বাজেটে অযৌক্তিকভাবে সোলার ও ইনভার্টারের উপর ভ্যাট, ট্যাক্স বাড়ানো হয়েছে। এ সময় তিনি যেসব প্রতিষ্ঠান নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহার করে তাদের ট্যাক্স ইনসেন্টিভ দেয়ার দাবি জানান।
বুয়েটের পেট্রোলিয়াম ও মিনারেল রিসোর্স ইঞ্জিনিয়ারিং-এর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তামিম বলেন, সরকার কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে সরে আসবে বলছে। কিন্তু কাগজে আমরা তার প্রতিফলন দেখছি না।
টেকসই ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (স্রেডা) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলাউদ্দিন বলেন, নবায়নযোগ্য জ্বালানির উৎস খুঁজতে কাজ করে যাচ্ছে সরকার। দেশের ৯টি জায়গায় সোলার মেজারিং সেন্টার করা হয়েছে। উইন্ড পাওয়ারের সমীক্ষা চালানো হয়েছে। ডাটা সংগ্রহ করা হচ্ছে। এ ছাড়া নতুন জ্বালানি খোঁজার চেষ্টা চালানো হচ্ছে।
রোববার 'বাজেটে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত' শীর্ষক ভার্চ্যুয়াল আলোচনা সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনকালে এসব প্রস্তাব করেন সিপিডির গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম।
মূল প্রবন্ধে খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, আমাদের ডিস্ট্রিবিউশন ও ট্রান্সমিশন লাইন বাড়ছে। এর ফলে সাধারণ মানুষ সুফল পেতে শুরু করেছে। তিনি বলেন, কুইক রেন্টালগুলোর নতুন করে মেয়াদ বৃদ্ধির প্রয়োজন নেই। আমরা দেখেছি ২০২০ সালে কুইক রেন্টালের মাত্র এক তৃতীয়াংশ বিদ্যুৎ ব্যবহার করা হয়েছে। কিন্তু এ খাতে সরকারের খরচ অব্যাহত আছে। গ্রিন এনার্জি ও নবায়নযোগ্য জ্বালানির দিকে আমাদের গুরুত্ব দিতে হবে।
বিজিএমইএ পরিচালক আসিফ আশরাফ বলেন, আমাদের বিদ্যুৎ আছে। কিন্তু গুনগত মানের বিদ্যুৎ নেই। এ কারণে প্রতিষ্ঠানগুলো আর্থিক ঝুঁকির শঙ্কায় থাকে। সরকারকে এই বিষয়টা দেখতে হবে। নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ উৎপাদনের কথা বলা হচ্ছে। কিন্তু আমরা দেখছি বাজেটে অযৌক্তিকভাবে সোলার ও ইনভার্টারের উপর ভ্যাট, ট্যাক্স বাড়ানো হয়েছে। এ সময় তিনি যেসব প্রতিষ্ঠান নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহার করে তাদের ট্যাক্স ইনসেন্টিভ দেয়ার দাবি জানান।
বুয়েটের পেট্রোলিয়াম ও মিনারেল রিসোর্স ইঞ্জিনিয়ারিং-এর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তামিম বলেন, সরকার কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে সরে আসবে বলছে। কিন্তু কাগজে আমরা তার প্রতিফলন দেখছি না।
টেকসই ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (স্রেডা) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলাউদ্দিন বলেন, নবায়নযোগ্য জ্বালানির উৎস খুঁজতে কাজ করে যাচ্ছে সরকার। দেশের ৯টি জায়গায় সোলার মেজারিং সেন্টার করা হয়েছে। উইন্ড পাওয়ারের সমীক্ষা চালানো হয়েছে। ডাটা সংগ্রহ করা হচ্ছে। এ ছাড়া নতুন জ্বালানি খোঁজার চেষ্টা চালানো হচ্ছে।

প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]