অনলাইন
করোনার মধ্যেও রেকর্ড ৪৫.৪৬ বিলিয়ন ডলারের রিজার্ভ
স্টাফ রিপোর্টার
১৯ জুন ২০২১, শনিবার, ৪:২২ অপরাহ্ন
করোনা মহামারির মধ্যেও রেকর্ড গড়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চয় (রিজার্ভ)। বর্তমানে দেশে রিজার্ভ প্রায় ৪৫ দশমিক ৪৬ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে। যা পূর্বের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, সবশেষ গত ১৭ই জুন দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ৪৫ দশমিক ৪৬ বিলিয়ন বা প্রায় চার হাজার ৫৪৬ কোটি ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ তিন লাখ ৮৬ হাজার কোটি টাকা (প্রতি ডলার ৮৫ টাকা ধরে)। প্রতি মাসে ৪ বিলিয়ন ডলার আমদানি ব্যয় হিসেবে মজুদ এ বৈদেশিক মুদ্রা দিয়ে ১১ মাসের বেশি আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব।
এদিকে চলতি অর্থবছরে ১৭ই জুন পর্যন্ত অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি রিজার্ভ ২৬.১৫ শতাংশ বা ৯.৪২ বিলিয়ন ডলার বেড়েছে। ২০২০-২১ অর্থবছরের শুরুতে অর্থাৎ ৩০ জুন যা ছিল ৩৬.০৩ বিলিয়ন ডলার। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, চলতি বছরের ৩রা মে দেশের রিজার্ভ প্রথমবারের মতো ৪৫ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করে। ওইদিন রিজার্ভ বেড়ে দাঁড়ায় ৪৫ দশমিক ১০ বিলিয়ন ডলার।
এর আগে চলতি বছরের ২৪শে ফেব্রুয়ারি দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ ৪৪.০২ বিলিয়ন বা চার হাজার ৪০২ কোটি ডলার ছাড়িয়েছিল। তারও আগে ৩০শে ডিসেম্বর রিজার্ভ ৪৩ বিলিয়ন ডলার, ১৫ই ডিসেম্বর ৪২ মিলিয়ন ডলার এবং ২৮শে অক্টোবর রিজার্ভ ৪১ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করেছিল। বাংলাদেশের রিজার্ভ প্রথম ৪০ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করে ২০২০ সালের অক্টোবরে। এরপর ধারাবাহিক বেড়ে গত ডিসেম্বরে ৪২ বিলিয়ন ডলার ছাড়ায়।
এদিকে চলতি অর্থবছরে ১৭ই জুন পর্যন্ত অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি রিজার্ভ ২৬.১৫ শতাংশ বা ৯.৪২ বিলিয়ন ডলার বেড়েছে। ২০২০-২১ অর্থবছরের শুরুতে অর্থাৎ ৩০ জুন যা ছিল ৩৬.০৩ বিলিয়ন ডলার। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, চলতি বছরের ৩রা মে দেশের রিজার্ভ প্রথমবারের মতো ৪৫ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করে। ওইদিন রিজার্ভ বেড়ে দাঁড়ায় ৪৫ দশমিক ১০ বিলিয়ন ডলার।
এর আগে চলতি বছরের ২৪শে ফেব্রুয়ারি দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ ৪৪.০২ বিলিয়ন বা চার হাজার ৪০২ কোটি ডলার ছাড়িয়েছিল। তারও আগে ৩০শে ডিসেম্বর রিজার্ভ ৪৩ বিলিয়ন ডলার, ১৫ই ডিসেম্বর ৪২ মিলিয়ন ডলার এবং ২৮শে অক্টোবর রিজার্ভ ৪১ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করেছিল। বাংলাদেশের রিজার্ভ প্রথম ৪০ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করে ২০২০ সালের অক্টোবরে। এরপর ধারাবাহিক বেড়ে গত ডিসেম্বরে ৪২ বিলিয়ন ডলার ছাড়ায়।