অনলাইন
ভারতকে দায়ী করলেন পাকিস্তানি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
মানবজমিন ডেস্ক
২০ জুন ২০২১, রবিবার, ১:৪৬ অপরাহ্ন
ভারত-পাকিস্তান পুনর্মিলন নিয়ে মন্তব্য করেছেন পাকিস্তানি পররাষ্ট্রমন্ত্রী শাহ মেহমুদ কুরেশি। দুই দেশের মধ্যে পুনর্মিলন বা মতের মিল না হওয়ার জন্য তিনি ভারতকে দায়ী করেছেন। বলেছেন, পাকিস্তান পুনর্মিলন চায়। কিন্তু ভারতের পক্ষ থেকে সে বিষয়ে সাড়া পাওয়া যায়নি। তারা উল্টো পরিস্থিতিতে ঘোলাটে করে এমন পদক্ষেপ নিয়েছে। টোলো নিউজকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এসব মন্তব্য করেছেন বলে খবর দিয়েছে অনলাইন টাইমস অব ইন্ডিয়া।
ওই সাক্ষাৎকারে শাহ মেহমুদ কুরেশি বলেছেন, ভারতের সঙ্গে আমরা পুনর্মিলনী চাই। প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান দায়িত্ব নেয়ার মুহূর্তেই বলেছেন, ভারত যদি এক পা অগ্রসর হয়, তাহলে আমরা শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য দুই পা অগ্রসর হবো। কিন্তু দুর্ভাগ্য, ভারত এতে কোনো সাড়া দেয়নি। তারা যেসব পদক্ষেপ বা ব্যবস্থা নিয়েছে, তাতে পরিস্থিতি শুধু কলুষিত হয়েছে। এ ছাড়া ২০১৯ সালের ৫ই আগস্ট ভারতীয় সংবিধান থেকে ৩৭০ ধারা বাতিল করে জম্মু ও কাশ্মীরের স্বায়ত্তশাসন বাতিল করেছে ভারত। এরও সমালোচনা করেন কুরেশি। ওই ঘটনার পর থেকেই ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা নতুন রূপ নিয়েছে।
ভারতের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিক্রিয়া দেয়া হয় পাকিস্তান থেকে। এমনকি কূটনৈতিক সম্পর্ক পর্যন্ত অবনমন করা হয়। বহিষ্কার করা হয় ভারতীয় দূতকে। তবে নয়া দিল্লি বলে আসছে, সংবিধানের ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিল করা তাদের আভ্যন্তরীণ বিষয়। ভারত আরো বলেছে, তারা পাকিস্তানের সঙ্গে স্বাভাবিক প্রতিবেশীসুলভ সম্পর্ক গড়ে তুলতে চায়। এ জন্য উপযুক্ত পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে হবে ইসলামাবাদকে। এ জন্য সন্ত্রাসীরা যেসব এলাকা ব্যবহার করে তাদের কার্যক্রম চালায়, তাদেরকে সেই সুযোগ না দিয়ে বিশ্বাসযোগ্য এবং নির্ভরযোগ্য ব্যবস্থা নিতে হবে। জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের বার্ষিক রিপোর্টের ওপর বিতর্কে ১১ই জুন নয়া দিল্লি বলেছে, ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে অনিষ্পন্ন ইস্যুগুলোর সমাধান হতে হবে দ্বিপক্ষীয়ভাবে। এরই মধ্যে ভারত ও পাকিস্তান ফেব্রুয়ারিতে ঘোষণা করে যে, তারা নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর অস্ত্রবিরতিতে একমত হয়েছে।
ওই সাক্ষাৎকারে শাহ মেহমুদ কুরেশি বলেছেন, ভারতের সঙ্গে আমরা পুনর্মিলনী চাই। প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান দায়িত্ব নেয়ার মুহূর্তেই বলেছেন, ভারত যদি এক পা অগ্রসর হয়, তাহলে আমরা শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য দুই পা অগ্রসর হবো। কিন্তু দুর্ভাগ্য, ভারত এতে কোনো সাড়া দেয়নি। তারা যেসব পদক্ষেপ বা ব্যবস্থা নিয়েছে, তাতে পরিস্থিতি শুধু কলুষিত হয়েছে। এ ছাড়া ২০১৯ সালের ৫ই আগস্ট ভারতীয় সংবিধান থেকে ৩৭০ ধারা বাতিল করে জম্মু ও কাশ্মীরের স্বায়ত্তশাসন বাতিল করেছে ভারত। এরও সমালোচনা করেন কুরেশি। ওই ঘটনার পর থেকেই ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা নতুন রূপ নিয়েছে।
ভারতের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিক্রিয়া দেয়া হয় পাকিস্তান থেকে। এমনকি কূটনৈতিক সম্পর্ক পর্যন্ত অবনমন করা হয়। বহিষ্কার করা হয় ভারতীয় দূতকে। তবে নয়া দিল্লি বলে আসছে, সংবিধানের ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিল করা তাদের আভ্যন্তরীণ বিষয়। ভারত আরো বলেছে, তারা পাকিস্তানের সঙ্গে স্বাভাবিক প্রতিবেশীসুলভ সম্পর্ক গড়ে তুলতে চায়। এ জন্য উপযুক্ত পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে হবে ইসলামাবাদকে। এ জন্য সন্ত্রাসীরা যেসব এলাকা ব্যবহার করে তাদের কার্যক্রম চালায়, তাদেরকে সেই সুযোগ না দিয়ে বিশ্বাসযোগ্য এবং নির্ভরযোগ্য ব্যবস্থা নিতে হবে। জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের বার্ষিক রিপোর্টের ওপর বিতর্কে ১১ই জুন নয়া দিল্লি বলেছে, ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে অনিষ্পন্ন ইস্যুগুলোর সমাধান হতে হবে দ্বিপক্ষীয়ভাবে। এরই মধ্যে ভারত ও পাকিস্তান ফেব্রুয়ারিতে ঘোষণা করে যে, তারা নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর অস্ত্রবিরতিতে একমত হয়েছে।