দেশ বিদেশ
‘মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে কেউ উস্কানিমূলক বক্তব্য দিলে ছাড় দেয়া হবে না’
রাজৈর (মাদারীপুর) প্রতিনিধি
২০ জুন ২০২১, রবিবার, ৯:২৪ অপরাহ্ন
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও মাদারীপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য শাজাহান খান বলেছেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আছে বলেই আমরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও বঙ্গবন্ধুর আদর্শ প্রতিষ্ঠা করার জন্য এগিয়ে চলেছি। যদি কেউ সেই মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে কোনো উস্কানিমূলক বক্তব্য দেয় তাহলে কোনো মুক্তিযোদ্ধা সহ্য করবে না। তারা কাউকে ছাড়ও দেবে না। সে যেই হোক কঠোরভাবে তাকে জবাব দেয়া হবে। গতকাল দুপুরে মাদারীপুর শহরের জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কার্যালয়ে জেলা সম্মিলিত মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কর্তৃক আয়োজিত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক মাদারীপুর জেলা আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মরহুম মৌলভী আসমত আলী খানকে নিয়ে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শাহাবুদ্দিন আহম্মেদ মোল্লা কর্তৃক কটূক্তিমূলক বক্তব্য দেয়ার প্রতিবাদে তিনি বলেন, আচমত আলী খানকে যে অসম্মান করতে পারে, যে স্বাধীনতা পদক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দিলেন, সেটা নিয়ে যে প্রশ্ন তুলতে পারেন, তিনি কি আওয়ামী লীগার হিসেবে দাবি করতে পারেন? হতে পারে সে সভাপতি। সে এটার জন্য দুঃখ প্রকাশ করলো না, ক্ষমা চাইতে পারলো না, এ পর্যন্ত কথা বললো না। বরং যখন মুক্তিযোদ্ধারা এটা নিয়ে প্রতিবাদ শুরু করলো তখন শাহাবুদ্দিন মোল্লা বলেন, কিছু রাজাকার, বিএনপি মিলে প্রতিবাদ করছে। মুক্তিযোদ্ধাদের তিনি দ্বিতীয়বারের মতো রাজাকার বললেন। এরা আওয়ামী লীগের নেতা হওয়ার যোগ্য হতে পারে না। শাহাবুদ্দিন মোল্লার মতো অর্বাচীন ব্যক্তি এটা করছে আমি মনে করি না। এর পিছনে মদতদাতা কে? এ মদতদাতাকে খুঁজে বের করে মাদারীপুরের মাটিতে বিচার করতে হবে।
মতবিনিময় সভায় বীর মুক্তিযোদ্ধা বক্তারা বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ও মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে কটূক্তি করতে পারেন না শাহাবুদ্দিন মোল্লা। তিনি তো মুক্তিযোদ্ধা না, তিনি কোথায় এ সাহস পেলেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আমরা মুক্তিযোদ্ধারা দেশ স্বাধীন করেছি। সেই বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে শাহাবুদ্দিন মোল্লা কটূক্তি করতে পারেন না। আওয়ামী লীগের সভাপতির পদ থেকে আমরা তার বহিষ্কার চাই। এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা মুক্তিযোদ্ধা ইউনিটের সাবেক কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহজাহান হাওলাদার, বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ আবুল বাশার, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোসলেম উদ্দিন খান, বীর মুক্তিযোদ্ধা খলিলুর রহমান, বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ শাখাওয়াত হোসেন সেলিম প্রমুখ।
এ সময় মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক মাদারীপুর জেলা আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মরহুম মৌলভী আসমত আলী খানকে নিয়ে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শাহাবুদ্দিন আহম্মেদ মোল্লা কর্তৃক কটূক্তিমূলক বক্তব্য দেয়ার প্রতিবাদে তিনি বলেন, আচমত আলী খানকে যে অসম্মান করতে পারে, যে স্বাধীনতা পদক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দিলেন, সেটা নিয়ে যে প্রশ্ন তুলতে পারেন, তিনি কি আওয়ামী লীগার হিসেবে দাবি করতে পারেন? হতে পারে সে সভাপতি। সে এটার জন্য দুঃখ প্রকাশ করলো না, ক্ষমা চাইতে পারলো না, এ পর্যন্ত কথা বললো না। বরং যখন মুক্তিযোদ্ধারা এটা নিয়ে প্রতিবাদ শুরু করলো তখন শাহাবুদ্দিন মোল্লা বলেন, কিছু রাজাকার, বিএনপি মিলে প্রতিবাদ করছে। মুক্তিযোদ্ধাদের তিনি দ্বিতীয়বারের মতো রাজাকার বললেন। এরা আওয়ামী লীগের নেতা হওয়ার যোগ্য হতে পারে না। শাহাবুদ্দিন মোল্লার মতো অর্বাচীন ব্যক্তি এটা করছে আমি মনে করি না। এর পিছনে মদতদাতা কে? এ মদতদাতাকে খুঁজে বের করে মাদারীপুরের মাটিতে বিচার করতে হবে।
মতবিনিময় সভায় বীর মুক্তিযোদ্ধা বক্তারা বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ও মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে কটূক্তি করতে পারেন না শাহাবুদ্দিন মোল্লা। তিনি তো মুক্তিযোদ্ধা না, তিনি কোথায় এ সাহস পেলেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আমরা মুক্তিযোদ্ধারা দেশ স্বাধীন করেছি। সেই বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে শাহাবুদ্দিন মোল্লা কটূক্তি করতে পারেন না। আওয়ামী লীগের সভাপতির পদ থেকে আমরা তার বহিষ্কার চাই। এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা মুক্তিযোদ্ধা ইউনিটের সাবেক কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহজাহান হাওলাদার, বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ আবুল বাশার, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোসলেম উদ্দিন খান, বীর মুক্তিযোদ্ধা খলিলুর রহমান, বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ শাখাওয়াত হোসেন সেলিম প্রমুখ।