খেলা
স্কটল্যান্ডে আটকা ইংল্যান্ড
স্পোর্টস ডেস্ক
১৯ জুন ২০২১, শনিবার, ৯:৫১ পূর্বাহ্ন
স্কটল্যান্ড শেষবার ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপে খেলেছিল ১৯৯৬ সালে। সেবারও ইংল্যান্ডের সঙ্গে একই গ্রুপে পড়েছিল স্কটিশরা। গ্রুপ পর্বের সেই লড়াইটাও হয়েছিল লন্ডনের ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামে। ২৪ বছর আগের লড়াইয়ে ২-০ গোলে হেরেছিল স্কটল্যান্ড। বৃটিশদের কাছে আবেগের এই ম্যাচ আবারো বড় মঞ্চে ফিরল ইউরোতেই। ওয়েম্বলিতে আরেকটি ঐতিহ্যের লড়াইয়ে এবার ইংল্যান্ডকে আটকে দিয়েছে স্কটল্যান্ড। শুক্রবার রাতে ‘ডি’ গ্রুপের ম্যাচটি গোলশূন্য ড্র হয়। পুরো ম্যাচে গোলের উদ্দেশে ৯টি শট নেওয়া ইংল্যান্ড লক্ষ্যে রাখতে পারে কেবল একটি। তাদের একটি প্রচেষ্টা অবশ্য বাধা পায় পোস্টে। স্কটল্যান্ডের ১১ শটের ২টি লক্ষ্যে ছিল।
ইংল্যান্ডের সবচেয়ে পুরনো প্রতিদ্বন্দ্বী স্কটল্যান্ড। তাদের সঙ্গে ১১৫ বারের দেখায় মাত্র চতুর্থবার গোলশূন্য ড্র করল ইংল্যান্ড। শেষবার দু’দল গোলশূন্য ড্র করেছিল ১৯৮৭ সালে।
পুরো ম্যাচে নিষ্প্রভ ছিলেন ২০১৮ বিশ্বকাপের গোল্ডেন বুট জয়ী ইংলিশ অধিনায়ক হ্যারি কেইন। ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষেও কেইন ছিলেন বিবর্ণ। স্কটিশরা টটেনহ্যাম স্ট্রাইকারকে রেখেছিল বোতলবন্দি করে। ক্রোয়েশিয়া ম্যাচের পর স্কটল্যান্ডের বিপক্ষেও কেইনকে উঠিয়ে নেন ইংল্যান্ড কোচ গ্যারেথ সাউথগেট। পাঁচ ডিফেন্ডার নিয়ে রক্ষণ সামলানো স্কটিশদের সঙ্গে পেরে উঠছিলেন না কেইন। উঠে যাওয়ার আগে কেইন পায়ে বল লাগিয়েছেন মাত্র ১৯ বার। জাতীয় দলের জার্সিতে যা সর্বনিম্ন। টানা দুই ম্যাচে অধিনায়ককে তুলে নেয়ার ব্যাখ্যায় সাউথগেট বলেন, ‘একজনকে নয় আমি পুরো দলকে নিয়ে চিন্তা করি। দলীয় পারফরমেন্সটাই এখানে গুরুত্বপূর্ণ। কিভাবে দল ভালো করতে পারে সেটাই আমার কাছে মুখ্য। স্কটল্যান্ড তাকে (কেইন) দারুণভাবে আটকে রেখেছিল। প্রতিপক্ষের আক্রমণাত্মক ডিফেন্সের কাছে জায়গা বের করতে পারেনি সে।’
শক্তি, ঐতিহ্যে স্কটিশদের চেয়ে অনেক এগিয়ে ইংল্যান্ড। তবুও জয় না পাওয়ায় সমালোচিত সাউথগেটের দল। সমালোচনা হজম করতে সমস্যা নেই ইংল্যান্ড কোচের। তিনি বলেন, ‘আমরা জানি নিজেদের সেরাটা দিতে ব্যর্থ হয়েছি। দলকে নিয়ে যা বলা হবে সবকিছু মেনে নিতে রাজি। দলে অনেক তরুণ ফুটবলার রয়েছে। যারা এরকম ম্যাচ কখনও খেলেনি। তাদের সমর্থন করতে হবে। তারা ফিরে আসবেই।’
ইংল্যান্ডের সবচেয়ে পুরনো প্রতিদ্বন্দ্বী স্কটল্যান্ড। তাদের সঙ্গে ১১৫ বারের দেখায় মাত্র চতুর্থবার গোলশূন্য ড্র করল ইংল্যান্ড। শেষবার দু’দল গোলশূন্য ড্র করেছিল ১৯৮৭ সালে।
পুরো ম্যাচে নিষ্প্রভ ছিলেন ২০১৮ বিশ্বকাপের গোল্ডেন বুট জয়ী ইংলিশ অধিনায়ক হ্যারি কেইন। ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষেও কেইন ছিলেন বিবর্ণ। স্কটিশরা টটেনহ্যাম স্ট্রাইকারকে রেখেছিল বোতলবন্দি করে। ক্রোয়েশিয়া ম্যাচের পর স্কটল্যান্ডের বিপক্ষেও কেইনকে উঠিয়ে নেন ইংল্যান্ড কোচ গ্যারেথ সাউথগেট। পাঁচ ডিফেন্ডার নিয়ে রক্ষণ সামলানো স্কটিশদের সঙ্গে পেরে উঠছিলেন না কেইন। উঠে যাওয়ার আগে কেইন পায়ে বল লাগিয়েছেন মাত্র ১৯ বার। জাতীয় দলের জার্সিতে যা সর্বনিম্ন। টানা দুই ম্যাচে অধিনায়ককে তুলে নেয়ার ব্যাখ্যায় সাউথগেট বলেন, ‘একজনকে নয় আমি পুরো দলকে নিয়ে চিন্তা করি। দলীয় পারফরমেন্সটাই এখানে গুরুত্বপূর্ণ। কিভাবে দল ভালো করতে পারে সেটাই আমার কাছে মুখ্য। স্কটল্যান্ড তাকে (কেইন) দারুণভাবে আটকে রেখেছিল। প্রতিপক্ষের আক্রমণাত্মক ডিফেন্সের কাছে জায়গা বের করতে পারেনি সে।’
শক্তি, ঐতিহ্যে স্কটিশদের চেয়ে অনেক এগিয়ে ইংল্যান্ড। তবুও জয় না পাওয়ায় সমালোচিত সাউথগেটের দল। সমালোচনা হজম করতে সমস্যা নেই ইংল্যান্ড কোচের। তিনি বলেন, ‘আমরা জানি নিজেদের সেরাটা দিতে ব্যর্থ হয়েছি। দলকে নিয়ে যা বলা হবে সবকিছু মেনে নিতে রাজি। দলে অনেক তরুণ ফুটবলার রয়েছে। যারা এরকম ম্যাচ কখনও খেলেনি। তাদের সমর্থন করতে হবে। তারা ফিরে আসবেই।’