বাংলারজমিন
গাইবান্ধায় হরিজন কিশোরীকে গণধর্ষণ, প্রতিবাদ
উত্তরাঞ্চল প্রতিনিধি
২০ জুন ২০২১, রবিবার, ৮:৩৪ অপরাহ্ন
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে হরিজন সম্প্রদায়ের কিশোরী অপহরণের পর গণধর্ষণের শিকার হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত এক ইউপি মেম্বারসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা হলেও পুলিশ কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি। ঘটনাটি ঘটেছে গত শুক্রবার রাতে। এদিকে এ ঘটনার প্রতিবাদে ও ধর্ষকদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন পালন করেছে এলাকাবাসী।
মামলার বিবরণে জানা যায় হয়, সুন্দরগঞ্জ উপজেলার সর্বানন্দ ইউনিয়নের ধনিয়ার কুড়া গ্রামের হরিজন সম্প্রদায়ের এক কিশোরী গত বৃহস্পতিবার গাইবান্ধা সদর উপজেলার লক্ষ্মীপুরে তার নানার বাড়িতে যায়। সন্ধ্যায় বাড়ি ফেরার সময় সর্বানন্দ ইউনিয়নের মেম্বর হায়দারের বাড়ির সামনের রাস্তায় পৌঁছালে কিশোরীকে অপহরণ করে নির্জন স্থানে নিয়ে যাওয়া হয়। তারপর মেয়েটির হাত-পা বেঁধে উপর্যুপরি ধর্ষণ করে। বৃহস্পতিবার রাতভার হায়দার মেম্বর, আব্দুল মোতালেব, আব্দুল মতিন ও মোজাম্মেল হক মিলে মেয়েটিকে ধর্ষণ করে বলে অভিযোগ উঠেছে। ভোরের দিকে মেয়েটিকে অজ্ঞান অবস্থায় ফেলে ধর্ষকরা সটকে পড়ে। পরে মেয়েটির জ্ঞান ফিরে এলে বাড়িতে গিয়ে ঘটনাটি খুলে বলে। গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় মেয়েটিকে সুন্দরগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেয়া হয়।
শুক্রবার মেয়ের বাবা ধর্ষণের বিচার চেয়ে গ্রামবাসীর কাছে যান। তারা বিচারের নামে ১ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণের আশ্বাস দিয়ে থানা পুলিশ না করার জন্য চাপ দেন। কিন্তু মেয়ের মা-বাবা বিষয়টি মেনে নেননি। তারা তার মেয়েকে হাসপাতালে ভর্তি করে সুন্দরগঞ্জ পুলিশ ফাঁড়িতে গিয়ে ইউপি মেম্বরসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ শরিফুজ্জামান জানান, অভিযুক্তদের বাড়িতে তল্লাশি চালানো হয়েছে। তাদের গ্রেপ্তার করা যায়নি।
এদিকে গণধর্ষণের এ ঘটনার প্রতিবাদে গাইবান্ধা শহরের ডিবি রোডে হরিজন, আদিবাসীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার লোকজন ধর্ষকদের গ্রেপ্তার ও শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন করেছে। মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, আমরা গণধর্ষণকারীদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার ও শাস্তি চাই। এ সময় বক্তব্য রাখেন হরিজন নেতা রাজেশ বাঁশফোর, জেলা বারের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট সিরাজুল ইসলাম বাবুসহ অন্যরা।
মামলার বিবরণে জানা যায় হয়, সুন্দরগঞ্জ উপজেলার সর্বানন্দ ইউনিয়নের ধনিয়ার কুড়া গ্রামের হরিজন সম্প্রদায়ের এক কিশোরী গত বৃহস্পতিবার গাইবান্ধা সদর উপজেলার লক্ষ্মীপুরে তার নানার বাড়িতে যায়। সন্ধ্যায় বাড়ি ফেরার সময় সর্বানন্দ ইউনিয়নের মেম্বর হায়দারের বাড়ির সামনের রাস্তায় পৌঁছালে কিশোরীকে অপহরণ করে নির্জন স্থানে নিয়ে যাওয়া হয়। তারপর মেয়েটির হাত-পা বেঁধে উপর্যুপরি ধর্ষণ করে। বৃহস্পতিবার রাতভার হায়দার মেম্বর, আব্দুল মোতালেব, আব্দুল মতিন ও মোজাম্মেল হক মিলে মেয়েটিকে ধর্ষণ করে বলে অভিযোগ উঠেছে। ভোরের দিকে মেয়েটিকে অজ্ঞান অবস্থায় ফেলে ধর্ষকরা সটকে পড়ে। পরে মেয়েটির জ্ঞান ফিরে এলে বাড়িতে গিয়ে ঘটনাটি খুলে বলে। গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় মেয়েটিকে সুন্দরগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেয়া হয়।
শুক্রবার মেয়ের বাবা ধর্ষণের বিচার চেয়ে গ্রামবাসীর কাছে যান। তারা বিচারের নামে ১ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণের আশ্বাস দিয়ে থানা পুলিশ না করার জন্য চাপ দেন। কিন্তু মেয়ের মা-বাবা বিষয়টি মেনে নেননি। তারা তার মেয়েকে হাসপাতালে ভর্তি করে সুন্দরগঞ্জ পুলিশ ফাঁড়িতে গিয়ে ইউপি মেম্বরসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ শরিফুজ্জামান জানান, অভিযুক্তদের বাড়িতে তল্লাশি চালানো হয়েছে। তাদের গ্রেপ্তার করা যায়নি।
এদিকে গণধর্ষণের এ ঘটনার প্রতিবাদে গাইবান্ধা শহরের ডিবি রোডে হরিজন, আদিবাসীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার লোকজন ধর্ষকদের গ্রেপ্তার ও শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন করেছে। মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, আমরা গণধর্ষণকারীদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার ও শাস্তি চাই। এ সময় বক্তব্য রাখেন হরিজন নেতা রাজেশ বাঁশফোর, জেলা বারের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট সিরাজুল ইসলাম বাবুসহ অন্যরা।