খেলা
লেভানদোভস্কির গোলে পয়েন্ট হারালো স্পেন
স্পোর্টস ডেস্ক
২০ জুন ২০২১, রবিবার, ৯:৫৪ পূর্বাহ্ন
সুইডেনের বিপক্ষে আলভারো মোরাতার দু’টি ব্যর্থ শটে গোলশূন্য ড্র দিয়ে ইউরো যাত্রা শুরু করে স্পেন। নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে অভিজ্ঞ এই স্ট্রাইকার গোলের দেখা পেলেন বটে, তবে তার দল জয় পায়ই এবারও। সেভিয়ার লা কার্তুজায় শনিবার ‘ই’ গ্রুপের ম্যাচে পোল্যান্ডের সঙ্গে ১-১ গোলে ড্র করে ২০১২ সালের ইউরো চ্যাম্পিয়নরা। প্রথম ম্যাচের বিবর্ণতা ঝেরে দলকে এক পয়েন্ট এনে দেন রবার্ট লেভানদোভস্কি।
প্রথম ম্যাচের মতোই এবারও বল দখল ও আক্রমণে পুরো ম্যাচে আধিপত্য করে স্পেন। ৭৭ শতাংশ বল দখলে রেখে ১২টি শটের মধ্যে ৫টি লক্ষ্যে রাখে। টিকিটাকায় খেলে ৭০৮টি পাস। অপরদিকে ২১৩ পাসে মাত্র ২৩ শতাংশ বল দখলে ছিল পোল্যান্ডের। গোলবারের উদ্দেশ্যে ৫টি শট নেয় পোলিশরা, যার ২টি লক্ষ্যে ছিল।
সপ্তম মিনিটে ডি-বক্সের বাইরে থেকে শট নেন পোলিশ মিডফিল্ডার মাতেয়াস ক্লিচ। ক্রসবারের সামান্য ওপর দিয়ে যায় বল। তিন মিনিট পর প্রথম শট নেয় স্পেন। দানি ওলমোর প্রচেষ্টা সহজেই ঠেকান গোলরক্ষক ভয়চেখ সেজনি।
২৫তম মিনিটে এগিয়ে যায় স্পেন। মরেনোর পাসে ছয় গজ বক্সের মুখে প্রথম ছোঁয়ায় ডান পায়ের শটে বল জালে পাঠান মোরাতা।
৩৪তম মিনিটে মরেনোর নিচু ফ্রি কিক পোস্টের সামান্য বাইরে দিয়ে যায়। পরের মিনিটে লেভানদোভস্কির ক্রসে কাছ থেকে ভলি লক্ষ্যে রাখতে পারেননি ফরোয়ার্ড কারল।
বিরতির আগে ডি-বক্সের বাইরে থেকে কারলের বাঁ পায়ের জোরালো শট পোস্টে লাগে। ফিরতি বল কাছ থেকে গোলরক্ষক বরাবর মেরে হতাশ করেন লেভানদোভস্কি। বিরতি থেকে ফিরে ম্যাচে সমতা আনেন বায়ার্ন মিউনিখ স্ট্রাইকার। ৫৪তম ডান দিক থেকে সতীর্থের ক্রসে লাফিয়ে হেডে লক্ষ্যভেদ করেন গত বছরের ফিফা বর্ষসেরা খেলোয়াড়।
দেশটির প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে ইউরোর ভিন্ন তিন আসরে (২০১২, ২০১৬, ২০২০) জালের দেখা পেলেন ২০২০-২১ মৌসুমে বুন্দেসলিগার এক আসরে সর্বোচ্চ ৪১ গোলের রেকর্ড গড়া লেভানদোভস্কি।
এরপরই এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ পান মরেনো। কিন্তু স্পট কিকে বল পোস্টে মারেন তিনি। ফিরতি বল লক্ষ্যে রাখতে পারেননি মোরাতা। মরেনো ফাউলের শিকার হলে ভিএআরের সাহায্যে পেনাল্টির বাঁশি বাজিয়েছিলেন রেফারি।
