খেলা
সবকিছুর জন্য আমিই দায়ী: পর্তুগাল কোচ
স্পোর্টস ডেস্ক
২০ জুন ২০২১, রবিবার, ১০:৩২ পূর্বাহ্ন
মাত্র ১৫ মিনিটেই এগিয়ে যায় পর্তুগাল। গোছানো আক্রমণে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর লক্ষ্যভেদ দারুণ কিছুরই আভাস দিচ্ছিলো। কিন্তু ঘুরে দাঁড়াতে সময় নেয়নি জার্মানি। ক্ষুরধার আক্রমণে পর্তুগিজদের বিপক্ষে টানা ২১ বছর জয়ের ধারাবাহিকতা ধরে রাখে তারা। জার্মানদের বিপক্ষে ২০০০ সালে শেষ জয় পায় পর্তুগাল। দ্বিতীয়ার্ধে আক্রমণে ধার বাড়িয়ে একটা গোল পেলে ৪-২ গোলের ব্যবধানে হারে রোনালদো-ফের্নান্দেজরা। আসরে অন্যতম ফেভারিট হয়েও দলের এমন হারে খেলোয়াড়দের দোষ দেখছেন না ফার্নান্দো সান্তোস; বরং নিজের পরিকল্পনাতেই ত্রুটি ছিল বলে জানালেন পর্তুগাল কোচ।
টনি ক্রুস, ইলকাই গিনদোয়ান, রবিন গোসেনস, জসুয়া কিমিচদের তৈরি মাঝমাঠ বেষ্টনি পাড় করতে বরাবরই খাবি খায় ব্রুনো ফার্নান্দেজের নেতৃত্বাধীন পর্তুগিজ মাঝমাঠ। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো-দিয়েগো জোতার আক্রমণেও ছিল না তেমন ধার। তাছাড়া রক্ষণের দুর্বলতাও ভেসে ওঠেছে পর্তুগালের। এই হারে সরাসরি শেষ ষোলোতে ওঠাটাই শঙ্কার মুখে পড়ে গেছে পর্তুগালের।
ম্যাচ শেষে হারের দায় নিজের কাঁধে তুলে নেন সান্তোস। তিনি বলেন, ‘এই ম্যাচে মাঝমাঠে আমরা কৌশলে একটু পরিবর্তন এনেছিলাম। আমরা মাঝ মাঠে ওদের খেলোয়াড়দের চাপ দিতে চেয়েছি। চেয়েছিলাম আমাদের ফুল-ব্যাকরা ওপরে উঠে আক্রমণে সাহায্য করুক। এটা পরিষ্কার যে মাঝমাঠে একজন খেলোয়াড়ের অভাব ছিল আমাদের। এটা আসলেল আমার কৌশল ছিল। সবকিছুর জন্য আমিই দায়ী।’
সান্তোস বলেন, ‘প্রথমার্ধে ওরা শুধু দুটি ফাউলের শিকার হয়েছে। আমরা যদি ওদের থামাতে না পারি, বলে পজেশন নিয়ে যদি আমরা সমস্যায় থাকি তাহলে তো ভুগতেই হবে। আমার খেলোয়াড়দের ডান পাশটা কভার করতে হতো। আমি আমার ছেলেদের দোষ দিতে চাই না।’
২ ম্যাচে এক জয় ও এক হারে ৩ পয়েন্ট নিয়ে তৃতীয় স্থানে পর্তুগাল। এক জয়, এক ড্রয়ে ৪ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে ফ্রান্স। পর্তুগালের সমান ৩ পয়েন্ট নিয়ে গোল ব্যবধানে এগিয়ে থেকে দুইয়ে অবস্থান জার্মানির। সব মিলিয়ে শেষ ষোলোতে পৌঁছানোর সমীকরণটা কঠিন হয়ে গেলো পর্তুগালের। সান্তোস বলেন, ‘আমরা পরের রাউন্ডে যেতে পারব কী না সেটা আমাদের হাতেই। ফ্রান্সের বিপক্ষে ঘুরে দাঁড়াতে হবে আমাদের।’
আগামী ২৪শে জুন রাত ১টায় বুদাপেস্টে ফ্রান্সের মুখোমুখি হবে পর্তুগাল।
টনি ক্রুস, ইলকাই গিনদোয়ান, রবিন গোসেনস, জসুয়া কিমিচদের তৈরি মাঝমাঠ বেষ্টনি পাড় করতে বরাবরই খাবি খায় ব্রুনো ফার্নান্দেজের নেতৃত্বাধীন পর্তুগিজ মাঝমাঠ। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো-দিয়েগো জোতার আক্রমণেও ছিল না তেমন ধার। তাছাড়া রক্ষণের দুর্বলতাও ভেসে ওঠেছে পর্তুগালের। এই হারে সরাসরি শেষ ষোলোতে ওঠাটাই শঙ্কার মুখে পড়ে গেছে পর্তুগালের।
ম্যাচ শেষে হারের দায় নিজের কাঁধে তুলে নেন সান্তোস। তিনি বলেন, ‘এই ম্যাচে মাঝমাঠে আমরা কৌশলে একটু পরিবর্তন এনেছিলাম। আমরা মাঝ মাঠে ওদের খেলোয়াড়দের চাপ দিতে চেয়েছি। চেয়েছিলাম আমাদের ফুল-ব্যাকরা ওপরে উঠে আক্রমণে সাহায্য করুক। এটা পরিষ্কার যে মাঝমাঠে একজন খেলোয়াড়ের অভাব ছিল আমাদের। এটা আসলেল আমার কৌশল ছিল। সবকিছুর জন্য আমিই দায়ী।’
সান্তোস বলেন, ‘প্রথমার্ধে ওরা শুধু দুটি ফাউলের শিকার হয়েছে। আমরা যদি ওদের থামাতে না পারি, বলে পজেশন নিয়ে যদি আমরা সমস্যায় থাকি তাহলে তো ভুগতেই হবে। আমার খেলোয়াড়দের ডান পাশটা কভার করতে হতো। আমি আমার ছেলেদের দোষ দিতে চাই না।’
২ ম্যাচে এক জয় ও এক হারে ৩ পয়েন্ট নিয়ে তৃতীয় স্থানে পর্তুগাল। এক জয়, এক ড্রয়ে ৪ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে ফ্রান্স। পর্তুগালের সমান ৩ পয়েন্ট নিয়ে গোল ব্যবধানে এগিয়ে থেকে দুইয়ে অবস্থান জার্মানির। সব মিলিয়ে শেষ ষোলোতে পৌঁছানোর সমীকরণটা কঠিন হয়ে গেলো পর্তুগালের। সান্তোস বলেন, ‘আমরা পরের রাউন্ডে যেতে পারব কী না সেটা আমাদের হাতেই। ফ্রান্সের বিপক্ষে ঘুরে দাঁড়াতে হবে আমাদের।’
আগামী ২৪শে জুন রাত ১টায় বুদাপেস্টে ফ্রান্সের মুখোমুখি হবে পর্তুগাল।