বাংলারজমিন
সামান্য বৃষ্টিতে আবারো ডুবলো বন্দরনগরী
স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম থেকে
২০ জুন ২০২১, রবিবার, ৮:২৫ অপরাহ্ন
বন্দরনগরী চট্টগ্রামে গতকাল সকাল ৬টা থেকে ৯টা পর্যন্ত থেমে থেমে হওয়া বৃষ্টিতে চরম জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। মাত্র ১১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাতে পানিতে ডুবে আছে অধিকাংশ এলাকা। এতে যান চলাচল বন্ধ হওয়ায় চরম দুর্ভোগে রয়েছে নগরবাসী।
বৃষ্টিতে বহদ্দারহাট, মুরাদপুর, ষোলশহর এবং ২ নম্বর গেট এলাকা তলিয়ে যায় হাঁটুপানিতে। সড়ক ও উড়াল সেতুতে সৃষ্টি হয় তীব্র যানজট। কিন্তু দুপুর ১২টার দিকে পানি নামতে শুরু করলে পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হয়। নগরীর বাসিন্দারা বলছেন, বর্তমানে নগরীতে সরকারি বিভিন্ন উন্নয়ন সংস্থার অর্ধশতাধিক উন্নয়ন প্রকল্প চলমান থাকায় একটু বৃষ্টি হলেই পানি জমে যায়। নগরীজুড়ে বছর দুয়েক ধরে চলছে জলাবদ্ধতা নিরসনে উন্নয়নকাজ। তবুও বৃষ্টির পানিতে নাকাল নগরবাসী। তবে কর্তৃপক্ষের দাবি, নির্দিষ্ট সময়ে শেষ করার গতি নিয়েই প্রকল্পের কাজগুলো এগিয়ে চলেছে। কাজগুলো শেষ হলে সুফল পাবে নগরের বাসিন্দারা।
এ বিষয়ে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান জহিরুল আলম দোভাষ বলেন, যে কাজটা করা হচ্ছে সেটা চার বছরের প্রজেক্ট, দুই বছর করা হয়েছে মাত্র। অন্যদিকে, নগর পরিকল্পনাবিদ প্রকৌশলী দেলোয়ার মজুমদার বলেন, প্রকল্পের অনুমোদনের দীর্ঘসূত্রতা আর দ্বিতীয় হচ্ছে অর্থের বরাদ্দের সংকট। প্রকল্প দেয়া হচ্ছে কিন্তু অর্থ ছাড় দেয়া হচ্ছে না, তৃতীয়ত হচ্ছে ঠিকাদার নির্বাচনের পদ্ধতি অত্যন্ত জটিল এবং অবিশ্বাসযোগ্য পদ্ধতি।
বৃষ্টিতে বহদ্দারহাট, মুরাদপুর, ষোলশহর এবং ২ নম্বর গেট এলাকা তলিয়ে যায় হাঁটুপানিতে। সড়ক ও উড়াল সেতুতে সৃষ্টি হয় তীব্র যানজট। কিন্তু দুপুর ১২টার দিকে পানি নামতে শুরু করলে পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হয়। নগরীর বাসিন্দারা বলছেন, বর্তমানে নগরীতে সরকারি বিভিন্ন উন্নয়ন সংস্থার অর্ধশতাধিক উন্নয়ন প্রকল্প চলমান থাকায় একটু বৃষ্টি হলেই পানি জমে যায়। নগরীজুড়ে বছর দুয়েক ধরে চলছে জলাবদ্ধতা নিরসনে উন্নয়নকাজ। তবুও বৃষ্টির পানিতে নাকাল নগরবাসী। তবে কর্তৃপক্ষের দাবি, নির্দিষ্ট সময়ে শেষ করার গতি নিয়েই প্রকল্পের কাজগুলো এগিয়ে চলেছে। কাজগুলো শেষ হলে সুফল পাবে নগরের বাসিন্দারা।
এ বিষয়ে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান জহিরুল আলম দোভাষ বলেন, যে কাজটা করা হচ্ছে সেটা চার বছরের প্রজেক্ট, দুই বছর করা হয়েছে মাত্র। অন্যদিকে, নগর পরিকল্পনাবিদ প্রকৌশলী দেলোয়ার মজুমদার বলেন, প্রকল্পের অনুমোদনের দীর্ঘসূত্রতা আর দ্বিতীয় হচ্ছে অর্থের বরাদ্দের সংকট। প্রকল্প দেয়া হচ্ছে কিন্তু অর্থ ছাড় দেয়া হচ্ছে না, তৃতীয়ত হচ্ছে ঠিকাদার নির্বাচনের পদ্ধতি অত্যন্ত জটিল এবং অবিশ্বাসযোগ্য পদ্ধতি।