দুই ম্যাচে ৪ পয়েন্ট নিয়ে গ্রুপের শীর্ষে আছে সুইডেন। ৩ পয়েন্ট নিয়ে স্লোভাকিয়া দুইয়ে, ২ পয়েন্ট নিয়ে স্পেন আছে তিনে। পোল্যান্ডের পয়েন্ট ১।
শেষ রাউন্ডে আগামী বুধবার স্লোভাকিয়ার মুখোমুখি হবে স্পেন। একই সময়ে সুইডেনের বিপক্ষে খেলবে পোল্যান্ড।
প্রথম ম্যাচের মতোই এবারও বল দখল ও আক্রমণে পুরো ম্যাচে আধিপত্য করে স্পেন। ৭৭ শতাংশ বল দখলে রেখে ১২টি শটের মধ্যে ৫টি লক্ষ্যে রাখে। টিকিটাকায় খেলে ৭০৮টি পাস। অপরদিকে ২১৩ পাসে মাত্র ২৩ শতাংশ বল দখলে ছিল পোল্যান্ডের। গোলবারের উদ্দেশ্যে ৫টি শট নেয় পোলিশরা, যার ২টি লক্ষ্যে ছিল।
সপ্তম মিনিটে ডি-বক্সের বাইরে থেকে শট নেন পোলিশ মিডফিল্ডার মাতেয়াস ক্লিচ। ক্রসবারের সামান্য ওপর দিয়ে যায় বল। তিন মিনিট পর প্রথম শট নেয় স্পেন। দানি ওলমোর প্রচেষ্টা সহজেই ঠেকান গোলরক্ষক ভয়চেখ সেজনি।
২৫তম মিনিটে এগিয়ে যায় স্পেন। মরেনোর পাসে ছয় গজ বক্সের মুখে প্রথম ছোঁয়ায় ডান পায়ের শটে বল জালে পাঠান মোরাতা।
৩৪তম মিনিটে মরেনোর নিচু ফ্রি কিক পোস্টের সামান্য বাইরে দিয়ে যায়। পরের মিনিটে লেভানদোভস্কির ক্রসে কাছ থেকে ভলি লক্ষ্যে রাখতে পারেননি ফরোয়ার্ড কারল।
বিরতির আগে ডি-বক্সের বাইরে থেকে কারলের বাঁ পায়ের জোরালো শট পোস্টে লাগে। ফিরতি বল কাছ থেকে গোলরক্ষক বরাবর মেরে হতাশ করেন লেভানদোভস্কি। বিরতি থেকে ফিরে ম্যাচে সমতা আনেন বায়ার্ন মিউনিখ স্ট্রাইকার। ৫৪তম ডান দিক থেকে সতীর্থের ক্রসে লাফিয়ে হেডে লক্ষ্যভেদ করেন গত বছরের ফিফা বর্ষসেরা খেলোয়াড়।
দেশটির প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে ইউরোর ভিন্ন তিন আসরে (২০১২, ২০১৬, ২০২০) জালের দেখা পেলেন ২০২০-২১ মৌসুমে বুন্দেসলিগার এক আসরে সর্বোচ্চ ৪১ গোলের রেকর্ড গড়া লেভানদোভস্কি।
এরপরই এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ পান মরেনো। কিন্তু স্পট কিকে বল পোস্টে মারেন তিনি। ফিরতি বল লক্ষ্যে রাখতে পারেননি মোরাতা। মরেনো ফাউলের শিকার হলে ভিএআরের সাহায্যে পেনাল্টির বাঁশি বাজিয়েছিলেন রেফারি।
দুই ম্যাচে ৪ পয়েন্ট নিয়ে গ্রুপের শীর্ষে আছে সুইডেন। ৩ পয়েন্ট নিয়ে স্লোভাকিয়া দুইয়ে, ২ পয়েন্ট নিয়ে স্পেন আছে তিনে। পোল্যান্ডের পয়েন্ট ১।
শেষ রাউন্ডে আগামী বুধবার স্লোভাকিয়ার মুখোমুখি হবে স্পেন। একই সময়ে সুইডেনের বিপক্ষে খেলবে পোল্যান্ড।