এক্সক্লুসিভ
সংসদে ভাণ্ডারীর বক্তব্যের প্রতিবাদে ৩১৩ আলেমের বিবৃতি
স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম থেকে
২০ জুন ২০২১, রবিবার, ৭:৫৪ অপরাহ্ন
জাতীয় সংসদে গত ১৭ই জুন তরিকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান নজিবুল বশর মাইজভাণ্ডারীর প্রদত্ত বক্তব্য উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও উস্কানিমূলক দাবি করে বিবৃতি দিয়েছেন দেশের ৩১৩ শীর্ষ আলেম। গতকাল সাবেক হেফাজত নেতা মাওলানা মাইনুদ্দিন রুহি কর্তৃক প্রেরিত বিবৃতিতে বলা হয়, গত ১৭ই জুন মহান জাতীয় সংসদে নজিবুল বশর মাইজভাণ্ডারীর উস্কানিমূলক বক্তব্য আমাদেরকে হতাশ করেছে। ভাণ্ডারী গ্রামের মহিলাদের মতো ‘সতীন্যা’ ঝগড়ায় লিপ্ত হয়ে মহান জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছেন। মূলত তার বক্তব্যে তিনি যে একজন নিচু মনের মানুষ, ভণ্ড ও প্রতারক তা প্রকাশ পেয়েছে।
বিবৃতিতে আলেমরা বলেন, ভাণ্ডারী একজন মাজার পূজারী ব্যবসায়ী। তার সব সময় নজর থাকে মানুষের গোয়াল ঘরের দিকে। কখন তাদের কাছ থেকে তাদের গরু, ছাগল, মহিষ নিয়ে ভণ্ডামীতে শরিক করবে-তিনি এটাই ভাবেন। জাতীয় সংসদের রীতিনীতি, মান-সম্মান নিয়ে ভাববার সময় তার নেই। ‘কাঠবিড়ালি কর্তৃক বাগান ভাগ করার মতো আল্লামা শফী ও বাবুনগরীর গ্রুপ ভাগ করার ভাণ্ডারী কেউ নয়। ভাণ্ডারী এলাকার জামায়াত-শিবির ও মাদক ব্যবসায়ীদের নিয়ে রাজনীতি করেছেন। তিনি ভিন্নমতাদর্শের ক্যাডারদের সংগঠিত করে ফটিকছড়িতে ত্রাসের রাজনীতি কায়েম করেছেন। সমপ্রতি গড়ে ওঠা মামা-ভাগিনার ফটিকছড়ি সমিতির ছায়ায় নিজের শেষ রক্ষার কৌশল নিয়েছেন তিনি। আলেমরা বলেন, এই নজিবুল বশর মাইজভাণ্ডারী একজন সুযোগ সন্ধানী ও পল্টিবাজ মানুষ। তিনি ফটিকছড়িতে জামায়াত ও বিএনপি’র সঙ্গে লিয়াজোঁ করে চলেন। কিছুদিন বিএনপিতে যোগদান আবার তওবা করে আওয়ামী লীগে যোগদান। আপাদমস্তক দুর্নীতিতে নিমজ্জিত নজিবুলের সম্পদ পাঁচ বছরে বেড়েছে দশগুণ। ক্ষমতালোভী ভাণ্ডারীর ক্ষমতার অপব্যবহার করে মাইজভাণ্ডারকেও কয়েক গ্রুপে বিভক্ত করে রেখেছেন। হেফাজত নিয়ে তার বক্তব্য প্রত্যাহারের দাবিও জানান তারা। বিবৃতিদাতাদের মধ্যে আছেন মুফতি সাঈদ আহমদ মিরপুর, মাওলানা মুফতি নাসির উদ্দীন, মাওলানা আবু তুরাব নদভী, মাওলানা আবুল কাসেম নুমানী, মাওলানা সাব্বির আহমদ উসমানী, মাওলানা কাজী বশিরুল্লাহ জীলানী, মাওলানা মাহমুদুল হাসান ফতেহপুর, মাওলানা মুফতি জমির উদ্দিন, মাওলানা আতা উল্লাহ (পীর সাহেব উজানী), মাওলানা নুরুল ইসলাম (পীর সাহেব আগারগাঁও), মাওলানা আবু মুসা হাটহাজারী, মাওলানা আনওয়ার শাহ বি.বাড়িয়া, মাওলানা উবাইদুল্লাহ মুন্সীগঞ্জ, মাওলানা নিয়ামতুল্লাহ আমিনী প্রমুখ।
বিবৃতিতে আলেমরা বলেন, ভাণ্ডারী একজন মাজার পূজারী ব্যবসায়ী। তার সব সময় নজর থাকে মানুষের গোয়াল ঘরের দিকে। কখন তাদের কাছ থেকে তাদের গরু, ছাগল, মহিষ নিয়ে ভণ্ডামীতে শরিক করবে-তিনি এটাই ভাবেন। জাতীয় সংসদের রীতিনীতি, মান-সম্মান নিয়ে ভাববার সময় তার নেই। ‘কাঠবিড়ালি কর্তৃক বাগান ভাগ করার মতো আল্লামা শফী ও বাবুনগরীর গ্রুপ ভাগ করার ভাণ্ডারী কেউ নয়। ভাণ্ডারী এলাকার জামায়াত-শিবির ও মাদক ব্যবসায়ীদের নিয়ে রাজনীতি করেছেন। তিনি ভিন্নমতাদর্শের ক্যাডারদের সংগঠিত করে ফটিকছড়িতে ত্রাসের রাজনীতি কায়েম করেছেন। সমপ্রতি গড়ে ওঠা মামা-ভাগিনার ফটিকছড়ি সমিতির ছায়ায় নিজের শেষ রক্ষার কৌশল নিয়েছেন তিনি। আলেমরা বলেন, এই নজিবুল বশর মাইজভাণ্ডারী একজন সুযোগ সন্ধানী ও পল্টিবাজ মানুষ। তিনি ফটিকছড়িতে জামায়াত ও বিএনপি’র সঙ্গে লিয়াজোঁ করে চলেন। কিছুদিন বিএনপিতে যোগদান আবার তওবা করে আওয়ামী লীগে যোগদান। আপাদমস্তক দুর্নীতিতে নিমজ্জিত নজিবুলের সম্পদ পাঁচ বছরে বেড়েছে দশগুণ। ক্ষমতালোভী ভাণ্ডারীর ক্ষমতার অপব্যবহার করে মাইজভাণ্ডারকেও কয়েক গ্রুপে বিভক্ত করে রেখেছেন। হেফাজত নিয়ে তার বক্তব্য প্রত্যাহারের দাবিও জানান তারা। বিবৃতিদাতাদের মধ্যে আছেন মুফতি সাঈদ আহমদ মিরপুর, মাওলানা মুফতি নাসির উদ্দীন, মাওলানা আবু তুরাব নদভী, মাওলানা আবুল কাসেম নুমানী, মাওলানা সাব্বির আহমদ উসমানী, মাওলানা কাজী বশিরুল্লাহ জীলানী, মাওলানা মাহমুদুল হাসান ফতেহপুর, মাওলানা মুফতি জমির উদ্দিন, মাওলানা আতা উল্লাহ (পীর সাহেব উজানী), মাওলানা নুরুল ইসলাম (পীর সাহেব আগারগাঁও), মাওলানা আবু মুসা হাটহাজারী, মাওলানা আনওয়ার শাহ বি.বাড়িয়া, মাওলানা উবাইদুল্লাহ মুন্সীগঞ্জ, মাওলানা নিয়ামতুল্লাহ আমিনী প্রমুখ।